সম্মানিত দর্শক,
اَلسَّـــــــلامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكاتُــــــــــهُ
মাসিক আল-কুরআন কুইজ প্রতিযোগিতা ফেব্রুয়ারি-২০২৫
👉 সিলেবাস :
সূরা সোওয়াদ (আয়াত : ১-৪০) এবং ফেব্রুয়ারি মাসের লাইভ দারসুল কুরআন থেকে পাঁচটি প্রশ্ন থাকবে।
(তাফসীর গ্রন্থ : তাফসীর ইবনে কাছীর, তাফসীর ফী যিলালিল কুরআন)
তাফসির ইবনে কাসির ও ফি যিলালিল কুরআনের লিংকঃ
https://t.me/BDCircle2018/24770
👉 পরীক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশনা :
১। প্রতিযোগিতা অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে।
২। পরীক্ষার তারিখ : আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি-২০২৫, (মঙ্গলবার)।
৩। সময় : রাত ৯:০০-৯:৩০টা।
প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণের সুবিধার্থে ৫ মিনিট পূর্বেই পরীক্ষার লিংক ওপেন করা হবে।
৪। পরীক্ষা MCQ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষার সময় : ৩০মিনিট। মোট প্রশ্ন : ৫০টি। পূর্ণমান : ৫০। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর বরাদ্দ থাকবে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত নম্বর হতে ০.৫০ নম্বর কেটে নেওয়া হবে।
৫। পরীক্ষায় লগ ইন করতে কোনো পূর্বনির্ধারিত আইডি পাসওয়ার্ড লাগবে না। তবে পরীক্ষার শুরুতে পরীক্ষার্থীর ইমেল নম্বর, নাম, পিতার নাম, পেশা, মোবাইল নম্বর ও যোগাযোগের ঠিকানা অবশ্যই লিখতে হবে।
৬। পরীক্ষা পদ্ধতিতে কোনো টাইমার অপশন থাকবে না। তাই যথাসময়ে পরীক্ষা সম্পন্ন করতে ঘড়ির সহযোগিতা নেওয়া প্রয়োজন।
৭। পরীক্ষা সাবমিট করার আগ পর্যন্ত যেকোনো উত্তর এডিট করা যাবে। সাবমিট করা সম্পন্ন হলে এডিট করার আর সুযোগ থাকবে না।
৮। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (৩০মিনিট) সাবমিট করতে হবে।
৯। ফলাফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ : ২৮ ফেব্রুয়ারি-২০২৫।
১০। পরীক্ষার লিঙ্ক : পরবর্তী সময়ে দেওয়া হবে
👉 পরীক্ষা দেওয়ার পদ্ধতি :
➖ প্রথমে গুগল ক্রোম ব্রাউজারের মাধ্যমে নির্দিষ্ট লিংকে প্রবেশ করতে হবে।
➖ আপনার নাম, পেশা, পিতার নাম, মোবাইল নম্বর ও যোগাযোগের ঠিকানা লিখতে হবে। এরপর Next এ ক্লিক করতে হবে।
➖ এরপর নির্দেশনা সম্বলিত পেইজ ওপেন হবে। নির্দেশনাটি ভালো করে পড়ে Next এ ক্লিক করতে হবে।
➖ ৫০টি প্রশ্ন প্রদর্শিত হওয়ার পর Submit বাটন আসবে। তাতে ক্লিক করলে পরীক্ষা সম্পন্ন হয়ে যাবে।
➖ সর্বশেষ ধন্যবাদ সম্বলিত পেইজ দেখতে পেলে আপনার পরীক্ষা সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে নিশ্চিত হবেন।
👉 কারিগরি ত্রুটি দূরীকরণে করণীয় :
১। ডেস্কটপ, ল্যাপটপ বা মোবাইলে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যবস্থা রাখা।
২। অপেরা মিনি ব্রাউজার ব্যবহার না করা, গুগল ক্রোম বা ফায়ারফক্স ব্যবহার করা।
৩। পরীক্ষা চলাকালীন অন্য কোনো লিংকে প্রবেশ না করা।
৪। পরীক্ষা চলাকালীন পেইজ রিলোড না দেওয়া।
৫। পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগে ব্রাউজার সাবমিট না করা।
👉 প্রতিযোগিতায় বিজয়ী নির্ধারণ প্রক্রিয়া :
১. সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত প্রতিযোগি মেধাক্রমের শুরুতে থাকবেন।
২. একই নম্বরপ্রাপ্ত প্রতিযোগিদের মধ্যে যার ভুল উত্তর সংখ্যা কম হবে, তিনি মেধাক্রমে ওপরে অবস্থান করবেন।
৩. প্রাপ্ত নম্বর ও ভুল উত্তর সংখ্যা একই হলে যিনি আগে উত্তরপত্র সাবমিট করবেন, তিনি মেধাক্রমে ওপরে অবস্থান করবেন।
👉 মাসিক আল- কুরআন কুইজ টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত থাকুন ও প্রশ্ন জানুন :
https://t.me/+gojEMX536gg1MDg1
সুন্দর এ আয়োজনটি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারে নিজেকে শামিল করুন।
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল

Similar Channels


বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল: ইসলাম প্রচারের সাম্প্রতিক উদ্যোগ ও প্রভাব
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যা ইসলাম প্রচার এবং শিক্ষা কার্যক্রমের উপর কেন্দ্রীভূত হয়ে কাজ করছে। এই সংগঠনটি মূলত যুব সমাজের মধ্যে দাওয়াহ কার্যক্রম বাড়ানোর জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং এটি ইসলাম ধর্মের মূলনীতিগুলো সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সংগঠনটি বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচির মাধ্যমে যেমন সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং পাবলিক আলোচনা সভা আয়োজন করে, যা মুসলিম এবং অমুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে ইসলামের বার্তা পৌঁছাতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের মধ্যে ইসলামবাদের চর্চা এবং বিশ্লেষণে এই সংগঠনের উদ্যোগগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, সংগঠনটির স্লোগান “প্রচার করো, একটি আয়াত হলেও” বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, যা ইসলামের একক বার্তাকে সামগ্রিক জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে উৎসাহিত করে।
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল কীভাবে কাজ করে?
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল বিভিন্ন কর্মসূচি এবং কার্যক্রমের মাধ্যমে ইসলাম ধর্মের প্রচার করে। তারা সেমিনার ও ওয়ার্কশপের আয়োজন করে যেখানে ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোর উপর আলোচনা করা হয়। এছাড়া, তারা বিভিন্ন মাধ্যম, যেমন সোশ্যাল মিডিয়া, রেডিও এবং টেলিভিশনে ইসলামের বার্তা প্রচার করে।
এগুলো ছাড়াও, সংগঠনটি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে এবং ইসলামী মূল্যবোধকে সাধারণ জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেয়। তাদের উদ্যোগগুলো যুব সমাজকে ইসলামের সঠিক ধারনায় নিবদ্ধ করতে সাহায্য করে।
দাওয়াহ কার্যক্রমের গুরুত্ব কী?
দাওয়াহ কার্যক্রমের মাধ্যমে মানুষ ইসলামের মৌলিক নীতিগুলি জানতে পারে এবং এটি তাদের ধর্মীয় সচেতনতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি মুসলিম এবং অমুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বোঝাপড়া তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই দাওয়াহ কার্যক্রম ধর্মীয় একাত্মতা ও সংহতি নিশ্চিত করে।
এছাড়া, ইসলামের সঠিক বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছানোর মাধ্যমে ভুল ধারণা ও উগ্রবাদ প্রতিরোধে সহযোগিতা করে। দাওয়াহ কার্যক্রম যুব সমাজকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয় এবং এটি ধর্মীয় মূল্যবোধ সংরক্ষণে সহায়ক।
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল এর চ্যালেঞ্জগুলো কী?
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়, যার মধ্যে অন্যতম হলো ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা। কিছু ক্ষেত্রে, তারা ইসলামের বার্তা প্রচার করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হয়। বিশেষ করে যুব সমাজের মধ্যে ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারণা কিংবা ভিন্ন মতামত প্রকাশ করাও একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
এছাড়া, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যুগে তরুণদের মনোযোগ আকর্ষণ করা এবং তাদেরকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করা আরো একটি কঠিন কাজ। তবে সার্কেলটি এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলার জন্য সুচিন্তিত কৌশল গ্রহণ করে থাকে।
দাওয়াহ সম্পর্কে সাধারণ ধারণা কী?
দাওয়াহ শব্দটি আরবি ভাষা থেকে এসেছে, যার অর্থ ‘আহ্বান’ বা ‘নিমন্ত্রণ’। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে এটি অন্যদের কাছে ইসলামের বার্তা পৌঁছানোর প্রক্রিয়া। এটি শুধু মুসলমানদের দায়িত্ব নয়, বরং সকল মানুষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য।
দাওয়াহ কার্যক্রম শুধুমাত্র শিক্ষা প্রদানেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি ইসলামের নৈতিক ও সামাজিক দিকগুলোকেও প্রতিনিধিত্ব করে। এক্ষেত্রে কার্যক্রমের উদ্দেশ্য হলো, সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠা করা।
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেলের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণের জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তারা স্থানীয়, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন ধর্মীয় সম্মেলনে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা করছে। এছাড়া, তারা ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় কর্মশালা আয়োজনের লক্ষ্যে কাজ করছে।
উপরন্তু, তারা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে দাওয়াহ কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে চিন্তা করছে। এইভাবে তরুণ প্রজন্মের কাছে ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলো পৌঁছানো সম্ভব হবে।
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল Telegram Channel
বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল হল একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল যেখানে ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য উদ্দেশ্যে সকল সম্প্রদায়ের মানুষ একসাথে আসেন। এই চ্যানেলে 'দাওয়াহ' এর বিষয়ে আলোচনা করা হয় এবং ইসলামের ইতিহাস, সুন্নাহ, এবং কুরআনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। nnচ্যানেলটি 'প্রচার করো, একটি আয়াত হলেও' এই মন্ত্রণার অধীনে কাজ করে। আপনি যদি ইসলামের মার্গে আগ্রহী হওয়া এবং ইসলামের ভালোবাসা সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহী হন, তাহলে এই চ্যানেলটি আপনার জন্য উপযোগী হতে পারে। এখানে আপনি ইসলামিক জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারেন এবং ভালো মানুষ হিসেবে জীবন যাপন করতে পারেন।nnযদি আপনি ইসলামের মূল তত্ত্ব এবং আদর্শ জানতে আগ্রহী হন, তাহলে 'বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল' তে যোগ দিয়ে সঠিক তথ্য এবং শিক্ষা পেতে পারেন।