Ahmed Rafique official

@ahmedrafique


Speak the truth or remain silent

Ahmed Rafique official

09 Aug, 18:17


সম্ভবত এই বক্তব্যের কারণেই ইলিয়াস আলীকে জীবন দিতে হয়েছে

Ahmed Rafique official

24 Jul, 16:15


সোশ্যাল এক্টিভিটি যা-ই করেন আর না করেন, প্রতিটি মুসলিম ঘরে জালিম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে একটা আনুষ্ঠানিক বদদুয়া চালু করেন।

ঘরের নারী-শিশু-পুরুষ বৃদ্ধ-যুবক সকলে কোনো একটা সময়ে ওজু করে দুই রাকাত নামাজ পড়বেন। এরপর সকলে মিলে জালিমের বিরুদ্ধে হাত তুলে বদ দুয়া করবেন। আল্লাহ যেন আখিরাতের শাস্তির আগেই তাদের দুনিয়াকে জাহান্নাম বানিয়ে দেন। যত বাবা মায়ের বুক খালি হয়েছে সকল বাবামায়ের বুকের হাহাকার এক হয়ে যেন এদের বুকের মধ্যে আঘাত হানে।

প্রতিদিন আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিটি ঘরে বদ দুয়া করে যাবেন, যতদিন আল্লাহ আমাদেরকে জালিমের হাত থেকে মুক্তি না দেন।

Ahmed Rafique official

22 May, 12:38


সংসার নারীর জীবনে প্রায় সব হলেও পুরুষের জীবনের একটা অংশ মাত্র; হ্যাঁ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু প্রত্যেক মানুষ অন্যকে নিজের মতো করে দেখতে চায়। তাই আজকাল নারীরাও চায় সংসার পুরুষের জীবনেরও সবটুকু হয়ে উঠুক। সে চায় পুরুষও স্বয়নে স্বপনে জাগরণে তার মতো কেবল সংসারের উনতি নিয়ে ভাবিত হোক। দিনে দিনে ঘরের আসবাবপত্র, ফার্নিচার, কার্পেট আর খাটপালংকগুলো আরও কিভাবে দামী করা যায় সেগুলো নিয়েই ভাবুক। কিভাবে ফ্ল্যাট, গাড়ি বাড়ি করা যায় তা নিয়েই ব্যস্ত থাকুক।

এটা তার যতটা না দোষ তার চেয়ে বেশি প্রকৃতি। তাকে যেহেতু সংসারমুখীতা তার ফিতরতের মধ্যে গেথে দেওয়া হয়েছে সে এমনটা ভাবতেই পারে।

কিন্তু পুরুষ?

পুরুষ স্বভাবতই বহির্মুখী ছিলো। এটাই ছিলো তার ইতিহাস ও ঐতিহ্য। তাকে সংসারের একটা মায়ার সুতোয় বেঁধে বাইরে ছেড়ে দিতে হয়। কারণ, পুরুষ যদি তার এই বহির্মুখী চরিত্র হারিয়ে ঘরকুনো বা অধিক মাত্রায় সংসারী হয়ে পড়ে তাহলে সমাজ দেশ ও জাতি তার নিরাপত্তা হারায়।

এই বহির্মুখীতা মানে কেবল সকাল নয়টায় অফিসে যাওয়া আর বিকেল পাঁচটায় সুবোধ বালকের মতো ঘরে ফেরার, কিংবা টাকা কামাতে বিদেশ যাওয়ার বহির্মুখীতা নয়। এই বহির্মুখীতা মানে সে সামাজিক কাজকর্ম, সভা-সমিতি, রাজনীতি ও যুদ্ধ করার জন্য বাইরে যাবে, ঘর ছাড়বে। এজন্য সে কখনো কখনো দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ, মাসের পর মাসও বাইরে থাকবে।

পুরুষের এই বহির্মুখীতাই আমাদের ঘরগুলোকে নিরাপদ রাখে; আমাদের দেশ জাতি ও দীনকে সুরক্ষা দেয়।

পশ্চিম শাসিত এই সমাজে নারীর ক্ষমতায়নের ফলে আজকাল অনেক পুরুষদের উপর নারীদের প্রভাব এত বেশি মাত্রায় পড়েছে যে পুরুষদের চরিত্র-বৈশিষ্ট্যের মধ্যে নারীসূলভ কোমলতা ও কমনীয়তা প্রকট হয়ে উঠেছে। পুরুষসুলভ দৃঢ়তা, দায়িত্বশীলতা ও লড়াকু বৈশিষ্ট্য সমাজ থেকে হারিয়ে গেছে।

আজকাল অধিকাংশ পুরুষরা আর পুরুষ নেই, তারা সুবোধ বালক হয়ে গেছে; তাই দেশ, জাতি, ঘর ও ধর্ম সবই অরক্ষিত হয়ে পড়েছে, নিরাপত্তা হারিয়েছে। এই নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনতে হলে আগে পুরুষকে পুরুষ হতে হবে।

Ahmed Rafique official

26 Apr, 11:17


ব্র‍্যাক বাংলাদেশে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নতুন সংস্করণ!

Ahmed Rafique official

11 Mar, 16:54


প্রিয় হাফেজ সাহেবগণ,

কুরআন আপনারা কেবল আপনাদের প্রচেষ্টায় মুখস্থ রাখতে পারেন না। এটা আল্লাহর ইচ্ছা, তিনি কার সিনার মধ্যে কতখানি রাখবেন, কার মধ্যে রাখবেন না। এমনকি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলে এটা কেবলই আল্লাহর ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল; সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নেককারি কিংবা বদকারির উপরও অনেক সময় নির্ভরশীল নয়। এমন অনেক ভালো হাফেজ আছেন যারা ব্যক্তিজীবনে অত্যন্ত গুনাহগার; আবার এমন অনেক নেককার হাফেজ আছেন যাদের ইয়াদ মোটেই ভালো না।

আপনার ইয়াদ যদি ভালো না-ই হয়, তাহলে তারাবীহ পড়ানোর দরকার নেই। দেশে এখন অসংখ্য ভালো ইয়াদের হাফেজ আছেন। আপনারা সরে গিয়ে তাদেরকে জায়গা করে দিন। আর ভালো ইয়াদ থাকার পরও হঠাৎ হঠাৎ কোথাও খেই হারিয়ে ফেলা মোটেই অসম্ভব নয়। আপনি খেই হারিয়ে ফেললে শান্ত থাকুন, দু-এক আয়াত পেছন থেকে রিপিট করুন; একান্ত না পারলে চুপ করে দাঁড়িয়ে যান, তাহলে পেছন থেকে হাফেজ সাহেব আপনাকে বলে দেবেন। আপনি খেই হারিয়ে ফেলে সাধারণ মুসল্লীদেরকে বুঝ দেওয়ার জন্য অতি দ্রুততার সাথে এখান থেকে ওখান থেকে 'আন্দাউন্দা' পড়তে থাকবেন না। এতে পেছনের হাফেজ সাহেবও গুলিয়ে যেতে পারেন। তাছাড়া এখন সাধারণ মানুষের কেউ কেউ তারাবীতে কুরআন খুলে দেখে দেখে তিলাওয়াত শোনেন। হাফেজ সাহেবরা আপনার অক্ষমতাকে যতটা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, এসব সাধারণ মানুষ কিন্তু তা দেখবেন না। এরা আপনাদেরকে জনসমক্ষে বে-ইজ্জতি করে বসতে পারেন।

আমি ছোটবেলায় একবার সারা রোজায় এক দুটো লোকমা খেলেও সূরা কাফিরুন আর ফালাকে প্রত্যেক আয়াতে লোকমা খেয়েছিলাম। এক একটা আয়াত আমাকে বলে দিতে হয়েছিল; পড়তেই পারছিলাম না। ইমাম সাহেব পরে বলেছিলেন, এটা সারা জীবন মনে রাখবা। তুমি তোমার সবটুকু প্রচেষ্টা ঢেলে দিবা, কিন্তু মনে রাখবা আল্লাহ যদি না চান তুমি একটা আয়াতও পড়তে পারবা না। অন্যান্য সকল ব্যাপারে এটা সাধারণ বিষয় হলেও কুরআনের ব্যাপারে এটা খাস; কারণ এটা স্বয়ং আল্লাহর কালাম।

প্রিয় হাফেজ সাহেবগণ, আপনারা আত্মবিশ্বাসী হোন। সালাতকে কেবলই আল্লাহর ইবাদত ভাবুন দয়া করে। এটাকে মোটেই প্রফেশনাল জবের মতো কিছু ভাববেন না প্লিজ। তিলাওয়াতের মধ্যে ভুলে যাওয়া নিয়ে অত টেনশন করবেন না। তারচেয়ে সালাতের খুশু-খুযুর প্রতি মনোযোগী হোন। কুরআনের অর্থের প্রতি খেয়াল করুন। এটাই কুরআন তিলাওয়াতের মর্ম।

নামাজের আগে মসজিদে বলতে পারেন, “মুসল্লিদের মধ্যে কেউ হাফেজ থাকলে সামনের কাতারে এসে দাঁড়ান, আমরা ভুলে গেলে যেন আপনারা সহযোগিতা করতে পারেন”। আমি মসজিদে নববিতে মাগরিবের নামাজে সামান্য একটু তিলাওয়াতের মধ্যে ইমাম সাহেবকে ভুলে যেতে এবং পেছন থেকে বলে দিতে দেখেছি। আপনি ভুলে যাওয়াকে আপনার প্রেস্টিজ ইস্যু মনে করবেন না; এটা খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয়; হ্যাঁ, তারাবিহ পড়ানোর মতো আপনার পর্যাপ্ত ইয়াদ না থাকলে তারাবীহ পড়ানোর দরকার নেই।

প্রিয় মুসল্লী সাহেবগণ, আপনাদের অনেকেই কুরআন শুদ্ধ করে পড়তে পারেন না। যেকারণেই হোক শেখা হয়নি। আমি আপনাদের ছোট করছি না। কেবল ভাবুন তো, একখানা গ্রন্থ, ছয় শতেরও অধিক পৃষ্ঠা। এই গ্রন্থের প্রতিটি অক্ষর, প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি বাক্য, প্রতিটি আয়াত এই হাফেজ সাহেবগণ মুখস্থ রাখেন। এটা কেমন কষ্টসাধ্য ব্যাপার, এর জন্য কী পরিমাণ সাধনা ও অধ্যবসায় করতে হয় সে সম্পর্কে আপনাদের অনেকেরই ধারণা নেই। যদি নিতে চান তো একটা পারা মুখস্থ করে নামাজ পড়ানোর চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

কুরআনে একইরকম আয়াত একাধিক জায়গাতে আছে। এগুলোকে মুশাব্বাহের আয়াত, বা সিমিলার টাইপ অব আয়াত বলে। এগুলো ঠিক রাখা খুবই কঠিন। এসব আয়াত পড়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় হাফেজ সাহেবরা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় চলে যান; এটা তেমন আহামরি কোনো সমস্যা না। আপনারা নামাজে হাফেজ সাহেবদের মাঝেমধ্যে ভুলে যাওয়াকে অসম্মানের চোখে দেখবেন না, বরং এটাকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করুন। আপনারা এটাকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করলে হাফেজ সাহেবগণ মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকবেন এবং ভালো পারফর্ম করবেন। এতে তিনি কোথাও থেকে ফাঁকি দিয়ে যাওয়ার অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকবেন। আপনারা একটা পূর্ণ খতম কুরআন তিলাওয়াত শোনার জন্য অনেক পরিশ্রম করেন। সেখানে আপনাদের এই সামাজিক চাপের কারণে হাফেজ সাহেবগণ যদি কোথাও থেকে বাদ রেখে চলে যান, আপনারাই তো পূর্ণ খতমের সাওয়াব থেকে বঞ্চিত হবেন।

অতএব, আসুন আমরা নিজ নিজ জায়গায় দায়িত্বশীল আচরণ করি, তবেই সব ঠিক থাকবে... ইনশা আল্লাহ।

Ahmed Rafique official

05 Mar, 15:42


ফেসবুকে সার্ভার বা টেকনিক্যাল প্রব্লেম দিচ্ছে। কিছুদিন বন্ধ থাকলে মন্দ হত না। টেলিগ্রামে এক্টিভ হয়ে যাওয়া হত!

Ahmed Rafique official

25 Jan, 17:45


ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের অধিক দুশ্চিন্তাই আজ আমাদের গোটা জাতিকে অনিরাপদ করে তুলেছে।

Ahmed Rafique official

09 Jan, 06:42


পরিবার দিয়ে সবসময় মানুষের আদর্শ বোঝা যায় না; আদর্শ বোঝা যায় মানুষের বন্ধু-বান্ধব দিয়ে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
المرء على دين خليله فلينظر أحدكم من يخالل.

মানুষ তার বন্ধুর দীনের উপর থাকে, অতএব তোমরা খেয়াল করে দেখা উচিৎ কার সাথে সে বন্ধুত্ব করবে...। (মুসনাদে আহমাদ)

ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে, An Apple doesn’t fall far from its tree.

পরিবার মানুষ বাছাই করতে পারে না, বন্ধু সে বাছাই করে নেয়। আর মানুষ তাকেই বন্ধু বাছাই করে যার সাথে তার চিন্তাধারা ও আদর্শ-বিশ্বাসের মিল আছে।

আমরা এ হাদিসের মাধ্যমে নিজেদেরও সতর্ক করতে পারি, অন্যদের ব্যাপারেও সতর্ক হতে পারি।

Ahmed Rafique official

27 Dec, 13:24


একটা বিষয় নিয়ে মনে দু:খ আছে। সেটা হলো, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই দেখেছি অনেক ধর্মীয়-সামাজিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমাদের মুরব্বি ও সম্মানিত আলিমদেরকে অনেক নানাভাবে গাশত ও তাশকিল করে জাগ্রত করতে হয়, বুঝাতে হয়। তারপর তারা ভুমিকা রাখেন।

এমনকি অনেক সময় যারা জাগ্রত করতে যান তাদের সাথে নানারকম অসৌজন্যমূলক আচরণও হয়।

আবার সবসময় না হলেও অনেক সময় দেখা যায় রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় আলিমরা ভুমিকা যতটা না পিওর ধর্মীয়ভাবে রাখেন তারচেয়ে অনেক বেশি পার্টি পলিটিক্স করেন। এটা খুবই দু:খের জায়গা, কষ্টের জায়গা।

অন্ধকার রাতের টুকরোর মতো একের পর এক ফিতনায় আক্রান্ত হওয়ার সময় এখন। আর এই ফিতনার সময় উম্মাহকে যারা সচেতন করবেন, জাগ্রত করবেন, সুরক্ষা দিবেন তারাই যদি অচেতন থাকেন, ঘুমিয়ে থাকেন, স্বার্থবাদী পার্টি পলিটিক্স তবে তো বিপদের শেষ নেই।

আলিমগণ যদি এক্ষেত্রে কোনো সহযোগিতার প্রয়োজন বোধ করেন তাহলে জেনারেলদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে প্রমাণিত এক্টিভিস্টদের নিয়ে একটা টিম করতে পারেন, যারা নতুন নতুন ফিতনার বিষয়ে গবেষণা করে তাদেরকে আগেভাগে অবহিত করবেন এবং যেন তারা সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তটা গ্রহণ করতে পারেন।

টেরানস গন্ডার নিয়ে করণীয় শির্ষক একটা আলোচনায় বেশ কিছুদিন আগে অফিশিয়াল ফতোয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছিলাম বেশ কয়েকজন। আলহামদুলিল্লাহ কাজটা হলো। আল্লাহ তাদের উত্তম বিনিময় দান করুন। সঠিক সময়ে সঠিক কাজটা করার তাওফিক দান করুন।

Ahmed Rafique official

27 Dec, 00:29


হোটেল রেস্টুরেন্টে পানি দেওয়ার সময় স্পষ্ট করে বলে দিবেন একুয়াফিনা কিনলে পানি না দিতে।

ওদেরকে এরা এখন হিউজ ডিসকাউন্ট দিচ্ছে। আপনি স্পষ্ট করে না বলে দিলে দেখবেন ওয়েটাররা পানি দেওয়ার সময় আগেই বোতলের মুখ খুলে দেবে, যেন আপনি ফেরত দিতে না পারেন।

বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।

Ahmed Rafique official

26 Dec, 06:15


কৃতজ্ঞতা একটা মানসিক অবস্থার প্রতিফলন, বস্তুগত অবস্থার নয়। আপনি যদি কৃতজ্ঞ হতে চান তাহলে সবসময়ই আপনার জীবনে তার কারণ ও উপকরণ খুঁজে পাবেন; আবার আপনি যদি অকৃতজ্ঞ হতে চান তার জন্যও অনেক কারণ ও উপকরণ খুঁজে হাজির করতে পারবেন।

সিদ্ধান্ত আপনারই, আপনি কৃতজ্ঞ ও প্রশান্ত মানুষ হবেন, না অকৃতজ্ঞ ও অশান্ত মানুষ হবেন।

Ahmed Rafique official

21 Dec, 05:57


Channel photo updated

Ahmed Rafique official

20 Dec, 03:55


ইদানীং ইসলামিক স্কুল করার আলোচনা বেশ জোরেশোরে হচ্ছে। অনেক জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিরা মানুষকে স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে উতসাহ দিচ্ছেন। এটা সময়ের দাবী। তবে,

আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো, শিক্ষার বানিজ্যিকি-করণ দীর্ঘ মেয়াদে ভালো ফল বয়ে আনে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আইনগত দিক থেকেও সামাজিক প্রতিষ্ঠান। এগুলোর কোনো বানিজ্যিক নিবন্ধন হয় না।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো সামাজিক অর্থায়নে কওমি মাদ্রাসার মতো করে চালাতে পারলে ইন লং রান সেইফ থাকবে বলে আমি মনে করি।

Ahmed Rafique official

19 Dec, 17:21


বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা সায়্যিদিল মুরসালীন, ওয়া আলা আলিহী ওয়া আসহাবিহি আজমাঈন।

Ahmed Rafique official

19 Dec, 17:04


Channel created