Canal Lost Modesty @lostmodesty en Telegram

Lost Modesty

Lost Modesty
আমরা লস্টমডেস্টি টিম, কাজ করছি অশ্লীলতা আর নোংরামির বিরুদ্ধে। আমাদের প্রত্যাশা সেদিনের যেদিন আমাদের ভাই আর বোনগুলো হবে কলঙ্কমুক্ত, নিষ্পাপ।
15,844 Suscriptores
596 Fotos
43 Videos
Última Actualización 01.03.2025 12:02

Canales Similares

News Box Bangla
45,233 Suscriptores
Sirah
27,380 Suscriptores

Lost Modesty: A Campaign Against Obscenity and Indecency

লস্টমডেস্টি একটি বিশেষ উদ্যোগ যা সমাজের অশ্লীলতা এবং নোংরামির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। এটি একটি সামাজিক আন্দোলন যা বিশেষ করে যুবকদের মধ্যে নৈতিকতা ও মর্যাদা রক্ষায় কাজ করে। সংগঠনটি বিশ্বাস করে যে, একটি কলঙ্কমুক্ত সমাজ গঠন করা সম্ভব যদি প্রতিটি ব্যক্তি সচেতন হয় এবং নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে। লস্টমডেস্টি টিম জানাচ্ছে যে, তারা আশা করে সেই দিনটির, যখন আমাদের ভাই-বোনেরা থাকবে একেবারে নিষ্পাপ এবং অশ্লীলতার সংস্পর্শে আসবে না। তাদের লক্ষ্য হল সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা এবং পরিশুদ্ধ নৈতিকতার প্রতি সমাজকে সচেতন করা।

লস্টমডেস্টির মূল উদ্দেশ্য কী?

লস্টমডেস্টির মূল উদ্দেশ্য হল সমাজে অশ্লীলতা এবং নোংরামির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা। তারা বিশ্বাস করে যে, একটি সুস্থ ও কল্যাণকর পরিবেশ তৈরি করতে হলে নৈতিকতা রক্ষা করা অপরিহার্য।

এই প্রক্রিয়ায় লস্টমডেস্টি যুবসমাজকে সচেতন করার জন্য বিভিন্ন কর্মশালা, সেমিনার এবং প্রচারাভিযান পরিচালনা করে। তারা মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে যুবকদেরকে সাহস যোগাতে চায় যেন তারা অশ্লীলতাকে তাদের জীবন থেকে দূরে রাখতে সক্ষম হয়।

লস্টমডেস্টি কিভাবে সমাজে সচেতনতা বৃদ্ধি করছে?

লস্টমডেস্টি বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে তাদের বার্তা ছড়িয়ে দেয়। তারা নিয়মিত ভিডিও, পোস্ট এবং ব্লগের মাধ্যমে অশ্লীলতা ও নোংরামির ক্ষতিকারক প্রভাবগুলি তুলে ধরে।

এছাড়াও, তারা লোকজনের মধ্যে আলোচনা শুরু করতে বিশেষ কর্মসূচি আয়োজন করে যেখানে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং যুবকদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের জন্য উৎসাহিত করা হয়।

এ ধরনের উদ্যোগের জন্য কী ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়?

লস্টমডেস্টির মতো সংগঠনগুলোকে মূলত সমালোচনা এবং বিরুদ্ধ প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হতে হয়। অনেক সময় তারা অভিযোগের মুখোমুখি হয় যে তাদের কার্যক্রম স্বাধীনতার উপর বাধা সৃষ্টি করে।

সংশ্লিষ্ট দর্শকদের কাছে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করা এবং তাদের কার্যক্রমের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়।

আমরা কিভাবে লস্টমডেস্টিকে সমর্থন করতে পারি?

লস্টমডেস্টিকে সমর্থন করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল তাদের প্রচারাভিযানে অংশগ্রহণ করা এবং তাদের সামাজিক মিডিয়া পেজগুলোতে লাইক ও শেয়ার করা।

এছাড়া, যারা অশ্লীলতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিশ্বাসী, তারা নিজেদের ব্যক্তিগত তহবিল বা সময় দান করে এই উদ্যোগকে আরও শক্তিশালী করতে পারে।

লস্টমডেস্টির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?

লস্টমডেস্টি আগামীতে আরও বেশি সম্প্রদায় ভিত্তিক কর্মসূচি পরিচালনার পরিকল্পনা করছে। তারা যুবকদের জন্য বিভিন্ন শিক্ষামূলক কর্মশালা এবং প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।

এছাড়াও, তারা বিভিন্ন স্কুল এবং কলেজে তাদের কার্যক্রম বিস্তৃত করার দিকে মনোনিবেশ করছে যাতে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে নৈতিকতা ও মূল্যবোধের ধারণা আরও গভীরভাবে গেঁথে যায়।

Canal de Telegram Lost Modesty

লস্টমডেস্টি শিরোনামটি সূচিত করে যে এটি একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল, যা "lostmodesty" হ্যান্ডলে পরিচালিত হচ্ছে। আমরা লস্টমডেস্টি টিম, কাজ করছি অশ্লীলতা আর নোংরামির বিরুদ্ধে। আমাদের লক্ষ্য হল সেদিনের জন্য যখন আমাদের ভাই আর বোনগুলো হবে কলঙ্কমুক্ত, নিষ্পাপ। আমরা এই চ্যানেলে বিভিন্ন উপকারী তথ্য, পরামর্শ, এবং সম্পূর্ণ ইউজারগুলোর জন্য প্রাথমিক ধারণা সরবরাহ করতে চেষ্টা করি। বাস্তব তথ্যের সাথে যুক্ত এই চ্যানেলটি অশ্লীলতা আত্নসম্মান এবং সৎতা সংবাদের জন্য একটি স্বীকৃত স্থান হিসেবে আমাদের দরজা খুলে দেয়।

Últimas Publicaciones de Lost Modesty

Post image

দ্যা আর্ট অফ অলসতা ২য় পর্ব

28 Feb, 16:33
673
Post image

দ্যা আর্ট অফ অলসতা ১ম পর্ব

28 Feb, 16:32
687
Post image

এভাবে কাজ করলে ফোকাস ধরে রাখা অনেক সহজ হয়।

তোমার মাথায় এটা রাখা যাবে না, তুমি ৪ ঘণ্টা পড়বে। তোমার মাথায় থাকবে- আমি আগামী ২৫ মিনিট পড়ব। এরপর ৫ মিনিট ব্রেক নিব। ফলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করা লাগবে এই ভয়টা আর তুমি পাবে না।

পড়তে বসতে বা কোনো কাজ শুরু করতে অলসতা করবে না। আর মাঝেমাঝে যে ব্রেক নিচ্ছ – এই ব্রেক তোমাকে চাঙ্গা করে তুলবে। দীর্ঘক্ষণ তোমার ফোকাস ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

টাইম ট্র্যাক রাখার জন্য আবার মোবাইল ব্যবহার করতে যেয়ো না, ফাঁদে পড়ে যাবে। ঘড়ি ব্যবহার করো।

28 Feb, 08:50
994
Post image

দ্যা আর্ট অফ অলসতা (৩য় পর্ব)
- আবদুল্লাহ আব্দুর রহমান

আজকের কাজ কালকের জন্য রেখে দিতে দিতে পড়তে বসাই যেন আর হয়ে ওঠে না। পড়ার জন্য চেয়ার টেনে বসলেও বাড়ির কাজ বা নির্দিষ্ট কোনো বিষয় শুরু করার মতো মনোভাব থাকে না। সবকিছুই যেন কেমন ম্যাজম্যাজ লাগে—আলসেমি, ভয়, আর অনাগ্রহ ঘিরে ধরে। এমনটা আমারও হতো, আর সত্যি কথা বলতে এখনো মাঝেমাঝে হয়। এটা বেশ বাজে অভ্যাস। এ কারণে আমি জীবনে অনেক কিছু হারিয়েছি। আমাকে পস্তাতে হয়েছে বারবার।
.
আমার জীবনে এই তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকেই বুঝেছি, আলসেমির এই ফাঁদ থেকে বের হওয়া কতটা জরুরি। তোমরা যেন এই কষ্টটা না করো, সেজন্যই আমাদের এই ধারাবাহিক আয়োজন। গত পর্বে আমরা এই ফাঁদ থেকে বের হবার জন্য আলোচনা করেছিলাম- কাজকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করো ও নিজেকে পুরস্কার দাও (Solar Flaring Technique), ৫ মিনিট রুল, এই কাজ করব, নইলে কিছুই করব না – এই ৩ টা টেকনিক। এরই ধারাবাহিকতায় এ পর্বে আলোচনা করা হবে খুবই কার্যকরী আরও কিছু টেকনিক-
.
পড়তে বসা বা কোনো কাজ করার ক্ষেত্রে আমি যে অলসতা করতাম তার পেছনে একটা চিন্তা ছিল- আরে বাপরে বাপ! ঐ কাজটা করতে ৪/৫ ঘণ্টা লাগবে, এতক্ষণ পড়তে বা কাজ করতে তো অনেক কষ্ট হবে আমার। এতক্ষণ কাজ করা লাগবে এই ভয়েই আর সেই কাজ করা হতো না, বা পড়তে বসা হতো না। বা বহুকষ্টে টানা কিছুক্ষণ কাজ করার পর আর মনোযোগ ধরে রাখতে পারতাম না। তোমাদেরও এমন হয়, তাই না? কিছুক্ষণ কাজ করার পর মনে হয়, “উফফ, আর পারছি না!” ফোনের দিকে বারবার নজর যায়, ফেসবুক স্ক্রল করা লাগে, বা মনে হয় ঘুমিয়ে পড়ি!
.
তাহলে আমরা বুঝলাম, এতক্ষণ কীভাবে কাজ করব আমি- এই ভয় দূর করা শিখতে হবে আর শিখতে হবে কাজে দীর্ঘক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখার উপায়!
.
১. ‘বিসমিল্লাহ’ বলে কাজ শুরু করো
প্রতিটি কাজ শুরু করার আগে আল্লাহর নাম নিয়ে কাজ শুরু করলে এতে বরকত আসে। ‘বিসমিল্লাহ’ বলার মধ্যে যে মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায়, তা তোমার কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

২. কিছু দরুদ ও ইস্তিগফার পাঠ করো
কাজের ফাঁকে একটু দরুদ বা ইস্তিগফার পড়লে মস্তিষ্ক কিছুক্ষণের জন্য প্রশান্তি পায়। এটা তোমার দুশ্চিন্তা কমিয়ে মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

৩. শুরুতেই কাজের নিয়ত ঠিক করে নাও
তোমার কাজের উদ্দেশ্য কী? এটা বুঝে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উদ্দেশ্য পরিষ্কার থাকলে কাজ করার আগ্রহ বেড়ে যায়।

৪. মাল্টিটাস্কিং কোরো না
একসাথে কয়েকটি কাজ করার চেষ্টা করলে কোনো কাজেই পুরোপুরি মনোযোগ দেওয়া যায় না। গবেষণায় দেখা গেছে, মাল্টিটাস্কিং আমাদের ফোকাস আর গুণমান দুটোই কমিয়ে দেয়। তাই একবারে একটি কাজই করো। পড়ার সময় ফোন বন্ধ রাখো।

৫. একটানা ৪৫ মিনিটের বেশি কাজ কোরো না

আমাদের মস্তিষ্ক ৪৫ মিনিটের বেশি সময় একটানা ফোকাস রাখতে পারে না। একটানা বেশি সময় কাজ করলে ফোকাস, গতি আর কাজের মান তিনটাই কমে যায়। তাই এক ঘণ্টার কাজের স্লট এভাবে ভাগ করো:
৪৫ মিনিট কাজ করো।
১৫ মিনিটের একটি ব্রেক নাও।

এভাবে কাজ করলে মস্তিষ্ক বিশ্রাম পায় এবং নতুন করে কাজে মনোযোগ দিতে পারে।

৬. পোমোডোরো টেকনিক অনুসরণ করো
পোমোডোরো হলো টাইম ম্যানেজমেন্টের একটি বিশেষ টেকনিক। তুমি কতক্ষণ কাজ করবে বা পড়বে তার উপর ভিত্তি করে নিচের যেকোনো একটা বাছাই করো-
*(নীচে ছবি দেওয়া হলো;অবশ্যই দেখে নাও)*

৭. ব্রেকে যা করা যাবে না

ক. সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা
ব্রেক মানে পুরো মস্তিষ্ককে রিফ্রেশ করা। ব্রেকে যদি আবার ফোন চাপাচাপি করো তাহলে তো সমস্যা! তোমার ব্রেইনকে আরও ক্লান্ত করে তুলবে।

৮. ব্রেকে যা করা যেতে পারে

ক. চুপচাপ শুয়ে থাকো
৩-৫ মিনিট চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকো। এটা তোমার ব্রেনকে রিস্টার্ট করবে ।

খ. হালকা ব্যায়াম করো
৩-৪টি পুশআপ বা স্ট্রেচিং করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং মস্তিষ্ক আরও ভালো কাজ করবে।

গ. বাইরে একটু হেঁটে আসো
বাইরের বাতাস তোমার মন আর শরীর দুইটাই সতেজ করে।

ঘ. চা/কফি/পানি/খেজুর খাও
সাধারণ কিছু স্ন্যাকস বা পানীয় মস্তিষ্ককে শক্তি দেবে।

ঙ. কুরআন পড়ো বা ইস্তিগফার করো
ব্রেকের সময় কুরআন পড়া বা দুআ করার মাধ্যমে তোমার মস্তিষ্ক আর আত্মা দুটোই শান্তি পাবে। আর পাবে আল্লাহর সাহায্য।
.
তাহলে, এখন থেকেই এই নিয়মগুলো ফলো করতে শুরু করো। পরবর্তী লেখায় আমরা আরও কার্যকর টিপস নিয়ে আসব, ইনশাআল্লাহ!

28 Feb, 08:48
814