FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্ (@frommuslims) के नवीनतम पोस्ट टेलीग्राम पर

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্ टेलीग्राम पोस्ट

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্
ওয়েবসাইট:
https://www.frommuslims.com

[ফ্রম মুসলিমস্ এর অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেল]
1,446 सदस्य
357 तस्वीरें
46 वीडियो
अंतिम अपडेट 06.03.2025 05:06

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্ द्वारा टेलीग्राम पर साझा की गई नवीनतम सामग्री

FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

05 Jan, 14:08

428

রসূলুল্লাহ (ﷺ) নিজের ব্যাপারে বলেন..
১/ انا نبي الملحمة
.❝আমি যোদ্ধা নবী,❞
২/ بعثت بالجهاد
❝আমি জিহাদের সহিত প্রেরিত হয়েছি।❞
৩/ بُعِثْتُ بِالسَّيْفِ
আমি (কিয়ামতের পূর্বে) তরবারি-সহ প্রেরিত হয়েছি।❞
৪/أُمِرْتُ أَنْ أُقَاتِلَ النَّاسَ
আমি লোকদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাবার জন্য নির্দেশিত হয়েছি,
অন্য হাদিসে
‎“‏وَاعْلَمُوا أَنَّ الْجَنَّةَ تَحْتَ ظِلاَلِ السُّيُوفِ”
❝তোমরা জেনে রাখ, তরবারির ছায়া-তলেই জান্নাত।❞
(বুখারী ২৮১৮)

তাওরাতে আছে..
‎"وصفته في التوراة : نبي الملحمة عيناه حمراء و ان من شدة القتال"
.তাওরাতে তাঁর গুণাবলীঃ মহাযুদ্ধওয়ালা নবী, যুদ্ধেও কঠোরতার কারণে তাঁর চোখ রক্তিম বর্ণের হবে।❞

-মাওলানা আব্দুল হাফিজ হারুনি হাফিজাহুল্লাহ
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

05 Jan, 06:00

380

বন্ধুত্ব ও শত্রুতা সম্পর্কিত কুরআনের ১০টি আয়াতঃ

1. ❝হে মুমিনগণ, তোমরা তোমাদের ছাড়া অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা তোমাদের সর্বনাশ করতে ত্রুটি করবে না। তারা তোমাদের মারাত্মক ক্ষতি কামনা করে। তাদের মুখ থেকে তো শত্রুতা প্রকাশ পেয়ে গিয়েছে। আর তাদের অন্তরসমূহ যা গোপন করে তা অধিক ভয়াবহ। অবশ্যই আমি তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ স্পষ্ট বর্ণনা করেছি। যদি তোমরা উপলব্ধি করতে।❞ - সূরা আলে ইমরান, আয়াত ৩:১১৮

2. ❝তারা কামনা করে, যদি তোমরা কুফরী করতে যেভাবে তারা কুফরী করেছে। অতঃপর তোমরা সমান হয়ে যেতে। সুতরাং আল্লাহর রাস্তায় হিজরত না করা পর্যন্ত তাদের মধ্য থেকে কাউকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না।❞ - সূরা আন নিসা, আয়াত ৪:৮৯

3. ❝যারা মুমিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের কাছে সম্মান চায়? অথচ যাবতীয় সম্মান আল্লাহর।❞ - সূরা আন নিসা, আয়াত ৪:১৩৯

4. ❝হে মুমিনগণ, তোমরা মুমিনগণ ছাড়া কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তোমরা কি আল্লাহর জন্য তোমাদের বিপক্ষে কোন স্পষ্ট দলীল সাব্যস্ত করতে চাও?❞ - সূরা আন নিসা, আয়াত ৪:১৪৪

5. ❝হে মুমিনগণ, ইয়াহূদী ও নাসারাদেরকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে নিশ্চয় তাদেরই একজন। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত দেন না।❞ - সূরা আল মায়িদাহ, আয়াত ৫:৫১

6. ❝তোমাদের বন্ধু কেবল আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও মুমিনগণ, যারা সালাত কায়েম করে এবং যাকাত প্রদান করে বিনীত হয়ে। যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রসূল এবং ঈমানদারগণকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করবে (সে দেখতে পাবে যে) আল্লাহর দলই বিজয়ী হবে। হে মুমিনগণ, তোমরা তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যারা তোমাদের দীনকে উপহাস ও খেল-তামাশারূপে গ্রহণ করেছে, তাদের মধ্য থেকে তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে ও কাফিরদেরকে। আর আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক।❞ - সূরা আল মায়িদাহ, আয়াত ৫:৫৫-৫৭

7. ❝তারা যদি আল্লাহর, নাবীর ও তার প্রতি যা নাযিল হয়েছে তার উপর ঈমান আনতো তবে তাদেরকে (অর্থাৎ কাফিরদেরকে) বন্ধুরূপে গ্রহণ করত না, কিন্তু তাদের অধিকাংশই ফাসিক।❞ - সূরা আল মায়িদাহ, আয়াত ৫:৮১

8. ❝হে ঈমানদারগণ, তোমরা নিজদের পিতা ও ভাইদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যদি তারা ঈমান অপেক্ষা কুফরীকে প্রিয় মনে করে। তোমাদের মধ্য থেকে যারা তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তারাই যালিম।❞ - সূরা আত তাওবা, আয়াত ৯:২৩

9. ❝আর সেদিন যালিম নিজের হাত দু’টো কামড়িয়ে বলবে, ‘হায়, আমি যদি রাসূলের সাথে কোন পথ অবলম্বন করতাম’! 'হায় আমার দুর্ভোগ, আমি যদি অমুককে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম'।❞ - সূরা আল ফুরকান, আয়াত ২৫:২৭-২৮

10. ❝হে ঈমানদারগণ, তোমরা আমার ও তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে তাদের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন করো না, অথচ তোমাদের কাছে যে সত্য এসেছে তা তারা অস্বীকার করেছে এবং রাসূলকে ও তোমাদেরকে বের করে দিয়েছে এজন্য যে, তোমরা তোমাদের রব আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছ। তোমরা যদি আমার পথে সংগ্রামে ও আমার সন্তুষ্টির সন্ধানে বের হও (তবে কাফিরদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না) তোমরা গোপনে তাদের সাথে বন্ধুত্ব প্রকাশ কর অথচ তোমরা যা গোপন কর এবং যা প্রকাশ কর তা আমি জানি। তোমাদের মধ্যে যে এমন করবে সে সরল পথ হতে বিচ্যুত হবে।❞ - সূরা আল মুমতাহিনা, আয়াত ৬০:১
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

26 Dec, 10:24

444

মুশরিকদের তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানানো।
(চার মাযহাবের ফাতওয়া!)

[১] হানাফী মাযহাব:

«ذمي سأل مسلما على طريق البيعة لا ينبغي للمسلم أن يدله على ذلك؛ لأنه إعانة على المعصية».
(الفتاوى الهندية ١٧/ ٣٥، والمحيط البرهاني في الفقه النعماني ٥/ ٣٦٢)

অনুবাদ: “যদি কোনো ذمي (অর্থাৎ কোনো অমুসলিম) মুসলমানের কাছে بیعہ(অর্থাৎ গির্জা ঘর বা তাদের উপাসনালয়) এর পথ জানতে চায়, তাহলে উক্ত মুসলমানের জন্য তাকে পথ দেখানো জায়েয হবে না। কারণ তা পাপের কাজে সাহায্য করবে।”

●ফায়দা:
•এইটা শুধুমাত্র খ্রিস্টানদের গীর্জা ঘরের পথ দেখানো সম্পর্কে। বলা হয়েছে এতে অন্যায়(পাপ) আছে। তাহলে ভাবুন যদি এটি তাদের শিরকযুক্ত উৎসবে শুভেচ্ছা জানানো সম্পর্কে হতো তাহলে কি ফাতওয়া আসতো??

[২] মালিকি মাযহাব:

↝আব্দুর রহমান বিন কাসিম আল-আতাকী (মৃত্যু:১৯১হি.) বলেন‚ ইমাম মালিক বলেছেন:

«ولا يكري دابته منهم إذا علم أنهم إنما استكروها ليركبوها إلى أعيادهم».
(المدونة الكبرى رواية سحنون التنوخي ٤/ ٤٣٤)

অনুবাদ: “যদি কেউ (অর্থাৎ কোনো অমুসলিম) তাদের কোনো (শিরকযুক্ত) উৎসবের সাওয়ারী করার জন্য সাওয়ারী ভাড়া চায় তাহলে তাকে সাওয়ারী ভাড়া তে দিবে না।”

●ফায়দা:
• ইমাম মালিকের এই কথাটি শুধুমাত্র অমুসলিমদের কোনো শিরকযুক্ত উৎসবে সাওয়ারী ভাড়া তে না দেওয়ার সম্পর্কে। তাহলে ভাবুন যদি প্রসঙ্গ তাদের শুভেচ্ছা জানানোর হতো তাহলে তিনি কি ফাতওয়া দিতেন?

[৩] শাফেঈ মাযহাব:

↝ইমাম আল-দামিরী শাফেঈ ফিকহ এর সুপরিচিত গ্রন্থ "المنهاج" এর ব্যাখ্যাগ্রন্থে বলেন:

«يعزر من وافق الگفار في أعيادهم، ومن يمسك الحية، ويدخل النار ومن قال لذمي: يا حاج، ومن هنأه بعيد، ومن سمى زائر قبور الصالحين حاجا، والساعي بالتميمة؛ لكثرة إفسادها بين الناس».
(النجم الوهاج في شرح المنهاج ٩/ ٢٤٤)

অনুবাদ: “এমন ব্যক্তিকে শাস্তি দেওয়া হবে যে কাফিরদের সাথে তাদের উৎসবে মানিয়ে নেয় অথবা যে খেলার অভিনয়ে সাপ ধরে দেখায় অথবা যে আগুনে প্রবেশ করে দেখায় অথবা যে ذمي (কোনো অমুসলিম) কে হাজী বলে ডাকে অথবা যে ذمي কে তার উৎসবে শুভেচ্ছা জানায় অথবা যে সালেহীনদের কবর জিয়ারতকারিকে হাজির লকব দেয় অথবা যে কালো জাদুর মাধ্যমে মানুষের মাঝে ফাসাদ সৃষ্টি করে।”

*একই কথা আল্লামাহ খতিব আল-শারবিনি "المنهاج" এর ব্যাখ্যাগ্রন্থ «مغني المحتاج إلى معرفة معاني ألفاظ المنهاج» তে বলেছেন।

[৪] হাম্বলী মাযহাব:

↝ইমাম মনসুর আল বুহওয়াতি আল হাসানী আল হাম্বলী (মৃত্যু:১০৫১হি.) বলেন:

“শায়খ মুহতারাম বলেছেন যে‚ ইহুদী, খ্রিস্টান ইত্যাদি এবং অন্যান্য কুফফারদের উৎসবে যোগদান করা হারাম। এবং তাতে ক্রয়-বিক্রয় করাও তাদের জন্য (হারাম)।

↝ইবনু নাজ্জার এর (৯৭২হি.) "المنتهٰى" কিতাবে বলা হয়েছে:

“আমাদের তাদের(অমুসলিমদের) উৎসবে ক্রয় ও বিক্রয় করা যাবে না। কারণ এইটাতে তাদের সম্মান রয়েছে এবং তাদের সালাম করার অনুরূপ।”
(كشاف القناع عن متن الإقناع، باب أحكام الذمة ٧/ ٢٥٨)

{ইমাম আহমাদ এর এই বিষয়ক ফাতওয়া হলো:
‘যদি অমুসলিমদের কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাজারে মেলা বসে এবং সেখানে বিভিন্ন জিনিস ক্রয় বিক্রয় হয়। মুসলিমরা সেখানে যাওয়া আসা করে এবং মূল বিষয় হলো সেখানে শিরকযুক্ত কিছু হয় না এবং সেগুলো শুধু বাজারেই হয়। তাদের কোনো উপসনালয় এ নয়। তাহলে সেই বাজারে যাওয়া জায়েয রয়েছে।
অর্থাৎ ইমাম আহমাদ এর মতেও শিরকযুক্ত কিছু থাকলে তাদের সাথে শরিক হওয়া যাবে না। তাহলে তাদের শুভেচ্ছা জানানোর প্রশ্নই উঠে না।’}

[নোট: ذمي মূলত কোনো অমুসলিমকে বুঝাতে ব্যাবহার করা হয়। যারা জিজিয়া দেয়ার শর্তে মুসলিম দেশে থাকে। হাদিসে এটা অনেক জায়গাতে ব্যাবহৃার হয়েছে ওই বিধর্মীদের জন্য যারা জিযিয়া দেয়ার শর্তে মুসলিমদের অধিনে বাস করতো]

﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏﹏
মূল: আবু রজব হাম্বলী
অনুবাদক: ডি.এম. নাজমুস সাদাত
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

20 Dec, 05:45

487

আত তাহরীক তাঁদের আসল মানহাজে ফিরে যাক। আমিন।
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

19 Dec, 10:56

423

🎬 অশ্লীলতা থেকে বেঁচে থাকার উপায় কি?
🎙️ শাইখ আবু বকর যাকারিয়া (হাফিঃ)
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

18 Dec, 19:10

457

হিল্লা বিয়ে স্ত্রীকে তিন তালাক দেওয়ার পর লজ্জিত হয়ে ভুল বুঝতে পেরে তাকে ফিরে পেতে ‘হালালা’ পন্থা (হিল্লা বিয়ে) অবলম্বন বৈধ নয়। অর্থাৎ, স্ত্রীকে হালাল করার জন্য পরিকল্পিতভাবে কোন বন্ধু বা চাচাত-মামাতো ভায়ের সাথে বিবাহ দিয়ে এক রাত্রি বাস করে তালাক দিলে পরে ইদ্দতের পর নিজে বিবাহ করা এক প্রকার ধোঁকা এবং ব্যভিচার। যাতে দ্বিতীয় স্বামী এক রাত্রি ব্যভিচার করে এবং প্রথম স্বামী ঐ স্ত্রীকে হালাল মনে করে ফিরে নিয়েও তার সাথে চিরদিন ব্যভিচার করতে থাকে। কারণ, প্রকৃতপক্ষে স্ত্রী ঐভাবে তার জন্য হালাল হয় না।

যে ব্যক্তি হালাল করার জন্য ঐরূপ বিবাহ করে, হাদীসের ভাষায় সে হল ‘ধার করা ষাঁড়’। ৫৪৩ (ইরওয়াউল গালীল ৬/৩০৯) এই ব্যক্তি এবং যার জন্য হালাল করা হয়, সে ব্যক্তি (অর্থাৎ প্রথম স্বামী) আল্লাহ ও তদীয় রাসূলের অভিশপ্ত। (মিশকাত ৩২৯৬)
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

12 Dec, 16:29

476

আলী (রাঃ) বলেন, ঘনঘোর যুদ্ধের বিভীষিকার মধ্যে আমরা রাসূল (ﷺ)-এর পিছনে গিয়ে আশ্রয় নিতাম। তিনিই সর্বদা শত্রুর নিকটবর্তী থাকতেন।

[মুসনাদে আহমাদ হা/৬৫৪, সনদ সহীহ]
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

12 Dec, 15:54

440

আরবীতে বলা হয়ে থাকে :

لا تنظر إلى من قال وانظر إلى ما قال.

অর্থাৎ, কে বলল তা দেখিও না; কি বলল তা দেখো।

অতএব, কখনো ব্যক্তির বয়স অথবা র‍্যাঙ্ক দেখে ব্যক্তির কথাকে সত্যায়ন করবেন না। সম্মান শুধু সত্যের জন্য - মিথ্যার জন্য নয়।
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

11 Dec, 17:18

441

‘নারায়ে তকবির - আল্লাহু আকবর’ — ১৯৭১ এর অন্যতম স্লোগান।
ভাটি এলাকায় মুক্তিযুদ্ধ আমার অহংকার, সালেহ চৌধুরী (২০১৭), পৃ ২০৩-২০৪


১৯৭১ এ চিন্ময়রা আমাদের সাথে লড়ে নি, পীনাকিরা লড়েছে।
FromMuslims - ফ্রম মুসলিমস্

10 Dec, 19:44

312

হিসনুল মুসলিম

দোআ: [৩১] খারাপ স্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন দেখে যা করবে


সৎ ও ভাল স্বপ্ন আল্লাহর তরফ হতে হয়ে থাকে। আর মন্দ স্বপ্ন শয়তানের তরফ হতে হয়ে থাকে। তাই যখন কেউ পছন্দনীয় কোন স্বপ্ন দেখে তখন এমন লোকের কাছেই বলবে, যাকে সে পছন্দ করে। ...

আর, খারাপ বা অপছন্দনীয় কোন স্বপ্ন দেখলে যা যা করা উচিৎঃ

১. তার বাম দিকে হাল্কা থুতু ফেলবে। (৩ বার)

২. শয়তান থেকে এবং যা দেখেছে তার অনিষ্ট থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইবে প্রার্থনা করবে। (৩ বার)

৩. কাউকে এ ব্যাপারে কিছু বলবে না।

৪. অতঃপর যে পার্শ্বে সে ঘুমিয়েছিল তা পরিবর্তন করবে।

৫. যদি ইচ্ছা করে তবে উঠে সালাত আদায় করবে। [১]


[১] মুসলিম, ৪/১৭৭২, ১৭৭৩, নং ২২৬১, ২২৬[২]