پستهای تلگرام It's time to wake up

জাগতে হলে জানতে হবে। ইনশাআল্লাহ আমরা জানবো।
(হে মুসলিমগণ,) তোমরা হীনবল হয়ো না এবং চিন্তিত হয়ো না । তোমরা প্রকৃত মুমিন হলে তোমরাই বিজয়ী হবে ।
[সুরা আল ইমরান: ১৩৯]
(হে মুসলিমগণ,) তোমরা হীনবল হয়ো না এবং চিন্তিত হয়ো না । তোমরা প্রকৃত মুমিন হলে তোমরাই বিজয়ী হবে ।
[সুরা আল ইমরান: ১৩৯]
3,275 مشترک
2,840 عکس
1,474 ویدیو
آخرین بهروزرسانی 10.03.2025 18:34
کانالهای مشابه

26,136 مشترک

6,154 مشترک
آخرین محتوای به اشتراک گذاشته شده توسط It's time to wake up در تلگرام
❌❌ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী অধিকৃত জেরুজালেমের শু'ফাত শরণার্থী শিবিরে হামলা চালায় এবং বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি যুবককে গ্রেপ্তার করে, তাদের কাছের একটি চেকপয়েন্টে নিয়ে যায়।
📍📍চলমান আগ্রাসনের মাঝে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি তাদের ঘরবাড়ি ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছেন জেনিনে।
📍📍গাজার মতো ভাইরাল কোনো ইস্যু না হওয়ায় বাংলাদেশের অনেক মানুষ জানেইনা জেনিন, তুলকারেম এরিয়ায় চলছে ইজ্রাইলি সন্ত্রাস আজকে বহুদিন ধরে।
জেনিনে সরাসরি ট্যাংক নিয়ে এসে সন্ত্রাস চালাচ্ছে তারা।
নিজের ঘর-বাড়ি ছাড়া হয়েছে হাজারো ফিলিস্তিনি।
জেনিনে সরাসরি ট্যাংক নিয়ে এসে সন্ত্রাস চালাচ্ছে তারা।
নিজের ঘর-বাড়ি ছাড়া হয়েছে হাজারো ফিলিস্তিনি।
সিরিয়ায় সংঘাত: ভিন্নমুখী হামলা ও সমন্বিত প্রোপাগাণ্ডা
সিরিয়ায় চলমান সংঘাতে ইরান-সমর্থিত শিয়া মিলিশিয়ারা উপকূলীয় অঞ্চলে সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে।
একই সময়ে, ইসরায়েল কুনেইত্রা অঞ্চলে অগ্রসর হচ্ছে, আর মার্কিন ও ফরাসি-সমর্থিত এসডিএফ (সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস) আলেপ্পোতে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে।
এদিকে, ইরান, ইসরায়েল, সংযুক্ত আরব আমিরাত, পশ্চিমা দেশসমূহ এবং রাশিয়া-সমর্থিত বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যম সমন্বিতভাবে পুরোনো বা সম্পর্কহীন ভিডিও প্রচার করে সিরিয়া বিরোধী প্রচারণা/প্রোপাগাণ্ডা চালাচ্ছে।
[mh]
সিরিয়ায় চলমান সংঘাতে ইরান-সমর্থিত শিয়া মিলিশিয়ারা উপকূলীয় অঞ্চলে সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে।
একই সময়ে, ইসরায়েল কুনেইত্রা অঞ্চলে অগ্রসর হচ্ছে, আর মার্কিন ও ফরাসি-সমর্থিত এসডিএফ (সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস) আলেপ্পোতে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছে।
এদিকে, ইরান, ইসরায়েল, সংযুক্ত আরব আমিরাত, পশ্চিমা দেশসমূহ এবং রাশিয়া-সমর্থিত বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যম সমন্বিতভাবে পুরোনো বা সম্পর্কহীন ভিডিও প্রচার করে সিরিয়া বিরোধী প্রচারণা/প্রোপাগাণ্ডা চালাচ্ছে।
[mh]
গত কয়েকদিনে সিরিয়ার সংখ্যালঘুদের রক্ষার্থে বিবৃতি দিয়েছে ৩ টি দেশ-
১/ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
২/ ইসরায়েল
৩/ ইরান
অথচ খবর হলো, সংখ্যালঘু আলাবী সম্প্রদায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর উপর ম্যাসিভ আক্রমণ চালিয়েছে।
বিপরীতে সিরিয়া সরকার তড়িৎ গতিতে পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে।
মানবাধিকার!
সংখ্যালঘু অধিকার!
[mh]
১/ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
২/ ইসরায়েল
৩/ ইরান
অথচ খবর হলো, সংখ্যালঘু আলাবী সম্প্রদায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর উপর ম্যাসিভ আক্রমণ চালিয়েছে।
বিপরীতে সিরিয়া সরকার তড়িৎ গতিতে পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে।
মানবাধিকার!
সংখ্যালঘু অধিকার!
[mh]
📍📍সিরিয়ার উপকূল অঞ্চলে সংঘর্ষ: আঞ্চলিক অস্থিরতার ইঙ্গিত
নতুন প্রশাসনের সামরিক স্থাপনা, পুলিশ স্টেশন এবং নিরাপত্তা টহলের ওপর সমন্বিত হামলা চালায় আসাদ বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা ও সেনাসদস্যদের একটি দল। আলাবী সংখ্যাগরিষ্ঠ উপকূলীয় শহরগুলোতে চালানো এই হামলার পর সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করে। উভয় পক্ষের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষে বহু মানুষ নিহত হয়, যার মধ্যে বহু বেসামরিক নাগরিকও ছিল।
★ হামলার বিস্তারিত:
প্রায় কয়েকশত সশস্ত্র হামলাকারী ছোট, মাঝারি এবং কিছু ভারী অস্ত্র নিয়ে একযোগে সিরিয়ার জাবলে, তারতুস, লাতাকিয়া, বানিয়াস, দ্রাইকিশ এবং কারদাহ শহরে হামলা চালায়। তারা আলেপ্পো-লাতাকিয়া এবং হোমস-তারতুস আন্তর্জাতিক মহাসড়ক দুটি অবরোধ করে।
প্রাথমিক পর্যায়ে হামলাকারীরা বেশ কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং জাবলে ও লাতাকিয়ায় সিরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর অন্তত ১৫০ সদস্যকে হত্যা করে। বেসামরিক হতাহতের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য।
লাতাকিয়ার নৌ কলেজ ঘেরাও করা হয় এবং ইস্তামো হেলিকপ্টার বিমানবন্দর দখল করে নেওয়া হয়।
এই হামলার নেতৃত্বে ছিলেন সিরিয়ার আসাদ বাহিনীর সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গাইথ দাল্লাহ। তিনি মাহের আল-আসাদের ৪র্থ ডিভিশনের শীর্ষ কর্মকর্তা ছিলেন, যা ইরান ও আইআরজিসি (ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস) দ্বারা সমর্থিত ছিল। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত গাইথ দাল্লাহ সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ চলাকালীন বহু অপরাধে জড়িত ছিলেন।
বিশ্লেষকদের মতে, এই হামলা ছিল সুপরিকল্পিত এবং এর লক্ষ্য ছিল সিরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা।
★এই হামলার পেছনে কারা?
হামলার একদিন আগে, ইরানের ‘ফার্স নিউজ এজেন্সি’ এক বিবৃতি প্রকাশ করে, যা "সিরিয়ান ইসলামিক রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট - উলি আল-বাস" নামে একটি দলের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল।
এই দল নিজেদের "প্রতিরোধ অক্ষ" বা "রেজিস্ট্যান্স অ্যাক্সিস"-এর অংশ হিসেবে দাবি করে এবং নতুন সিরিয়ান প্রশাসনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।
যখন সবাই সিরিয়ার উপকূল অঞ্চলের দিকে নজর দিচ্ছিল, তখন ইসরায়েলি বাহিনী সিরিয়ান-ইসরায়েলি সীমান্তের নিরস্ত্রীকৃত অঞ্চলে মোতায়েন বৃদ্ধি করে। হামলার সময়, এই দলটি দাবি করে যে তারা দক্ষিণ সিরিয়ায় ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর গুলি চালিয়েছে।
★ ইরানের ভূমিকা:
আসাদ সরকারের পতনের দুই সপ্তাহ পর, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলী খামেনি ঘোষণা দেন যে, কিছু সিরিয়ান বাহিনী আসাদের পতন মেনে নেবে না এবং তাদের পূর্ণ সমর্থন দেওয়া হবে। হামলার মাত্র দুই দিন আগে, খামেনির উপদেষ্টা আলি আকবর ভেলায়াতি সিরিয়ায় আসন্ন গৃহযুদ্ধের সতর্কতা দেন।
এছাড়া, ইরান-তুরস্ক কূটনৈতিক সম্পর্কে উত্তেজনা তৈরি হয়, বিশেষ করে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইরানের "মিলিশিয়ানির্ভর" নীতির সমালোচনা করেন।
★ ইরানের লক্ষ্য কী?
বিশ্লেষকদের মতে, ইরান সিরিয়ার অস্থিতিশীলতা থেকে একাধিকভাবে লাভবান হতে পারে:
১. হিজবুল্লাহর জন্য অস্ত্র সরবরাহ পুনঃস্থাপন:
সিরিয়ার নিরাপত্তা পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ইরান আবার লেবাননে অস্ত্র পাঠানোর চেষ্টা করতে পারে।
২. সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বৃদ্ধি:
সিরিয়ায় নতুন সংঘর্ষ শুরু হলে তা পুরো অঞ্চলের সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বাড়াবে, যা ইরানের পক্ষে সুবিধাজনক।
৩. উত্তর ইসরায়েলে হামলার সুযোগ:
সিরিয়ার অস্থিরতা ইরানকে ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তে হামলা চালানোর সুযোগ করে দিতে পারে।
৪. মার্কিন ও ইসরায়েলি চাপ হ্রাস:
সিরিয়ায় সংঘর্ষ বাড়লে, তা আমেরিকা ও ইসরায়েলের মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে দেবে, ফলে ইরানের ওপর চাপ কমবে।
★ তুরস্ক ও ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া:
হামলার পরপরই তুরস্ক সিরিয়ার উত্তরে একটি বিশাল সামরিক বহর প্রবেশ করায় এবং মানবিজ এলাকায় অবস্থান নেয়। কারণ, তুর্কি কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছে যে সিরিয়ার পরিস্থিতি খারাপ হলে কুর্দি গোষ্ঠী এসডিএফ তাদের নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর চেষ্টা করবে।
এদিকে, ইসরায়েল সিরিয়ার সীমান্তে নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করে।
★সিরিয়ার ভবিষ্যৎ ও আঞ্চলিক পরিণতি:
এই হামলা সিরিয়ার ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করে তুলেছে। যদি রাজনৈতিক সমঝোতা না হয়, তাহলে:
- ইউরোপে শরণার্থী সংকট আরও তীব্র হবে।
- আইএস পুনরায় সংগঠিত হতে পারে।
- তুরস্ক সীমান্ত নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।
- উত্তর ইসরায়েল নতুন হামলার শিকার হতে পারে।
- মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা আরও নষ্ট হতে পারে।
[mh]
@সূত্র إيفا كولوريوتي
নতুন প্রশাসনের সামরিক স্থাপনা, পুলিশ স্টেশন এবং নিরাপত্তা টহলের ওপর সমন্বিত হামলা চালায় আসাদ বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা ও সেনাসদস্যদের একটি দল। আলাবী সংখ্যাগরিষ্ঠ উপকূলীয় শহরগুলোতে চালানো এই হামলার পর সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করে। উভয় পক্ষের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষে বহু মানুষ নিহত হয়, যার মধ্যে বহু বেসামরিক নাগরিকও ছিল।
★ হামলার বিস্তারিত:
প্রায় কয়েকশত সশস্ত্র হামলাকারী ছোট, মাঝারি এবং কিছু ভারী অস্ত্র নিয়ে একযোগে সিরিয়ার জাবলে, তারতুস, লাতাকিয়া, বানিয়াস, দ্রাইকিশ এবং কারদাহ শহরে হামলা চালায়। তারা আলেপ্পো-লাতাকিয়া এবং হোমস-তারতুস আন্তর্জাতিক মহাসড়ক দুটি অবরোধ করে।
প্রাথমিক পর্যায়ে হামলাকারীরা বেশ কয়েকটি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং জাবলে ও লাতাকিয়ায় সিরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর অন্তত ১৫০ সদস্যকে হত্যা করে। বেসামরিক হতাহতের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য।
লাতাকিয়ার নৌ কলেজ ঘেরাও করা হয় এবং ইস্তামো হেলিকপ্টার বিমানবন্দর দখল করে নেওয়া হয়।
এই হামলার নেতৃত্বে ছিলেন সিরিয়ার আসাদ বাহিনীর সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গাইথ দাল্লাহ। তিনি মাহের আল-আসাদের ৪র্থ ডিভিশনের শীর্ষ কর্মকর্তা ছিলেন, যা ইরান ও আইআরজিসি (ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস) দ্বারা সমর্থিত ছিল। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত গাইথ দাল্লাহ সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ চলাকালীন বহু অপরাধে জড়িত ছিলেন।
বিশ্লেষকদের মতে, এই হামলা ছিল সুপরিকল্পিত এবং এর লক্ষ্য ছিল সিরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা।
★এই হামলার পেছনে কারা?
হামলার একদিন আগে, ইরানের ‘ফার্স নিউজ এজেন্সি’ এক বিবৃতি প্রকাশ করে, যা "সিরিয়ান ইসলামিক রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট - উলি আল-বাস" নামে একটি দলের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছিল।
এই দল নিজেদের "প্রতিরোধ অক্ষ" বা "রেজিস্ট্যান্স অ্যাক্সিস"-এর অংশ হিসেবে দাবি করে এবং নতুন সিরিয়ান প্রশাসনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।
যখন সবাই সিরিয়ার উপকূল অঞ্চলের দিকে নজর দিচ্ছিল, তখন ইসরায়েলি বাহিনী সিরিয়ান-ইসরায়েলি সীমান্তের নিরস্ত্রীকৃত অঞ্চলে মোতায়েন বৃদ্ধি করে। হামলার সময়, এই দলটি দাবি করে যে তারা দক্ষিণ সিরিয়ায় ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর গুলি চালিয়েছে।
★ ইরানের ভূমিকা:
আসাদ সরকারের পতনের দুই সপ্তাহ পর, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলী খামেনি ঘোষণা দেন যে, কিছু সিরিয়ান বাহিনী আসাদের পতন মেনে নেবে না এবং তাদের পূর্ণ সমর্থন দেওয়া হবে। হামলার মাত্র দুই দিন আগে, খামেনির উপদেষ্টা আলি আকবর ভেলায়াতি সিরিয়ায় আসন্ন গৃহযুদ্ধের সতর্কতা দেন।
এছাড়া, ইরান-তুরস্ক কূটনৈতিক সম্পর্কে উত্তেজনা তৈরি হয়, বিশেষ করে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইরানের "মিলিশিয়ানির্ভর" নীতির সমালোচনা করেন।
★ ইরানের লক্ষ্য কী?
বিশ্লেষকদের মতে, ইরান সিরিয়ার অস্থিতিশীলতা থেকে একাধিকভাবে লাভবান হতে পারে:
১. হিজবুল্লাহর জন্য অস্ত্র সরবরাহ পুনঃস্থাপন:
সিরিয়ার নিরাপত্তা পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ইরান আবার লেবাননে অস্ত্র পাঠানোর চেষ্টা করতে পারে।
২. সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বৃদ্ধি:
সিরিয়ায় নতুন সংঘর্ষ শুরু হলে তা পুরো অঞ্চলের সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বাড়াবে, যা ইরানের পক্ষে সুবিধাজনক।
৩. উত্তর ইসরায়েলে হামলার সুযোগ:
সিরিয়ার অস্থিরতা ইরানকে ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তে হামলা চালানোর সুযোগ করে দিতে পারে।
৪. মার্কিন ও ইসরায়েলি চাপ হ্রাস:
সিরিয়ায় সংঘর্ষ বাড়লে, তা আমেরিকা ও ইসরায়েলের মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে দেবে, ফলে ইরানের ওপর চাপ কমবে।
★ তুরস্ক ও ইসরায়েলের প্রতিক্রিয়া:
হামলার পরপরই তুরস্ক সিরিয়ার উত্তরে একটি বিশাল সামরিক বহর প্রবেশ করায় এবং মানবিজ এলাকায় অবস্থান নেয়। কারণ, তুর্কি কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছে যে সিরিয়ার পরিস্থিতি খারাপ হলে কুর্দি গোষ্ঠী এসডিএফ তাদের নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর চেষ্টা করবে।
এদিকে, ইসরায়েল সিরিয়ার সীমান্তে নিরাপত্তা সতর্কতা জারি করে।
★সিরিয়ার ভবিষ্যৎ ও আঞ্চলিক পরিণতি:
এই হামলা সিরিয়ার ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করে তুলেছে। যদি রাজনৈতিক সমঝোতা না হয়, তাহলে:
- ইউরোপে শরণার্থী সংকট আরও তীব্র হবে।
- আইএস পুনরায় সংগঠিত হতে পারে।
- তুরস্ক সীমান্ত নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।
- উত্তর ইসরায়েল নতুন হামলার শিকার হতে পারে।
- মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা আরও নষ্ট হতে পারে।
[mh]
@সূত্র إيفا كولوريوتي
তুরস্কের আলেভীদের প্রতি এক সুন্নীর লেখা পোস্ট
√ যখন শিয়া ও নুসাইরিরা চোখের জল ফেলছিল এবং হুসাইনের কান্নায় তাদের হৃদয় স্পন্দিত করছিল, তখন তারা ইয়াজিদে পরিণত হয়েছিল এবং নিরপরাধ মানুষের রক্তে তাদের বিবেককে স্নান করছিল।
√ সেদিন আপনারা কেউ বলেননি "সিরিয়ায় মানবতা নিধন করা হচ্ছে"। উল্টো আপনারা লতাকিয়া সাবিলে মাদক সেবন করেন এবং বলেন, আসাদ আমাদের ইলাহ, আসাদ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই।
√ যখন আহমেদ শারা বা জোলানি সফল হন, তিনি আপনাকে সাধারণ ক্ষমার মাধ্যমে নতুন সিরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা হতে আমন্ত্রণ জানান। তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের জন্য আকাঙ্ক্ষিত। আপনি এটি প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং ইরান ও ইসরায়েলের উস্কানি দিয়ে, বৈধ সিরিয়ান সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের চেষ্টা করেছেন এবং গণহত্যা করেছেন।
√ যখন শিয়া ও নুসাইরিরা চোখের জল ফেলছিল এবং হুসাইনের কান্নায় তাদের হৃদয় স্পন্দিত করছিল, তখন তারা ইয়াজিদে পরিণত হয়েছিল এবং নিরপরাধ মানুষের রক্তে তাদের বিবেককে স্নান করছিল।
√ সেদিন আপনারা কেউ বলেননি "সিরিয়ায় মানবতা নিধন করা হচ্ছে"। উল্টো আপনারা লতাকিয়া সাবিলে মাদক সেবন করেন এবং বলেন, আসাদ আমাদের ইলাহ, আসাদ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই।
√ যখন আহমেদ শারা বা জোলানি সফল হন, তিনি আপনাকে সাধারণ ক্ষমার মাধ্যমে নতুন সিরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা হতে আমন্ত্রণ জানান। তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের জন্য আকাঙ্ক্ষিত। আপনি এটি প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং ইরান ও ইসরায়েলের উস্কানি দিয়ে, বৈধ সিরিয়ান সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের চেষ্টা করেছেন এবং গণহত্যা করেছেন।
সিরিয়ায় শিয়া ইরান এবং নুসায়রি আলেভী আসাদ ১৩ বছর ৯ মাস ৩ দিন;
• 2.6 মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করেছে।
• 3.5 মিলিয়ন মানুষ আহত হয়েছে।
• 12 মিলিয়ন মানুষ তাদের দেশ ছেড়েছে। • ২ মিলিয়ন শিশু এতিম হয়েছে।
• লেবাননে আশ্রয় নেওয়া মহিলাদের বিক্রি করা হয়েছিল;
• কুমারী মহিলাদের $1,500-এ বিক্রি করা হয়েছিল৷
• বিধবা $500 এ বিক্রি হয়।
• মানুষ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের কারণে মারা গেছে।
• 30,000 এরও বেশি মহিলা কারাগারে পচে গেছে।
• হাজার হাজার সিরিয়ান অভিবাসন পথে মারা গেছে।
পতিতাবৃত্তি মাফিয়ারা হাজার হাজার নারীকে ব্যবহার করেছিল।
• হাজার হাজার শিশুকে অপহরণ করা হয়েছিল এবং আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
• তারা সব ধরনের বর্ণবাদ এবং ঘৃণা অনুভব করেছিল।
• কারো জন্য, ইউফ্রেটিস নদী, কারো জন্য, ভূমধ্যসাগর এবং কারো জন্য, Meriç নদী একটি কবরে পরিণত হয়েছে।
• মাটির নিচে সাত তলা নির্মিত সেলারে নির্যাতন চালানো হয়।
• হাজার হাজার নারীকে পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করা হয়েছে।
• যে মহিলারা ধর্ষণের কারণে গর্ভবতী হয়েছিলেন তারা আত্মহত্যার ফতোয়া চেয়েছিলেন।
• 2.6 মিলিয়ন মানুষকে হত্যা করেছে।
• 3.5 মিলিয়ন মানুষ আহত হয়েছে।
• 12 মিলিয়ন মানুষ তাদের দেশ ছেড়েছে। • ২ মিলিয়ন শিশু এতিম হয়েছে।
• লেবাননে আশ্রয় নেওয়া মহিলাদের বিক্রি করা হয়েছিল;
• কুমারী মহিলাদের $1,500-এ বিক্রি করা হয়েছিল৷
• বিধবা $500 এ বিক্রি হয়।
• মানুষ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যের কারণে মারা গেছে।
• 30,000 এরও বেশি মহিলা কারাগারে পচে গেছে।
• হাজার হাজার সিরিয়ান অভিবাসন পথে মারা গেছে।
পতিতাবৃত্তি মাফিয়ারা হাজার হাজার নারীকে ব্যবহার করেছিল।
• হাজার হাজার শিশুকে অপহরণ করা হয়েছিল এবং আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
• তারা সব ধরনের বর্ণবাদ এবং ঘৃণা অনুভব করেছিল।
• কারো জন্য, ইউফ্রেটিস নদী, কারো জন্য, ভূমধ্যসাগর এবং কারো জন্য, Meriç নদী একটি কবরে পরিণত হয়েছে।
• মাটির নিচে সাত তলা নির্মিত সেলারে নির্যাতন চালানো হয়।
• হাজার হাজার নারীকে পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করা হয়েছে।
• যে মহিলারা ধর্ষণের কারণে গর্ভবতী হয়েছিলেন তারা আত্মহত্যার ফতোয়া চেয়েছিলেন।
📍📍ইসরাইলের সাথে সম্ভাব্য চুক্তির জন্য হামাস তিনটি শর্ত দিয়েছে:
- বন্দি বিনিময়
- গাজা উপত্যকা থেকে ইসরাইলের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার
- আগ্রাসন পুনরায় শুরু না করার জন্য ইসরাইলের প্রতিশ্রুতি।
সূত্র: আল জাজিরা
- বন্দি বিনিময়
- গাজা উপত্যকা থেকে ইসরাইলের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার
- আগ্রাসন পুনরায় শুরু না করার জন্য ইসরাইলের প্রতিশ্রুতি।
সূত্র: আল জাজিরা
📍📍ইজরায়েল গাজায় মানবিক সাহায্য ( ত্রাণ ) পুড়িয়ে দিয়েছে!!
গাজায় খাদ্য সংরক্ষণাগারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটিয়েছে ইজরায়েল, ন্যূনতম সরঞ্জামে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা
গাজা সিটি, ৮ মার্চ: গাজার আল-নাসর স্ট্রিটের একটি খাদ্য সংরক্ষণাগারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটিয়েছে। দমকল বাহিনী জানায়, "বিশাল আগুন নিয়ন্ত্রণে আমরা মারাত্মক বাধার সম্মুখীন হয়েছি,"
কারণ অধিকাংশ দমকল যানবাহন ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হয়েছে ।
গাজার সিভিল ডিফেন্স সূত্রে জানা গেছে, আগুন নিয়ন্ত্রণে মাত্র দুটি ফায়ার ইঞ্জিন কাজ করছে, যা পরিস্থিতি সামলানোর জন্য একেবারেই অপর্যাপ্ত। খাদ্য সরবরাহ সংকটে থাকা গাজায় এই অগ্নিকাণ্ড নতুন করে মানবিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা তৈরি করেছে ।
গাজায় খাদ্য সংরক্ষণাগারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটিয়েছে ইজরায়েল, ন্যূনতম সরঞ্জামে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা
গাজা সিটি, ৮ মার্চ: গাজার আল-নাসর স্ট্রিটের একটি খাদ্য সংরক্ষণাগারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটিয়েছে। দমকল বাহিনী জানায়, "বিশাল আগুন নিয়ন্ত্রণে আমরা মারাত্মক বাধার সম্মুখীন হয়েছি,"
কারণ অধিকাংশ দমকল যানবাহন ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হয়েছে ।
গাজার সিভিল ডিফেন্স সূত্রে জানা গেছে, আগুন নিয়ন্ত্রণে মাত্র দুটি ফায়ার ইঞ্জিন কাজ করছে, যা পরিস্থিতি সামলানোর জন্য একেবারেই অপর্যাপ্ত। খাদ্য সরবরাহ সংকটে থাকা গাজায় এই অগ্নিকাণ্ড নতুন করে মানবিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা তৈরি করেছে ।