Посты канала ইলমজেট ➤ ILMJET

সিরিয়ার বিদ্রোহীদের দমন করায় ইজরায়েলের প্রতিবাদ জানিয়েছে। বিদ্রোহীরা হলো ইরানপন্থী আলাউইয়া শিয়া।

এরপরও যদি শিয়াপন্থী, ইরানপন্থী জ্ঞানপাপীরা না বোঝে, তাহলে তারা কবরে গিয়ে হাতুড়ির বারি খাওয়ার আগে বুঝবে না।

আহা কত দরদ সিরিয়ার বিদ্রোহীদের প্রতি!

আচ্ছা মজার বিষয় হলো, একইসাথে ইরান, রাশিয়া এবং হিযবুল্লাহও বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে জুলানীর এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে। এমনকি ইরানীরা পুরো অনলাইন জগত প্রোপাগান্ডা দিয়ে ভরিয়ে দিচ্ছে যে, জুলানী নিরাপরাধ শিয়াদেরকে এবং শিশু ও নারীদেরকেও হত্যা করছে।

হা হা হা। ইজরায়েলও একই কথা বলছে। দারুন মিল তাদের মধ্যে।

#UPDATE

এই চুক্তির শর্ত অনুযায়ী,

সিরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে কুর্দি সশস্ত্র গোষ্ঠীর দখলে থাকা সীমান্ত, সীমান্ত গেট, তেলের খনি, গ্যাসের খনি, জেলখানা, হাসপাতাল, স্কুল, সরকারি অফিস আদালতগুলো আগামী কাল সকাল থেকে সিরিয়ার সরকার নিয়ন্ত্রণে নেয়া শুরু করবে।

ইতিমধ্যে সরকারি বাহিনী ওই অঞ্চলের দিকে রওয়ানা দিয়েছে।

এই চুক্তির খবরে দেইর আজ জোর এলাকায় উভয় পক্ষের মানুষই আনন্দ-উল্লাস শুরু করেছে।

তবে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পরপরই ইসরাইলি বাহিনী সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বিমান হামলা শুরু করেছে।

- এই চুক্তি হওয়ার পিছনে গত সপ্তাহে জর্ডানের রাজধানী আম্মানে তুরস্ক, সিরিয়া, ইরাক, লেবানন এবং জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং গোয়েন্দা প্রধানদের যৌথ বৈঠকে নেয়া সিদ্ধান্তগুলো প্রভাবকের ভূমিকা পালন করেছে।

আলহামদুলিল্লাহ।
মনে হচ্ছে সিরিয়ার একটি বিপদ কমতে শুরু করেছে

#EXCLUSIVE

সিরিয়ার সরকারের সাথে চুক্তি করেছে কুর্দি সশস্ত্র বাহিনী SDF

চুক্তির শর্ত অনুযায়ী,
SDF সিরিয়ার সরকারের আনুগত্য মেনে নিবে, সব তেল গ্যাস ক্ষেত্র সরকারের কাছে হস্তান্তর করবে, আসাদপন্থিদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সরকারকে সহযোগিতা করবে,

১. ধর্মীয় বা জাতিগত পটভূমি নির্বিশেষে যোগ্যতার ভিত্তিতে সকল সিরীয় নাগরিকের রাষ্ট্রে প্রতিনিধিত্ব এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণের অধিকার নিশ্চিত করা।

২. কুর্দি সম্প্রদায়কে সিরিয়ার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এবং তাদের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করা।

৩. সমস্ত সিরীয় অঞ্চলে যুদ্ধবিরতি মেনে নেয়া।

৪. সীমান্ত ক্রসিং, বিমানবন্দর এবং তেল ও গ্যাস ক্ষেত্র সহ উত্তর-পূর্ব সিরিয়ার (কুর্দিদের দখলে থাকা) সমস্ত সামরিক ও বেসামরিক প্রতিষ্ঠানকে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের অধীনে একীভূত করা।

৫. রাষ্ট্রীয় সুরক্ষায় সমস্ত বাস্তুচ্যুত সিরীয়দের তাদের নিজ শহরে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করা।

৬. আসাদের অবশিষ্টাংশের বিরুদ্ধে এবং সিরিয়ার নিরাপত্তা ও ঐক্যের ক্ষেত্রে সমস্ত হুমকির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সিরিয়ার সরকারকে সমর্থন করা।

৭. বিভেদ, ঘৃণামূলক বক্তব্য এবং বিরোধ উস্কে দেওয়ার প্রচেষ্টা প্রত্যাখ্যান করা।

এ বছর সদকাতুল ফিতিরের সর্বনিম্ন পরিমাণ হলো ১১০ টাকা

সদকাতুল ফিতর নির্ধারণ কমিটির মিটিং,
সভাপতি, মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল মালেক হাফি.
স্থান: ইফা সভাকক্ষ, বায়তুল মোকারম মসজিদ, ঢাকা।

রবিবার খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের ট্যাঙ্ক জেলায় পাকিস্তানি তা*লে*বা-নদের প্রতিশোধমূলক হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত ও আহত হয়েছেন বলে সূত্র জানিয়েছে।

সূত্রমতে, পাকিস্তানি সৈন্যরা পাকিস্তানি তা*লেবা-নদের উপর আক্রমণ করেছিল, যার পরে পাকিস্তানি তা*লেবা-নরা প্রতিশোধ নেয়, পাকি সৈন্যরা নিহত ও আহত হয়।

সো/মালিয়ার বীর মু/জাহিদগণ।
এই দুনিয়াতে আল্লাহ তায়ালা ব্যতীত উনাদের থামানোর  কেউ নেই।

আল্লাহ তায়ালা ভাইদেরকে সাহায্য করুক।

ইনশাআল্লাহ☝

দীর্ঘ ৯ বছর কারাবন্দি থাকার পর মুক্তি পেয়ে বের হবার সময় জেলগেট থেকে আবারো গ্রেপ্তার করলো সিটিটিসি।

হাফেজ গাজী খালেদ সাইফুল্লাহ নামের এক কারাবন্দি মিথ্যা মামলায় দীর্ঘ ৯ বছর কারাভোগের পর, জামিনে মুক্তি পেয়ে কারাগার থেকে বের হবার সময় জেলগেট থেকে তাকে আবারো তুলে নিয়ে গেছে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট সিটিটিসি (CTTC)

বাংলাদেশে যেসব বাহিনী জঙ্গি প্রোডাকশন করত তাদের মধ্যে অন্যতম এবং সবার সেরা পুলিশের সিটিটিসি (কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম)

পুলিশের এই বিশেষায়িত ইউনিট অন্য সব ইউনিটগুলোর চেয়ে মানসম্মত এবং সুন্দর স্ক্রিপ্ট সাজিয়ে এতবছর জঙ্গি প্রোডাকশন করে এসেছে।

এসব মিথ্যা সাজানো নাটকে এতদিন যারা জেল খেটেছে, তাদের অনেকেই এখন জামিনে এসে এসব তথ্য মিডিয়ার সামনে তুলে ধরায়, ৫ আগস্টের পর থেকেই এই ইউনিটগুলো বেশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছে।

কিন্তু এতেও থেমে নেই। ২য় স্বাধীনতার পরও এই কুখ্যাত বাহিনীগুলো আবারো আগের ন্যায় সাধারণ মানুষের উপর জুলুমের দুঃসাহস দেখাচ্ছে।

সিটিটিসি, এন্টি টেররিজম ইউনিট, র‍্যাব সহ সকল জঙ্গি তৈরির এসব ইউনিটকে যদি এখনই নিষিদ্ধ করা সম্ভব না হয়, তবে এদের খদ্দের হয়ে আবারো জঙ্গি নাটকে মঞ্চায়িত হতে প্রস্তুত হও, হে তাওহিদী জনতা।

আওয়াজ তুলুন..

#AbolishCTTC #BanCTTC #BanRAB

#সময়ের_দাবী

প্রিয় ভাইয়েরা! তাওহীদি জনতা।
সত্যি বলতে তেমন কিছুই হয়নি!

কেবল নতুন একটি ত্বগুতের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে!

আমাদের আকিদা, আমল, মানহায, দাওয়াত, জিহাদ ও ইক্বামাতে দ্বীনের চুড়ান্ত লক্ষ্যে এগুলো শুধুই সংখ্যা মাত্র!

প্রথম কথা তাওহীদপন্থিদের অর্গানাইজড হতে হবে।
হবনা বা হবেন না, লিখে রাখেন হারিয়ে যাবেন বা যাব! ময়দান থেকে মাইনাস হয়ে যাবেন। মিসাল হিসেবে বিগত ফ্যাসিস্টের জামানাই যথেষ্ট!

এরপর ত্বাগুতি সিস্টেমের বাহিরে থেকে ক্ষুদ্র জামায়াহ গঠন করতে হবে।

আমির নির্বাচন করতে হবে। আমির মা'মুর সাম'য় ওয়াত ত্ব'য়াহ থাকতে হবে।

শুরা গঠন করতে হবে। প্রতিটি কাজেই মাশোয়ারা করতে হবে।

ওলামায়ে কেরামের সহবত, পরামর্শ, সুযোগ্য নেতৃত্ব ও তরুণদের তারুণ্যকে কাজে লাগিয়ে সিরাতের সুন্নাতে হাটতে হবে।

জান মাল সময় ও শ্রমের ব্যপক কুরবানীর প্রস্তুতি ও বাস্তবায়ন জরুরী।

অর্থনৈতিক ভিত্তি মজবুত করতে হবে।

আমর বিল মা'রুফ ও নাহি আনিল মুংকার সমান গতিতে চালাতে হবে।

ইসলাম বিরোধীদের প্রতিটি পদে পদে চাপে রাখতে হবে।

শিক্ষা, দাওয়াহ ও সমাজকল্যাণমূলক কাজ ব্যপকভাবে বাড়াতে হবে।

দেশের প্রতিটি বিভাগে ও বাহিনীতে এমনকি অমুসলিমদের মাঝেও ব্যপক দাওয়াহ বৃদ্ধি করতে হবে।

সাহাবাওয়ালা জিন্দেগী যাপন করতে হবে।

চেইন অফ কমান্ড গড়ে তুলতে হবে।

আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের উসুলে আপোষহীন হতে হবে।

প্রতিটি পরিবারকে তাওহীদের দুর্গ বানাতে হবে।

প্রতিটি মিম্বরকে সত্য প্রচারের মিডিয়া বানিয়ে ফেলতে হবে।

মাসজিদ মাদ্রাসাগুলো তাগুত মুক্ত রাখতে হবে।

স্বতন্ত্র মেইনস্ট্রিম মিডিয়া গঠন করতে হবে।

বিকল্প প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও নিরাপদ কমিউনিটি গড়ে তুলতে হবে।

শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থতা ও সেল্ফ ডিফেন্স স্কিল ডেভেলপ করতে হবে। (ইদা'দ)

মা বোনদের ঘরের হাজেরা বানাতে হবে।

প্রতিটি সন্তানকে মর্দে মুজাহিদ বানাতে হবে।

প্রতিটি জুলুম ও ইসলামবিরোধী অপতৎপরতায় মাঠে থেকে দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী চাপ প্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবে কাজ করে যেতে হবে।

আপাতত অন্তত এগুলো!
করব না। মরব।
করব হ্যা। বাঁচব।
উম্মাহকে বাঁচাব। ইনশাআল্লাহ।

কথাগুলো ৫ বছর আগেও বলেছি। এখনো বলেই যাচ্ছি। হয়তো বুঝে আসছে না। আরও ৫ বছর পর বুঝে আসবে ইনশাআল্লাহ।

তখন শুধু সময়ের আফসোসই বাকি থাকবে
(আল্লাহ না করুন)

জানি সহজ নয়।

এও জানি অসম্ভব নয়।

সহজ হিসেব:

স্বাভাবিক অবস্থায় এভাবে এগুলে পরিপূর্ণ দাওয়াহ বেগবান হবে ইনশাআল্লাহ।

আর কেউ ইস্রাইলের মত এলে আমাদের হামাসের মত পাবে। আর ন্যাটোর মত এলে ছাত্র ভাইদের মত।

আর কেউ ভালোয় ভালোয় দ্বীন প্রতিষ্ঠায় অগ্রগামী হলে আমাদের আওস ও খাযরাযের মতই পাশে পাবে ইনশাআল্লাহ।

তাই অহেতুক কথা অহেতুক লিখা বন্ধ করে আসুন এক আল্লাহর জমিনে তার দ্বীনের ইক্বামাতে সিরাতের সুন্নাতে হাটতে শুরু করি!

বহু কাজ হয়েই আছে।

তবুও বহু কাজ যে আছে বাকি!

ইলহাক্ব বিল কাফেলা।

Abu Taw Haa Muhammad Adnan

ইলমজেট ➤ ILMJET pinned «রমজানের বাতাস এসে জানিয়ে দিলো... ✨ নামাজ শেষে বাসার ছাদে এলাম। হঠাৎ অনুভব করলাম, চারপাশে প্রচণ্ড বাতাস বইছে—এক অন্যরকম প্রশান্তিময় বাতাস! মনে হলো, এ যেন রমজানের আগমনের বার্তা নিয়ে এসেছে। 🌿 হে দুরন্ত মন! এখনই সময় নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার, ঈমানের রঙে রাঙিয়ে নেওয়ার।…»