Shamsul Arefin Shakti Official

@shamsularefin2091


Physician | Author | Dreamer

Shamsul Arefin Shakti Official

21 Oct, 05:29


আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগকে সার্ভিসিং করা হয় নাই অভ্যুত্থানের পর। এইজন্য মাঝে মাঝে ম্যালফাংশন করতেসে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ম্যালফাংশন করছে।

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Oct, 22:13


২২ তারিখ চট্টগ্রামে ইনশাআল্লাহ।
বিস্তারিত এখানে:

https://www.facebook.com/100091002439794/posts/pfbid02GoPaVKgSHYnRQVaoHwCRto17n1FYQ9JfQxo8qNXwL6zZ9pt7mobBsNQfCoHNYWsql/?app=fbl

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Oct, 15:24


শখের আবার শেষ নাই। মাইনষের কত রকম হাউশ যে অয়।

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Oct, 01:19


গ্রুপ-সলিডারিটি নির্মাণ এটা সেসময়কার এক যুগান্তকারী বৈপ্লবিক চিন্তা।

যেসব স্থানে যুবকরা (ছাত্র-আলিম) একসাথে কাজ করছেন কিছু মডেল এমন করে দেখা যেতে পারে ফাংশন করছে কিনা। বা কি কি ধরনের সমস্যা উদ্ভূত হচ্ছে। ইসলামী রাষ্ট্রচিন্তার আগে স্ট্রং সমাজ গুরুত্বপূর্ণ স্টেপ। এটা স্কিপ করলে হচ্ছে না। আমি জাস্ট চিন্তা করলাম, খুব বেশি সলিড করা হয়নি। আপনারাও নানা আঙ্গিকে পজিটিভ নেগেটিভ মতামত দিতে পারেন।

সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

Shamsul Arefin Shakti Official

19 Oct, 01:19


একটা সীরাতের কাজ করছিলাম মাঝখানে। পরে থেমে গেল কাজ। মূলত সীরাতের নানান ছোট ছোট ঘটনা নিয়ে পশ্চিমারা থিসিস করেছে, পিএইচডি করেছে। একেকটা ছোট ঘটনার উপর। সেখানে পশ্চিমা জ্ঞানতত্ত্বের বিষাক্ততা যেমন আছে, আবার গুরুত্বপূর্ণ নানান ইনসাইটও আছে। কয়েকটা আর্টিকেল পেলাম যেখানে মদীনায় নবিজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সমাজ নির্মাণ করেছিলেন, তা নিয়ে প্রচুর আলোচনা।

একটা আলোচনা এমন ছিল, নবিজির যুগে ভ্রাতৃত্ববোধ ছিল গোত্রকেন্দ্রিক। অতিগোত্রান্ধতা (আসাবিয়াত) ছিল এসব সমাজের বৈশিষ্ট্য। মরুর কঠোর পরিবেশে সারভাইভালের জন্য এটা দরকারী ছিল, ন্যাচারাল ছিল। গোত্রব্যবস্থা ছিল একজন মানুষের টিকে থাকা ও বিকাশের জমিন। গোত্রবিচ্ছিন্নতা মানে মৃত্যু। এজন্য কাফালাত ও মাওয়ালি সিস্টেমগুলো এসেছে। কোন গোত্রের অধীনে থাকা, কোনো গোত্রের পরিচয়ে থাকা, অভিভাবকত্বে থাকা। নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়, নানান বিপদে গোত্র দায়িত্ব নেয়। নিতে বাধ্য থাকে। ইত্যাদি।

হিজরতের পর আরবরা এক নতুন সমাজ দেখলো। গোত্রের ঊর্ধ্বে উঠে সমাজ গঠন হতে দেখলো প্রথমবারের মতো। আরবদের এতোদিনকার ইতিহাস-পরম্পরা-গৌরব- শ্রেষ্ঠত্ববোধ ইত্যাদি জাতিবাদী অসাড় কুসংস্কারের মূলে কুঠার মেরে নবিজি তৈরি করলেন এক নতুন সমাজ। একজন মুহাজির ও একজন আনসারকে ভাই-ভাই বানিয়ে দিলেন জোড়ায় জোড়ায়। উখুওয়াত, ধর্মের ভাই। দীনী-দুনিয়াবি সকল বিষয়ে পরস্পর সহায়তার অঙ্গীকারে আবদ্ধ। আনসাররা তাদের আয় রোজগারের অংশ, ব্যবসার শেয়ার, ঘরবাড়ির অংশ মুহাজির ভাইকে দিয়ে দিল। উত্তরাধিকারও ভাইকে দেবার একটা নিয়ম ছিল যা পরে রহিত হয়। এমনকি ইবনে আওফ রা. এর ভাই তাঁকে অফার করেছিলেন: একাধিক স্ত্রীর মাঝে একজনকে তালাক দিবেন উনি যাতে ধর্মভাই তাকে বিবাহ করে নিতে পারে। যা ইবনে আওফ রা. করতে অস্বীকার করেন।

এই যে গোত্রান্ধতার পরিবর্তে এক নতুন ভ্রাতৃত্ব, এটা হয়ে গেল নতুন সমাজের বুনিয়াদ। ইসলামী সমাজ গঠনে অর্গানিক ভ্রাতৃত্ববোধ গুরুত্বপূর্ণ। তবে নবিজির কর্মপন্থা থেকে বুঝা গেল, এটা ইসলাম চায় গোত্রকেন্দ্রিক না হয়ে দীনকেন্দ্রিক হোক। এই গোত্রব্যবস্থার খারাপ দিক আছে, ভালো দিকও আছে। ইসলামী সভ্যতা গঠনে এই অর্গানিক গোত্রের অবদান প্রচুর। এক ডাকে এক লাখ সেনা জড়ো হওয়া এই ব্যবস্থা ছাড়া সম্ভব হতো না। আর খারাপ দিক বা আসাবিয়াত (গোত্রান্ধতা) দূর করতে নবিজি দীনকেন্দ্রিক ভ্রাতৃত্বকে গোত্রীয় ভ্রাতৃত্বের উপরে স্থান দিয়েছেন মদীনায় ভেঙেচুরে।

আফগান সংস্কৃতি গোত্রকেন্দ্রিক (রুক্ষ প্রকৃতি)। বিপরীতে বাংলাদেশে এই গোত্রসিস্টেম প্রয়োজন হয়নি বলে তেমনভাবে অনুপস্থিত। পেশাভিত্তিক গোত্র ছিল, যা শক্তিশালী হয়ে ওঠেনি। আর বৃটিশের হাতে পড়ে সেটা নাই হয়ে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ জায়গা নিয়েছে। সবচেয়ে কাছাকাছি যেটা এখানে হয়েছে, তা হল 'পীরভাই' সিস্টেম। একই পীরের ভক্তমুরিদানের মাঝে এক ধরনের বন্ধন কাজ করে। যা পরস্পরের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করে। এই ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদী বন্ধনহীন সমাজ আসলে ইসলামী বিপ্লবের উপযুক্ত না। জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনেও আমরা দেখেছি, ছাত্রদের উপর অব্যাহত দমনপীড়ন খুনেও একটা পর্যায় অব্দি জনগণ রাস্তায় নামেনি। শক্ত সমাজব্যবস্থা থাকলে ইনফ্যাক্ট ফ্যাসিস্ট জন্মই হতো না। এটা ইন্ডিভিজুয়ালিস্টিক সমাজের বৈশিষ্ট্য যে তাদের শাসন করা সহজ, তাদের নিজ নিজ ভোগবিলাসে মত্ত রাখা সহজ।

সুতরাং এ ভূখণ্ডে ইসলামী বিপ্লবের জন্য আগে ইসলামী অর্গানিক বা সেমি-অর্গানিক সমাজবন্ধন নির্মাণ জরুরি। যেহেতু অর্গানিক গোত্রীয় সমাজ নির্মাণ সম্ভব নয়, মদীনায় নবিজির পদক্ষেপমতো সেমি-অর্গানিক সমাজ নির্মাণ আমাদের জন্য একটা মডেল হতে পারে, যার দ্বারা সামাজিক শক্তি ও বন্ধন তৈরি হবে। এজন্য যা যা দরকার:
১. ইমাম ও বাইয়াত
২. উখুওয়াত

১.
ইন্ডিভিজুয়ালিস্টিক সমাজে একক ব্যক্তির পিছনে জমা হওয়াটাও কঠিন। সেক্ষেত্রে যেটা হতে পারে, একাধিক ইমামের পিছনে জনগণ একতাবদ্ধ হবে। পরে ইমামরা নিজেদের মাঝে কোন একজনকে বাইয়াত দেবেন। আনুগত্য অমৌখিকও হতে পারে।

২.
নবিজি মদীনায় মুহাজির-আনসারদের মাঝে যে মেলবন্ধন করে দিয়েছেন, ইমামরা তাদের ভক্ত-মুরিদানদের মাঝে জোড়ায় ভাই-ভাই করে দেবেন। যারা পরস্পর পরস্পরের দীন-দুনিয়ার জিম্মাদার। এটার রূপরেখা কেমন হবে সে বিষয়ে বিজ্ঞরা আলোচনা করতে পারেন। এর দ্বারা বৃটিশ-আরোপিত এনলাইটেন্ড ইন্ডিভিজুয়ালিস্টিক সমাজ ধ্বংস হবে। প্রকৃত অর্থে মাল্টিলেয়ার বন্ডিং তৈরি হবে।

এটা এমন হতে পারে একজন আলিম-একজন জেনারেল শিক্ষিত, বা দু'জন জেনারেলশিক্ষিত দীনদার (একজন পুরনো একজন নতুন সাথী)। শুনতে হাস্যকর শোনা যেতে পারে, আমার ধারণা আরবদের কাছেও নবিজির উখুওয়াতের স্টেপটা হাস্যকর লেগেছিল। হা হা, এ আবার কেমন জিনিস, তাই কি হয় নাকি, পাগলামি, হা হা। এর বেনিফিট কিছুদিন পরেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। গোঁড়া গোত্রান্ধতার বদলে এক আন্তঃগোত্র নতুন সমাজ, যার বুনিয়াদ ঈমান। সগোত্র কাফেরের চেয়ে পরগোত্রের মুমিনের সাথে মিলে সমাজ নির্মাণ। সম্পর্কহীন লোকের সাথে বন্ধন, ফেলো-ফিলিংস,

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Oct, 16:48


সমাজতন্ত্রের স্বপ্ন দেখায়া নিজেই গরিবের সম্পদ চুষে পুঁজিবাদী হয়ে যাওয়ার যে ব্যাপার্টা...

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Oct, 02:29


Shamsul Arefin Shakti Official pinned «এই ৩টা আলোচনা একসাথে শুনতে হবে। তাহলে একটা ক্লিয়ার মেসেজ পাবেন। বাঙালি আত্মপরিচয় https://youtu.be/io9B49zOT_U হিন্দু জাতীয়তাবাদ ও ইসলামবিদ্বেষ https://youtu.be/tnH95ja4-X8 আওয়ামী লীগের সফট পাওয়ার https://youtu.be/OH_oLPE7uZc»

Shamsul Arefin Shakti Official

18 Oct, 02:21


আমার শায়েখ হাফিজাহুল্লাহ দুআর মধ্যে খুব কাকুতিমিনতি করে একটা কথা বলেন: আয় আল্লাহ! আপনি তো সব জানেন ও ঢেকে রাখেন। আমার দিল তো এতো নাপাক, যদি আপনি প্রকাশ করে দিতেন, তাহলে এই সংবর্ধনার বদলে থুথু দিতো লোকে। আল্লাহ আমার গুনাহগুলো মাফ করে দেন।

তাবলীগে শিখেছি: নিজের গুনাহের উপর লজ্জিত হতে। সবাই মনে হয় আমার চেয়ে আল্লাহর কাছে প্রিয়। এই মজলিসে আমার গুনাহ মনে হয় সবচেয়ে বেশি। ডাউন-টু-আর্থ হওয়া ইসলামে খুব গুরুত্বপূর্ণ গুণ।

এর বিপরীতটা হল, গুনাহের উপর ঔদ্ধত্য। গুনাহ করা সত্ত্বেও নিজেকে বড় ভাবা, অন্যদের মূর্খ-গাধা-গোঁড়া মনে করা, ট্রল করা। নিজে যে গুনাহ করি অন্যকে সেই গুনাহ বা তার চেয়ে কম গুনাহের কারণে লজ্জা দেয়া, উপহাস করা, মজা নেয়া।

আরও উপরের ধাপ হল, গুনাহের ব্যাপারে নির্ভীক হয়ে যাওয়া ও প্রকাশ্যে গুনাহ করতে থাকা। গুনাহের জাস্টিফিকেশন বের করা। জোর করে খুঁড়ে দলিল বের করা। দলিল বাঁকিয়ে মিলিয়ে দেয়া।

লজ্জিত পাপী আর উদ্ধত পাপী। তুলনীয়. বাবা আদম আ. ও ইবলিস। (যদিও নবীরা পাপ করেন না, নবীরা মাসুম। জাস্ট বুঝানোর জন্য)। গুনাহ হবার পর ডাউন-টু-আর্থ হয়ে গেলে আল্লাহ ইজ্জত বাড়িয়ে দেন। আর গুনাহ করে উদ্ধত হলে আল্লাহ মাটির সাথে মিশিয়ে দেন।

আর অনলাইন জুলুমের ব্যাপারে সতর্ক থাকি সবাই। একটা মুখের কথা, একটা কমেন্টও জুলুম হতে পারে। আমাদের ট্রল সেক্যুলারদের অব্যাহত না%দানি ও কুফফারদের নিয়ে (অসৎকাজে নিষেধ হিসেবে) ও তাদের সহযোগী মুসলিমদের অনড় নাদানি নিয়ে। মুসলমানদের নিয়ে নয়। শরীয়তের সীমায় উলামায়ে কিরামের বৈধ দালিলিক মতপার্থক্য নিয়ে ট্রল নয়। আপনি যদি জেনে থাকেন এটাও ইসলামের একটা হুকুম, নিজে মানতে পারেন আর না পারেন, সেটাকে ছোট করবেন না, সেটার প্রচারককে হেয় করবেন না। সেটা আপনার চোখে যতই অপ্রাসঙ্গিক বা গোঁড়া লাগুক।

সাম্প্রতিক কিছু ইস্যু নিয়েই বললাম। হয়ত কোন আল্লাহর বান্দা আপনার নাম ধরে কাবার চত্বরে তওয়াফ করতে করতে আপনার নামে বিচার দিয়ে এসেছে: আল্লাহ! মুসলিমদের মাঝে অমুক অমুক আপনার দীনকে বিকৃত করছে, সেক্যুদের সাথে কণ্ঠ মিলিয়ে আপনার বান্দাদের কষ্ট দিচ্ছে। আল্লাহ, আপনি আপনার হিকমত ও শান মোতাবেক তাদের নিবৃত্ত করেন।

আল্লাহর ধৈর্য্যের পরীক্ষা নেয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।

Shamsul Arefin Shakti Official

17 Oct, 04:56


এই ৩টা আলোচনা একসাথে শুনতে হবে। তাহলে একটা ক্লিয়ার মেসেজ পাবেন।

বাঙালি আত্মপরিচয়
https://youtu.be/io9B49zOT_U
হিন্দু জাতীয়তাবাদ ও ইসলামবিদ্বেষ
https://youtu.be/tnH95ja4-X8
আওয়ামী লীগের সফট পাওয়ার
https://youtu.be/OH_oLPE7uZc

Shamsul Arefin Shakti Official

15 Oct, 13:51


ঘটনা কি? ভাবখানা এমন, ভারত ফ্রি পাঠাচ্ছে সবকিছু। হঠাৎ গত ২ দিন ধরে মিডিয়ার ভারতবন্দনা এতো বেড়ে গেল? ভারতের ইমেজ পুনরুদ্ধার করে দিচ্ছে ভারতের দালাল বিডি মিডিয়া। গত ১৬টা বছর ভারতের ভূমিকা ভুলিয়ে দেবার চেষ্টা?

Shamsul Arefin Shakti Official

13 Oct, 08:02


https://www.bbc.com/bengali/articles/c30l1e06y74o?fbclid=IwY2xjawF4XcdleHRuA2FlbQIxMQABHX3MMvhDoYb6I3cn0EisBC_Mz6IYANdV5OJmvdLsWMQTONH0tWMZWKWKEQ_aem_XoaOwsIioMyWPDjho5YskQ

Shamsul Arefin Shakti Official

12 Oct, 15:47


গত আড়াই মাসে খুব বুঝা হয়ে গেছে এই সরকার ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে (কখনও জামাত, কখনও আলেমওলামা) খোঁচানো ছাড়া কিছুই করতে পারবে না।
- ৬০০+ আওয়ামী দালাল পার পেয়ে বেরিয়ে গেছে।
- আওয়ামী দালাল মিডিয়া (প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গং) বহাল তবিয়তে আওয়ামী ন্যারেটিভ প্রচার করছে।
-আওয়ামী আমলাতন্ত্র বহাল তবিয়তে আছে। বরখাস্ত হয়েও আবার কী জানি কার ইশারায় ফেরত চলে আসছে।
- আওয়ামী লীগের মত গণহত্যাকারী দলকে না৳ৎসী পার্টির মতো নিষিদ্ধ করা তো দূর কি বাত, উল্টো বঙ্গবন্ধু, লীগ এসবের ফজিলত শোনা লাগতেসে উপদেষ্টাদের মুখে।
- অভ্যুত্থানে আহতদের ৫০ হাজার টাকা দিয়ে তামাশা করা হচ্ছে।
- অভ্যুত্থানে নিহতদের কোনো সম্মাননা ইত্যাদি না করে উল্টো আওয়ামী আমলাদের দ্বারা শহীদদের লাঞ্ছিত করা হচ্ছে।
- হেলিকপ্টার থেকে গুলিবর্ষণকারী পুলিশ, বিডিআর অফিসার সবাই বহাল তবিয়তে। সার্ভিসে আছে। কোনো স্টেপ নেয়া হয়নি। না কোনো মামলা।
- ভারতীয় সেনা এসে এদেশে গুলি করে ছাত্রদের মেরে গেছে, কোনো হৈচৈ নাই।
- উল্টো পুলিশের গুলি থেকে আত্মরক্ষা কেন করল, এই দোষে ছাত্রদের গ্রেপ্তার করছে আওয়ামী দালাল পুলিশ।

অথচ এগুলোর দৃশ্যমান আলাপ শুরু হবার জন্য ৩ মাস কি যথেষ্ট সময় ছিল না? আওয়ামী দালাল নির্মূল মঞ্চ (আদানিম) গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি। গণশুনানি ও গণআদালতের মাধ্যমে এসব অপরাধীদের বিচার করবে জনগণ। দাবি পূরণ না হলে লাগাতার অবস্থান ও কর্মসূচির আহ্বান করছি। গুতা না দিলে যে কাজ করতে চায় না, তাকে গুতার উপর রাখাই দরকার।

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Oct, 12:40


তওবা করি আসেন। বার বার তওবা করি। গুনাহ না করা সত্ত্বেও নবিজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দিনে ৭০ বার তওবা করতেন।

Shamsul Arefin Shakti Official

11 Oct, 06:38


লালখান বাজারে।

Shamsul Arefin Shakti Official

10 Oct, 14:55


আমি ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ছাত্রদের নিয়ে এবং উপজেলা-জেলায় স্কুল-হাইস্কুলের ছাত্রদের নিয়ে বিজ্ঞানমেলা করার উপর জোর দিচ্ছি। সেখানে মুসলিমদের বিজ্ঞান করার ইতিহাস প্রদর্শনী করা হবে। বিজ্ঞানের ভিত্তি যে মুসলিমদের হাতে গড়া, নতুন প্রজন্ম তা জানবে। গত ৫০ বছরে ইসলামের যে মার্জিনালাইজড ইমেজ তৈরি করা হয়েছে, সেটা ভাঙা জরুরি। ইসলামের হারানো গ্ল্যামার ফেরত আনতে হবে। ইসলামের এই গ্ল্যামারের পিছনে যে রাষ্ট্রব্যবস্থা ও শরীয়া আইনের শাসন মূল ভূমিকা রেখেছে, সেটা এই প্রজন্মকে জানাতে হবে। আবার হারানো গৌরব ফেরত আনতে ইসলামী শাসন দরকার, সেটা তাদের মনমগজে গেঁথে দিতে হবে। এজন্য আমার কাঠগড়া বইয়ের ৩৮-৭৫ পৃষ্ঠার ডেটাগুলো কাজে লাগান। এইসব তথ্য দিয়ে পোস্টার, ব্যানার, স্লাইড তৈরি করে এসব মেলায় দেখানো হবে। এই তথ্যগুলো দিয়ে উপস্থিতদের মাঝে আলোচনা হবে। দাঈদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

Shamsul Arefin Shakti Official

09 Oct, 14:39


https://youtu.be/obDH3-0LYF0?si=S3PxSKT1OaGnYJqR