On Study Zone @onstudyzone Channel on Telegram

On Study Zone

@onstudyzone


আপনি কি Competitive পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। প্রতিটি টপিকের উপর মকটেস্ট, PDF, স্টাডি ম্যাটেরিয়াল, PDF Book, চাকরির খবর ও সাম্প্রতিক বিভিন্ন তথ্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়ার জন্য অবশ্যই এই টেলিগ্রাম চ্যানেল টিতে যুক্ত হন।
www.onstudyzone.in (official)

On Study Zone (English)

Are you a student looking for a fun and engaging way to study? Look no further than On Study Zone! This Telegram channel is dedicated to helping students of all ages and backgrounds improve their academic skills and knowledge. Whether you need help with math, science, language arts, or any other subject, On Study Zone has got you covered. With daily study tips, practice questions, educational videos, and interactive quizzes, this channel is the perfect companion for anyone looking to excel in their studies. nnWho is it for? On Study Zone is ideal for students who are passionate about learning and want to take their education to the next level. It is also great for parents, teachers, and tutors who are looking for additional resources to support their students. nnWhat is it? On Study Zone is a comprehensive educational channel that offers a wide range of study materials and resources to help students succeed. From exam preparation to homework help, this channel provides everything you need to achieve your academic goals. Join On Study Zone today and kickstart your journey towards academic success!

On Study Zone

31 Jan, 07:12


ভারতের ভু-প্রাকৃতিক বিভাগসমূহ | উপকূলীয় সমভূমি ও দ্বীপ অঞ্চল | (তৃতীয় পর্ব) | https://www.onstudyzone.in/2022/01/physiographic-division-india-bengali-mocktest.html

অধ্যায়ভিত্তিক মকটেস্ট
প্রশ্নসংখ্যা- 20 টি
রেলওয়ে, WBCS,
CHSL, SSC সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

On Study Zone

24 Sep, 13:58


ক্লার্কশিপ এর রেজাল্ট প্রত্যাহার করল। WBPSC

On Study Zone

23 Sep, 14:11


WBPSC CLERKSHIP Mains RESULT PUBLISHED

On Study Zone

21 Aug, 05:46


On Study Zone pinned «আমি সাধারণত মোটিভেশনাল লেকচার ঝাড়তে পারি না। ছোটবেলায় কোনো যাত্রা বা থিয়েটারও করিনি। তাই নাটকের সংলাপ বলাটাও রপ্ত হয়নি। পড়াশোনা নিয়ে থাকতেই ভালো লাগে। কারণ মনে হয়, পড়াশোনা বাদ দিয়ে শুধু মোটিভেশন বা জ্ঞান শুনে খুব একটা লাভ হয় না। যদিও অনেকেই বলে আমি ভুলভাল…»

On Study Zone

21 Aug, 05:45


খুব সিরিয়াস না হলে এবং সময় থাকলে হলে ঢুকে পাশের বা সামনের পরীক্ষার্থীর সাথে আলাপ করা যেতে পারে। তিনি যদি বিপরীত লিঙ্গের হন, তাহলে এটা একটা অবশ্য কর্তব্য বলে আমি মনে করি। ফোন নম্বর, ফেসবুক আইডি, ইনস্টা আই ডি, হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর, কোথায় থাকেন বা কিভাবে ফিরবেন, বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ড আছে কিনা - এইসব আলোচনা করে নেওয়া যেতে পারে পরীক্ষা শুরুর আগেই। আপনার নিজের ঘড়ি খারাপ হয়ে যাওয়ায় ( খারাপ করে দিতে কতক্ষণ) তাঁকে বারবার টাইম জিগ্যেস করা যেতে পারে। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে দু তিনটে প্রশ্নের উত্তরও বলে দিতে পারেন তাঁকে। অনেকে শুধুমাত্র এইজন্যই বারবার পরীক্ষা দেন , চাকরী পাওটা তাঁদের কাছে উপরি পাওনা। আমাদের সারভিসের এক শর্মার ( নাম বললে ক্যালাবে ) এখান থেকে বিয়ে পর্যন্ত হয়ে গেছে জানি।

সবশেষে মনে রাখবেন, এই পৃথিবীতে কেউ সবজান্তা নন। অনেক কিছু আপনি না জানার অপরাধে ফাঁসী হবে না আপনার। আর আপনি নিজে না চাইলে আপনাকে মোটিভেট করার ক্ষমতা কারোর বাপের নেই। প্রতিটা প্রশ্নের দুটো অবস্থা - হয় আপনি জানেন, নয়তো জানেন না। না জানার আবার দুটো অবস্থা - হালকা জানেন বা একেবারেই জানেন না। যদি প্রশ্ন থেকে দুটো অপশন এলিমিনেট না করতে পারেন, তাহলে সেটা attempt করার রিস্ক না নেওয়াই ভালো। সুতরাং সাওধান রহে - সতর্ক রহে

অনেক হ্যাজালাম। আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করে এত অবধি এই ভুল বানানে ভরা লেখাটি পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। গালাগালি খিস্তি করার জন্য নীচে কমেন্ট বক্স আছে। আপনি সময়মত দিয়ে যাবেন, আমিও সময়মত নিয়ে নেব।

আলহামদুলিল্লাহ, ভালো থাকবেন এবং গড ব্লেস 🙏

অর্জুন পাল

On Study Zone

21 Aug, 05:45


আমি সাধারণত মোটিভেশনাল লেকচার ঝাড়তে পারি না। ছোটবেলায় কোনো যাত্রা বা থিয়েটারও করিনি। তাই নাটকের সংলাপ বলাটাও রপ্ত হয়নি। পড়াশোনা নিয়ে থাকতেই ভালো লাগে। কারণ মনে হয়, পড়াশোনা বাদ দিয়ে শুধু মোটিভেশন বা জ্ঞান শুনে খুব একটা লাভ হয় না। যদিও অনেকেই বলে আমি ভুলভাল পড়াই, ভুলে ভর্তি মক টেস্ট নিই, তবে তাতে আমার খুব একটা কিছু যায় আসে না আজকাল।

যাক গে, আমার আজকের বিষয় হল আগামীকালের পরীক্ষা। যদিও আমি আমার চ্যালা চামুন্ডাদের আজ ফেসবুক করতে বারণ করেছি, তবুও আমি জানি এটা সেই করোনা বিধি মানার মত কেস। তাই সবাই দেখবে, জানবে এবং ভাববে এই নিরাশা নিয়ে আজকের এই পোস্ট। আজ আর কাল কি কি করব আর কি কি করব না - তাই নিয়ে আমার এই বক্তব্য।

প্রথমেই বলে রাখি, আজ পর্যন্ত প্রিলিতে কেউ ফার্স্ট হয়নি। তাই সবজান্তা হবার চেষ্টা করেও না পেরে টেনশন, অনিদ্রা, স্বপ্নদোষ, ক্ষুধামন্দ বা শিথিলতা - এই সবের শিকার হয়ে ডি কে লোধের পেশেন্ট না হওয়াই ভালো। যা পড়েছ, তাই আর একবার পড়ে নিও। ডাউট থাকলে হলে ঢোকার আগে ক্লিয়ার করে নিও। হলের মধ্যে ডাউট ক্লিয়ার করতে গেলে হল থেকে ক্লিয়ার হয়ে যাবার সম্ভবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। টয়লেটে ক্লিয়ারের ব্যপারটা আমি ঠিক জানি না - অনেকেই সেটা করে - তাদের থেকেই এই নিঞ্জা টেকনিকটা জিগ্যেস করা ভালো।

আমার মনে হয়, যদি 150 এর কাছাকাছি attempt করে 120-130 এর মধ্যে স্কোর রাখা যায়, তাহলে ফেরার পথে একটু পার্টি করে আসা যেতেই পারে। অবশ্য পার্টিওয়্যার পরে কেউ পরীক্ষা দেয় না। আর যা পরে দেয়, তাতে পার্টি করা যায় না। পার্টির ডেফিনেশন এবং উপকরণগুলো অবশ্য ব্যক্তিবিশেষে আলাদা। তাই যে যার মত করবেন আর কি।

পরীক্ষার আগে এবং পরে হলের বাইরে প্রচুর সর্বজ্ঞানী বিদ্যাসাগরের দেখা পাওয়া যায়। এদের যত এড়িয়ে যাওয়া যাবে নম্বর ততই বাড়বে। আগে তো নয়ই, পরীক্ষার পরেও এদের খপ্পরে না পড়ে সোজা হনহন করে হেঁটে চলে যেতে হবে। এইসব বিদ্যাসাগরের বদলে যদি কোনো বিদ্যা বালনের দেখা পাওয়া যায় তাহলে অবশ্য অন্য কথা। তখন যার যা ক্যালি, সেইমত কাজ করতে হবে।

আজ রাতে এক ঘন্টার জন্য শেষ দশ বারো বছরের ইংরেজি পার্টটা একটু দেখে নিলে ভালো হয়।

পরীক্ষার ঠিক আগে ইতিহাসটা ভালো করে দেখতে হবে। ইতিহাস যার, প্রিলি তার। বিশেষ করে স্বাধীনতার ইতিহাস না রপ্ত হলে আবার সেই পরাধীনই থেকে যেতে হবে। আজকে বিকেলে 2020 এবং 2021 সাল থেকে কারেন্ট অ্যাফেয়ারস একটু কষ্ট করে দেখে নিতে হবে। রিসেন্ট ঘটনা, খেলার খবর ( খেলা হবে বাদ দিয়ে) এসব দেখে যেতে হবে। ভূগোলে সেনসাস, পাহাড়, পাস, নদী আর তার পাশের শহর, জলপ্রপাত, কৃষি বা খনিজে প্রথম দ্বিতীয় এইসব ফালতু জিনিস, ন্যাশানাল পার্ক বা শিল্পাঞ্চল গুলো দেখে নিতে হবে এখনি।

সংবিধান বা ইকো নিয়ে বলার বিশেষ কিছু নেই আমার। ওগুলো আমি খুব একটা ভালো জানি না। ইনফ্যাক্ট অম্বেদকর বা অমর্ত্য সেন ছাড়া এগুলো কেউই খুব একটা বোঝেন বলে আমার মনে হয় না। অংক খুব একটা আসে না, প্রিলিতে অংক দেওয়া হয় পরীক্ষার্থী পাগল কিনা বোঝার জন্য। তাই পাগলামির কোনো লক্ষণ না দেখা দিলে এটা নিয়ে চিন্তার কোনো কারন নেই।

আজ এবং কাল, প্রচুর জল খাওয়া, ফল এবং টক দই খাওয়া খুব দরকার। হেবি কার্বস বা মশলাদার খাবার আজ কাল না খাওয়াই ভালো। আমাদের শরীরের এক বিশাল অংশে আছে আমাদের পেট। এই পেটের জন্যই সবকিছু। পেট ঠান্ডা তো সব ঠান্ডা। তাই খাওয়া এবং ঘুম আজকে সঠিক ভাবে করতে হবে। নাহলে আভ্যন্তরীন বিদ্রোহে কাল সরকার পড়ে যেতে পারে।

সবকিছু ভুলে যাওয়া, টেনশন, হালকা মাথা ঘোরা, সবসময় ঘুম পাওয়া, কাউকে ভালো না লাগা - এগুলো খুব কমন সিম্পটম। এগুলো নিয়ে চিন্তা বেশি চিন্তা করলে শীঘ্রপতন হতে পারে। তাই এসব জিনিস ধুঁয়া মে উড়াকে ( মানে ধুপের, সিগারেটের নয় - এমনি নরমাল ফুঁ ও দেওয়া যেতে পারে ) এগিয়ে যেতে হবে। তবে শুন্য থেকে একশো বাষট্টি করা, ইলেকট্রিক হ্যারিকেনের আলোতে পড়ার বা কোম্পানির করামচারীকে আদিদাসের জুতো গিফট করার ক্ষমতা যদি আপনার থাকে, তাহলে একেবারে সাদা খাতা জমা দিয়ে আসবেন, ওরাই ঠিক উত্তরগুলো আপনার হয়ে ভরে দেবে।

পরীক্ষাহলে যা নিয়ে যেতে হবে সেগুলো এক জায়গায় রাতে রেখে দিলে ভালো হয়। ঘড়ি, কালিভর্তি পেন, পেনসিল, রবার, জলের বোতল ( ঢোকার আগে কিনেও নেওয়া যেতে পারে ), মাস্ক, স্যানিটাইজার, অ্যাডমিট কার্ড আর একটা পরিচয় পত্র। মেয়েদের অনেক সময় লিপস্টিক আর চিরুনি নিতে দেখেছি, তবে পরীক্ষার হলে সেগুলোর ঠিক কি কাজ, সেটা আমি বলতে পারব না। অনেকের মাথা ধরে, বমি পায় - এগুলোর জন্য ওষুধ ক্যারি করতে হবে - যাতে স্ট্রেচারে নয়, পরীক্ষার পর পায়ে হেঁটেই বাড়ি যাওয়া যায়। পরীক্ষার হলে বা হল থেকে বেরিয়ে সেলফি তোলার জন্য মোবাইল নিলে সেটা কোথায় রাখবেন সেটা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।