দারুল জালেম

@daruljalem


Telegram Based Bangla Think Tank

দারুল জালেম

19 Oct, 14:41


এই ভিডিওটি রোহিঙ্গা ক্যাম্প এর। বাংলাদেশেই। এতে দেখা যাচ্ছে, RSO এর লোকজনের কথা বাংলাদেশী পুলিশকে ইনফর্ম করে দেওয়াতে, RSO এর লোকজন রোহিঙ্গা একজন মহিলাকে প্রহার করছে।

সময়ে সময়ে আরো এই সংক্রান্ত ভিডিও এই কমেন্ট বক্সে দেওয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

এখানে ক্লিক করে জয়েন হয়ে সঙ্গে থাকুন:

@daruljalem

দারুল জালেম

19 Oct, 14:39


সংক্ষেপে,
মিয়ানমার এর ৭ টা রাজ্যে অনেক ধরনের জাতিগোষ্ঠী আছে। মুসলিম, বৌদ্ধ আর খ্রিস্টান।
বাট উপজাতি অনেক।
তো এদের মধ্যে একটা উপজাতি বাকিদের suppress করে রাখছে। মানে অং সান সু কির যে গোষ্ঠী, সেই গোষ্ঠিটা বাকিদের suppress করে রাখছে।

এজন্যে বাকিরা মিলে ৭ টা স্টেটস এ কয়েকটা আর্মড ফোর্স খুলছে। Actually তো অনেক বাহিনী খুলছে।
বাট ওই কয়টা বাহিনীরে মেইনস্ট্রিম বাহিনী বলা যায় । এরা মিলে একটা ইউনিটি করে, একটা কনফেডারেশন তৈরি করছে।



এবার আসি, এদের মধ্যে একটা রাজ্য, আরাকান এ
বাংলাদেশের সাথে লাগানো যে রাজ্যটা।
তো আরাকান এ যে বৌদ্ধ দের মেইনস্ট্রিম গোষ্ঠী, সেইটা আরাকান আর্মি(AA)।
আর মুসলিমদের দুইটা আছে। একটা আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি(ARSA); আরেকটা রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (RSO)।
এই দুইটা AA র সাথে মারামারি করে তো করেই। আবার নিজেদের মধ্যেও মারামারি করে। মানে ত্রিমুখী একটা সংঘর্ষ চলে এখানে। মানে সবচেয়ে বেশি মার খায় মুসলিম রোহিঙ্গা রা।

এই তিন দলের সাথে আবার যুদ্ধ করে মায়ানমার এর সরকারি আর্মি। বলা যায় চতুর্মুখী একটা যুদ্ধ চলে।

তো এবার আসি পোল এর প্রশ্নটায়

মিয়ানমার আর্মি (মানে সেদেশের সরকারি আর্মি) র সাথে আরাকান আর্মি যুদ্ধে ভালো পারফর্ম করলে খুশি হন কিনা?
বেশিরভাগ লোক উত্তর দিয়েছেন খুশি হন। উপরেই ব্যাখ্যা করেছি পরিস্থিতি। এবার ভেবে দেখুন খুশি হওয়ার মতো তেমন কিছু আছে কিনা। দুইটাই বৌদ্ধ দের সশস্ত্র সংগঠন।

এখানে ক্লিক করে জয়েন হয়ে সঙ্গে থাকুন:

@daruljalem

দারুল জালেম

08 Oct, 15:05


পোস্ট করতে চাই নাই। কারণ কিছু বললে শিবির বলবে আমারে। আমি জানি, আমারে এই মুহূর্তেও অনেকে শিবির ভাবে আমার পরিচিতজন। সেটা তাদের ব্যাপার। আওয়ামী ট্যাগ দেওয়া স্বভাব হয়তো অনেকের থেকে যেতে পারে। তাও বলা দরকার দেখে, বলতেছি;

আকবর ১৩ বছর বয়সে ভারতের শাসন ভার গ্রহণ করে। ক্লাস ৫,৬ এর পোলাপান প্রেম করে। না তারা কিছুই বুঝে নাই। না বুইঝ্যা ই দুনিয়া উল্টায় ফালায় দেয়।
একটা ভালো কাজের উদাহরণ দিলাম। একটা খারাপ কাজের উদাহরণ দিলাম।
শিবির ভালো না খারাপ, সেই Conclusion দিতে ইচ্ছা করতেছে না। আপনাদের যা ভালো মনে হয়, করে নেন কনক্লুশন।

বাট একটা কথা বলবো;

শিবির রে যেকারনে আপনারা ব্যাশিং করেন, খারাপ বলেন, তার চেয়ে অনেক বেশি খারাপ জিনিষ আছে;

যেসব জিনিস কে ঘৃণা করা আপনার দায়িত্ব, তার বিরুদ্ধে আপনার ভয়েস রেইজ করা আপনার দায়িত্বের মধ্যে পরে; কিন্তু সেক্ষেত্রে আপনারা তার বিন্দুমাত্র ও করেন না।


ডাবল স্ট্যান্ডার্ড এর ছড়াছড়ি....

মেইন পোস্ট এর লিঙ্ক কমেন্টে।

ফলো:
@daruljalem

দারুল জালেম

07 Oct, 13:21


এইটা বিশেষ ঘোষণা:
কেও যদি আমার রেফার কোড দিয়ে অংশ নেয়, এবং পুরস্কার পায় ইনশাআল্লাহ্। তাহলে তাকে আমি আমার পক্ষ থেকে ভালো কিছু গিফট দিবো ইনশাআল্লাহ্।
শর্ত কিন্তু ঐটাই: আমার রেফার কোড এ জয়েন থাকা লাগবে। নাইলে আমি বুঝবো কেমনে আমার মাধ্যমে প্রতিযোগিতায় অংশ নিছেন নাকি অন্য কারো মাধ্যমে....
😊

দারুল জালেম

28 Sep, 15:13


পর্ব ২

ক্রিপ্টো মুদ্রা বিপ্লব এর পিছে কারা, কি চায়, কেমন এর মেকানিজম? এবং আমাদের করণীয় কী?

আপনাকে এই মুহূর্তে বাংলাদেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে টাকা পাঠাইতে বললে, কোন পদ্ধতির নাম মাথায় আসবে? ধারণা করে নিচ্ছি, এতক্ষনে বিকাশের নাম আপনার মাথায় এসেও গেছে। বিকাশ ছাড়াও আরো কিছু মাধ্যম আছে। তো ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল টাকা রাখার জন্যে যে এত লাগে, সেই অভাব টাই পূরণ করে থাকে বিকাশ, নগদ, রকেট, ট্যাপ, উপায় ইত্যাদি।

এবার যদি প্রশ্ন করি, বাংলাদেশের বাইরে টাকা পাঠাইতে চাইলে এক্ষুনি, আপনি কোন পদ্ধতি অনুসরণ করবেন?

অনেক ধরনের উত্তর আসতে পারে। না না, আগেই ক্রিপ্টোর কথা মাথায় আইনেন না।

এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো, বিদেশে তো আর টাকা চলে না। আপনি ফ্রান্সে টাকা (actually অর্থ) পাঠাতে চাইলে, সেটা প্রথমে ডলার এ কনভার্ট করা লাগবে। এরপর তা পাঠাতে হবে। পাঠানোর বিভিন্ন মাধ্যম আছে। যেমন পেপাল। এরপর ফ্রান্সের লোকটা ওই ডলার ইউরো তে কনভার্ট করবে। এরপর ও ওই টাকাটা চলবে। পেপাল ছাড়াও আরো কিছু আছে। যেমন পেজা, স্ক্রিল ইত্যাদি।

এবার আসি প্রসঙ্গের প্রশ্নে। ধরলাম আপনি জঙ্গি কোন গোষ্ঠীকে, কিংবা ইন্টারন্যাশনাল সাংশন প্রাপ্ত ব্যক্তি বা গোষ্ঠী কে অর্থ পাঠাতে চান। কিংবা আপনার অবৈধ আয় কে বিদেশে পাঠাতে চান, সেকেন্ড হোম বানানোর জন্যে কিংবা, সিটিজেনশিপ পাওয়ার জন্যে। কিংবা আপনি ট্যাক্স  ফাঁকি দিয়ে বিদেশে টাকা পাঠাতে চান (বলে রাখি ট্যাক্স জিনিষটা হারাম। এটা ফাঁকি দিলে আপনার কোনো দোষ নাই। আরও বিস্তারিত জানতে আলেমদের সোহবতে যান)। সেক্ষেত্রে আপনি কিভাবে টাকা পাঠাবেন?
আলোচ্য জিনিসটাই এর উত্তর।

ক্রিপ্টোর মাধ্যমে। ক্রিপ্টো মুদ্রায় আপনি অর্থ ঠিকমতো পাঠালে, এর কোন ট্রেস থাকবে না (এইজন্যে কারিগরি নলেজ দরকার। স্বল্প জ্ঞান এ এসব কেও করতে যাইয়েন না। ধরা খাইলে আমার দোষ না)।
তো কেমনে কি পাঠাবেন?
দেশে পাঠাইতে গেলে বিকাশ লাগছে, বিদেশে পাঠাইতে গেলে পেপাল লাগছে। আর এক্সপ্লিসিট জায়গায় পাঠাইতে এরকম কিছু একটা লাগবে। কি সেটা?


ক্রিপ্টো ওয়ালেট। কিছু বিখ্যাত ক্রিপ্টো ওয়ালেট হলো বিনান্স, কয়েনবেজ, bitget ইত্যাদি। সহজেই একাউন্ট খুলা যায়। জাস্ট KYC verify করা লাগে; এটাই একটু পেরা। এটাতে আপনারা বিকাশের মাধ্যমেই টাকা ঢুকাতে পারবেন। খুব কম transaction fee দিয়ে টাকা পাঠাতেও পারবেন। উল্লেখ্য, এখান থেকে পরে আবার ক্রিপ্টো মুদ্রা কে বাংলা টাকা করতে চাইলে অনেক ঝামেলা হয়। অনেক এজেন্সি আছে, ফেসবুক বা whatsapp বেজড। তারা ক্রিপ্টো মুদ্রার বিনিময়ে আবার বাংলা টাকা দেয়। কিন্তু অনেক বেশি চার্জ/ফি কেটে রাখে।

এই সমস্যার একটা গোপন সমাধান আছে, আমি নিজেই ভেবে বের করছি । সেটাও ইলিগ্যাল। তাও বলি। ক্রিপ্টো মুদ্রা সহজেই 1xbet বা সম ধরনের জুয়ার সাইট এ ডিপোজিট করা যায়। আবার ওই টাকা সহজেই জুয়ার সাইট গুলা থেকে বিকাশে তুলে ফেলা যায়। খুবই কম চার্জ কাটে এতে করে।


এগুলা হলো জ্ঞান, জ্ঞান কিভাবে কাজে লাগাতে হয়, সেইটা হইলো হিকমাহ। এখন হেকমত না থাকলে এসব কাজ করে ধরা খাইয়া যাইতে পারেন। তাই প্রো লেভেল এর নলেজ না থাকলে বা কারিগরি ব্যাপারে দক্ষ না হলে এগুলা করতে জাইয়েন না।
এগুলা কেও করলে আমিও দায়ী না। শুধু জিনিষটা বুঝাইলাম। কাউকে কোনো খারাপ কাজে উৎসাহ ও দিচ্ছি না।

(To be continued with some interesting facts InshaAllah, stay tuned)

ফলো: @daruljalem
https://t.me/daruljalem

দারুল জালেম

27 Sep, 13:43


পর্ব ১

ক্রিপ্টো মুদ্রা বিপ্লব এর পিছে কারা, কি চায়, কেমন এর মেকানিজম? এবং আমাদের করণীয় কী?

ক্রিপ্টো কি সেইটা আগে বুঝি।

বুনিয়াদি ফাও কথা বলব না, ক্রিপ্টো মানে গোপন, অমুক, তমুক। ক্রিপ্টো কারেন্সি বলতে যেটা ফার্স্টে মাথায় আসে, সেটা হলো বিটকয়েন। কারণ ও আছে। এই Bitcoin দিয়েই দুনিয়াতে ক্রিপ্টো মুদ্রা চালু হইছিল। বেশ আগের কথা। ২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো নামের এক লোক এই মুদ্রা ব্যবস্থার প্রচলন করে। সাতোশি নাকামোতো নামে আসলে কেও আছে কিনা আদৌ, জানা যায় নাই স্পেসিফিকাল্লী। বা এটা কোনো একজন, নাকি একটা গ্রুপ তাও জানা যায় নাই। ১০০ পয়সায় যেমন ১ টাকা; তেমনি ১ বিলিয়ন সাতোশি তে ১ Bitcoin.
আর বর্তমানে ১ ₿ = ৬৩,০০০ $ = ৭৬ লক্ষ টাকা।
মানে একটা Bitcoin থাকলেই আপনে বড়লোক। শুরুতে কিন্তু এমন ছিল না। ৯ সালে যখন Bitcoin বাজারে আসে, তখন এটার দাম ছিল কয়েক সেন্ট। তখন ১০ হাজার Bitcoin দিয়ে এক প্রোগ্রামার একটা পিৎজা অর্ডার দিছিল, এতটাই কমদামী ছিল এই ক্রিপ্টো মুদ্রা। এই পিৎজা অর্ডার দেয়ার ঘটনা টা নেট এ সার্চ দিলেই পাবেন। বেচারা প্রোগ্রামার হয়তো এখন আফসোস করে যে, তখন ঐটা দিয়ে একটা পিৎজা না কিনলে, আজকে একজন হাফ বিলিয়নিয়ার থাকতো সে।
এই পিৎজার কাহিনীটা বিখ্যাত, কারণ এই পিৎজাটা কিনার মাধ্যমেই প্রথম ব্যবসা হইছিল বিটকয়েন দিয়ে।

এবার আসি, Bitcoin কেমনে চলে সেই প্রসঙ্গে। Bitcoin চলে না আসলে। এটা আর্ন করা লাগে। Earn করতে গেলে করা লাগে মাইন। এই মাইনিং টা কি? বুঝার চেষ্টা করি।
মাইনার রা দুইভাবে ক্রিপ্টো earn করতে পারে।
১) ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রবলেম সলভ করে।
২) অন্য যাদের বিটকয়েন আছে, তারা যখন ওই Bitcoin অন্যকে সেন্ড করে, সেই কাজে সহায়তা করে।
টেকনিক্যাল জিনিসপাতি। বুঝা সাধারণের জন্যে কঠিন কিছুটা। তবে সিম্পলি বললে এতটুকুই। Bitcoin ছাড়াও আরো অনেক কয়েন আসছে এরপর। হাজার হাজার। লাইটকয়েন, এথেরিয়াম, বিটকয়েন ক্যাশ, ইউএসডিটি এগুলা কিছু বিখ্যাত কয়েন এর নাম। এসবগুলাই প্রায় সেম মেকানিজম এ চলে।
বিটকয়েনের দাম হু হু করে বাড়তেছে। এটা কেমনে?
সাতোশি নাকামোতো একটা নিয়ম করে রেখে গেছে যে, at a time মাইনিং রেট কনস্ট্যান্ট থাকবে। মানে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের কম বা বেশি মাইন (মাইন মানে সোজা কথায় earn) করা যাবে না কখনও। যখনই Bitcoin এর দাম বাড়া শুরু করলো, তখনই আরো বেশি মানুষ ক্রিপ্টো মাইন করা শুরু করলো। আর এতে করে ইন্ডিভিজুয়াল মাইনিং রেট গেলো কমে। কারণ মাইনিং রেট যে at a time constant. ফলে ডিমান্ড বেড়ে গেলো। দাম ও পাল্লা দিয়ে বাড়তেছে। আরেকটা কারণ আছে এর দাম বাড়ার। Bitcoin আসল দুনিয়ার সোনার বা রূপার মতোই। লিমিটেড। পৃথিবীতে সোনার পরিমাণ যেমন নির্দিষ্ট, বাড়ানো কমানো যায় না। তেমনি 21 মিলিয়ন বিটকয়েন মাইন করা যাবে। এর বেশি বিটকয়েন মাইন করা যাবে না। জিনিষ কম, ডিমান্ড বেশি। অর্থনীতির চিরায়ত নিয়ম মেনেই তাই বিটকয়েনের earn করার সুযোগ কমতেছে, আর দাম বাড়তেছে।

(To be continued with some interesting facts InshaAllah, stay tuned)

ফলো: @daruljalem
https://t.me/daruljalem

দারুল জালেম

27 Sep, 13:39


ক্রিপ্টো নিয়ে বিস্তারিত লিখতেছি ইনশাআল্লাহ্।
কয়েকটা পর্ব আকারে দিতেছি।
আজকে প্রথম পর্ব...

দারুল জালেম

27 Aug, 16:32


আজকে আওয়ামী লীগের পেজ থেকে একটা whatsapp নম্বর পোস্ট দেওয়া হয়:

যাতে করে যেকোনো ঘটনার প্রয়োজনীয় তথ্য আওয়ামী লীগকে আওয়ামী জারজ নেতাকর্মীরা জানাতে পারে। আর সেগুলো নিয়ে আওয়ামী লীগ সেগুলা প্রচার করতে পারে।

এই নম্বর ট্রু কলার এ সার্চ দিয়ে পাওয়া যায়, আমেরিকায় রেজিস্টার্ড। পরে এই নম্বর দিয়ে টেলিগ্রাম এ খুঁজে দেখলাম:

এই নম্বর যে চালায় সেই লোক ইসরাইল এর গোয়েন্দা সংস্থার লোক।

আওয়ামী লীগের সাথে যে ইসরাইল এর দহরম মহরম আছে এটা তো আগেই প্রমাণিত। আওয়ামী লীগ সরকার ইসরাইলি স্পাই ওয়ার কিনার সময়ই আপনারা জানছেন। এবার একদম হাতেনাতে প্রমাণ নেন।
ইসরাইল আওয়ামী লীগ কে সবরকম সাপোর্ট দিচ্ছে। ইসরাইল চায় আওয়ামী লীগ আবার সরকারে আশিক বাংলাদেশের। আওয়ামী লীগকে সব উপায়ে প্রতিহত করুন। নিজে জানুন এটা। অন্য সবাইকে জানান।

জয়েন করুন: @daruljalem

t.me/daruljalem

দারুল জালেম

25 Aug, 10:12


ক্রিকেট আসলে একটা সামাজিক বিষ। আগে গ্রীক-রোমান রাজারা যাতে বিদ্রোহ না হয়, তাই বিভিন্ন খেলার আয়োজন করে মানুষজনকে ভুলায় রাখতো নিজেদের অধিকার নিয়ে।
ক্রিকেট বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ওই আফিম ছাড়া কিছুই না।

জয়েন: @daruljalem

https://t.me/daruljalem

দারুল জালেম

24 Aug, 19:33


ব্লুটুথ মুক্তিযুদ্ধা জাস্টিস মানিকের বিচি ফেটে গেছে💥

ফলো: @daruljalem

https://t.me/daruljalem

দারুল জালেম

15 Aug, 16:33


আজকে ১৫ আগষ্ট পালন করতে যাওয়ার সময়, এক আওয়ামী জারজ সন্তানকে ন্যাংটা করে নাচাইছে জনতা। এটা জনতার রায়।

ফলো: @daruljalem

t.me/daruljalem

দারুল জালেম

12 Aug, 17:01


বলছিলাম বাংলাদেশ নিয়ে ইসরাইল আর আমেরিকার বহু দিনের একটা ষড়যন্ত্র পরিকল্পনার কথা দিবো। সেই পোস্ট এইটা। একটু লং রিড। বাট গল্পের মত করে দিছি। নিজে জানুন। অন্যকেও share করুন যাতে অন্যরাও জানতে পারে।


আমি: আজকে একটা নতুন জিনিষ নিয়ে বলি। শিং ল্যাং ইসরাইল নিয়ে।
বন্ধু: শিং ল্যাং কে?
আমি: এইটা স্পয়লার হয়ে যাবে আগে বললে। দাড়া।
বন্ধু: আচ্ছা বল আগে।
আমি: 10 ট্রাক অস্ত্র মামলার ঘটনায় বাবর 10 ট্রাক অস্ত্র আনছিল। এইটা কোত্থেকে আনছিল?
আমেরিকা থেকে।
আরেকটা দেশ থেকে অস্ত্র আসছিল।
বন্ধু: !
আমি: দেশটার নাম: ইসরাইল!!
বন্ধু: !!
আমি: ইসরাইল কেন অস্ত্র দিছিল?!
বন্ধু: কেন?
আমি: কারণ ইহুদি। ওদের  12 টা গোত্র আছে। ইয়াকুব আ: এর বারো পুত্র ছিল। ওই 12 পুত্র থেকে এই 12 টা গোত্র আসছিল। 2ন্ড টেম্পল যেবার ধ্বংস হয়ে যায়....
বন্ধু: ইয়াহুদ থেকে ইয়াহুদী এটা জানতাম।
আমি: ইয়াকুব আ আর 12 পুত্রের এক পুত্রের নাম ইয়াহুদা। এই ইয়াহুদা থেকেই ইহুদি নাম আসছে।
বন্ধু: হ্যাঁ।
আমি: ইয়াকুব আ আর এক ছেলের নাম ছিল ইউসুফ আ:।
উনার নবী হবার কথা ছিল। কিন্তু ইয়াহুদা চাইতো তাঁর নামে সবাই তার জাতিকে জানুক। সে প্রভাবশালী হতে চাইতো। এই ইয়াহুদার বংশেই ঈসা আঃ আসছিলেন। এই দোয়া হয়তো কবুল হইছিল। আল্লাহু আলাম। যাই হোক, আগের জায়গায় যাই।

2nd টেম্পল যেবার ধ্বংস হইছিল... সেইবার 12 টা গোত্র ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেছিল। এরপর আর 12 টা গোত্র কে পাওয়া যায় নাই আলাদাভাবে। কিন্তু টেস্টামেন্ট এর বর্ণনা অনুযায়ী 12 গোত্র আবার জেরুজালেম এ একত্রে না আস পর্যন্ত মসীহ আসবেন না।

American evangelical বর্ণনা অনুযায়ী। এটা এখন অনেক ইহুদি রাই বিশ্বাস করে। প্রায় সব জায়নিষ্ট বিশ্বাস করে। তো এজন্যে ওদের 12 টা গোত্র খুঁজে ইসরাইল নেওয়া লাগবে। ইজরায়েল এথিওপিয়া, সুদান এসব থেকে একটা গোত্র collect করছে।
এটা নিয়ে অপারেশন Entebbe করা লাগছিল। জোস স্টোরি। এটা নিয়ে মুভি ও আছে। বই ও আছে।
আমি মুভি দেখি নাই। তাই জানি না কতটুক সত্যি আছে মুভি তে।

ওই অপারেশন এ ইসরাইল এর বর্তমান প্রধান বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এর ভাই(বা ভাই এর ছেলে ও মারা গেছিল)। তো এরকম সারা পৃথিবী থেকেই অরা ইহুদি পাইলেই ইসরাইল এ ধরে ধরে আনে। খালি ইহুদি না। Zionist দেরও আনে।


আরও আনে মানুষ। কাদের? উপজাতিদের। যাদের একটা বিশেষ বৈশিষ্ট আছে......

বন্ধু: এইযে ইথিওপিয়া সুদান থেকে ধরে আনছে, ক্যামনে বুঝল কে কোন গোত্র? ওরা জানত?

আমি: বিশেষ বৈশিষ্ট্য....
একত্ব বাদী হতে হবে। হতে পারে কিছুটা বিকৃত। বাট যদি কোনো মতে ধারণাও করতে পারে যে গোত্রের ধর্মে একত্ব বাদের ছোঁয়া আছে বা ছিল, তাহলেই হলো। আরো ব্যাপার শ্যাপার আছে। সিম্পলি ব্যাপারটা কিছুটা এমনই।

বন্ধু: আচ্ছা। তারপর?

আমি: এরকম অপারেশন ইসরাইল ইন্ডিয়া তেও চালাইছে। Seven sisters এ এটা নিয়ে, ইসরাইল আর ইন্ডিয়ার বচসা ও হইছিল। ইজরায়েল এই অঞ্চলের যাদের "হারানো গোত্র" মনে করে, তাদের নাম বলি এবার।
কুকি-শিন-বোম। KNF এর নাম শুনছিস না কিছুদিন আগে?

বন্ধু: কুকি শিন? কারা এরা??

আমি: কুকি সিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট।

বন্ধু: কুকি চিন?

আমি: Hmm এটাই। 1 বছর ও হয় নাই অরা ব্যাংক ডাকাতি করলো যে। আর্মি সদস্য মারলো।

বন্ধু: আচ্ছা বুঝছি। হ্যাঁ। তারপর বল।

আমি: নাথান বোম এর নাম তো শুনছিস? এই টা বোম উপজাতি।
বন্ধু: হ। বিচ্ছিন্নতাবাদী যারা। পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করতে চায় ওরা।
আমি: এই 3 টা মিলেই কুকি শিন(বা চিন যেটাই বলস) বোম। এরাই সেই ইসরাইল এর হারানো গোত্র। আর এই শিন থেকেই আসছে শিং ল্যাং ইসরাইল। Israel চায় শিং ল্যাং নামে একটা রাষ্ট্র করতে। বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চল, ভারতের কিছু রাজ্য নিয়ে। সাথে মায়ানমারের একটু অংশ। শেখ হাসিনা যেটারে বারবার বলে পূর্ব তিমুরের মতো খ্রিস্টান দেশ করতে চায় একটা। একজন White-man নাকি তারে বলছে। এগুলা মেনে নিলে তারে রাষ্ট্র ক্ষমতায় রাখবে।
বন্ধু: হাসিনা যে মূর্খ, এজন্যেই বুঝে নাই🤣
আমি: এইজন্যেই বাবর রে ইসরাইল-আমেরিকা অস্ত্র দিছিল। দেখা যাক কি হয়।

বন্ধু: বাবর ঐগুলা সাত রাজ্যেও পাঠাইছিলো শুনছি।

আমি: Hmm আগে থেকেই পাঠাইতো। বাট 10 ট্রাক পাঠাইতে যেয়ে ধরা খাইছিল। ভুটান এ উলফা দের অস্ত্রাগার ধ্বংস করে ফেলছিল ইন্ডিয়া। এটা দ্রুত পুনর্গঠনের জন্যে অনেক অস্ত্র লাগতো। এটা করতে যাইয়াই 10 ট্রাক একবারে দেওয়া লাগছে।  পরে ধরা খাইছে। ধরা কেমনে খাইছে বলি...
বন্ধু: ইন্ডিয়া না সাতবোন এ পাঠাইতে চাইছিল বাবর?
আমি: সাতবোন এ। আমার এক ফুফাতো ভাই বিজিবি তথা বিডিআর এ কাজ করে।উনি বলছেন।
অস্ত্রের আনলোড এর সময়, 2 টা পুলিশ অফিসার আইসা ঘুষ চাইছে। যারা আনলোড করতেছিল, অরা বলছে পারমিশন আছে উচ্চ পর্যায়ের।

পুলিশ দুইটা মানে নাই। আসলে ওই পুলিশ গুলারে ইনফর্ম করা হয় নাই। অরা ঘুষ না পেয়ে উপরে কথা চালান করে দিছে। আর সবাই জেনে ফেলছে🙂

বন্ধু: বাট ওরা স্বাধীন হইলে মজা হবে।


ফলো: @daruljalem

https://t.me/daruljalem

দারুল জালেম

12 Aug, 06:48


আওয়ামী লীগ কিভাবে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করতেছে, কিভাবে মোদীর মত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ঘটানোর চেষ্টা করতেছে, সেই ষড়যন্ত্র নিয়ে আজকে নয়া দিগন্তে খবর ছাপছে। নিজে পড়ুন, অন্যকে জানায় দিন।

ফলো: @daruljalem

https://t.me/daruljalem