NewsTangail

All eyes on 31 December 2024,
Sohid Miner ☝️

01 October 2024
Israel

>>>ব্রেকিং<<<
রাজধানীর বনানীর বাসা থেকে শাহরিয়ার কবির আটক!

নববধু বিয়ে হয়ে সবেমাত্র শ্বশুর বাড়িতে এসেছে। দাদী শাশুড়ী এসে কানে কানে বললো, আমার একজন পুতি চাই।

নবুবধু লজ্জা মিশ্রিত মুচকি হেসে বললো, দোয়া করেন।
একটু পর শাশুড়ি এসে বললো, আমার একজন নাতি চাই।
নববধু মাথা নেড়ে আশ্বাস দিলো।

কিছুক্ষণ পর ননদ এসে বললো, আমার একটা ভাইপো চাই। নববধু স্মিত হেসে বললো, সবর কর না বাপু। একটু সময় তো লাগবে নাকি?
অবাক কান্ড! স্বামী বাসর ঘরে ঢুকেই বলছে, আমার দ্রুত বেবি চাই। কথা শুনে নববধূ একটু বিস্মিত চোখে চেয়ে ফিসফিস কন্ঠে বললো, তোমাদের পরিবার কি পাগল নাকি?

কেন?
সবাই যে দাবি করছো ভালো। কিন্তু দাবি কি এখনই পূরণ সম্ভব? দাবি পূরণের জন্য আল্লাহর রহমত এবং যৌক্তিক সময় তো লাগবে নাকি? তোমাদের দাবি শুনে মনে হচ্ছে, সাথে করে নাতি-পুতি, ভাইপো এবং তোমার জন্য বেবি ব্যাগে করে নিয়ে এসেছি। "তোমরা চাহিবামাত্র আমি দিতে বাধ্য থাকিব।"

গল্পের শিক্ষা:
প্রত্যাশা ঠিক আছে এবং দাবিও ঠিক আছে। কিন্তু এসবের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। সময় পর্যন্ত অপেক্ষা না করে আন্দোলন শুরু করলেই কি নববধুর পক্ষে দাবি পূরণ সম্ভব?

বিশেষ দৃষ্টান্ত,,,,
এটি বর্তমানের সমালোচনা

টাঙ্গাইলের সা‌বেক প্রভাবশালী সংসদ সদস‌্য তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনির ও তার বড় ভাই আওয়ামী লীগ নেতা ধর্ষক গোলাম কিবরিয়া ওরফে বড় মনিরের বাসায় অভি‌যান চা‌লি‌য়ে‌ছে যৌথ বা‌হিনী। ‌সোমবার (৯ সে‌প্টেম্বর) সকা‌লে টাঙ্গাইল শহ‌রের পূর্ব আদালত পাড়া এলাকার বাসায় অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে এ অভিযান চালা‌নো হয়। এই সময় বাসায় থেকে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করেন যৌথ বাহিনী

ভারতীয় পত্রিকা দ্য মিন্ট ‘র অভিমত : বাংলাদেশীদের সেন্টিমেন্টকে গুরুত্ব না দিলে ভারত ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

জেগছে রে জেগেছে
মনিপুরবাসী জেগেছে।

মুনিপুরবাসী স্বাধীনতা চায়।

ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন মনিপুর রাজ্যের দুই বিদ্রোহী নেতা।

সেভেন সিস্টার্সের ৬০ কিঃমিঃ জায়গা চীন দখল করে নিয়েছে।
-আনন্দবাজার পত্রিকা।

"জাতীয় নাগরিক কমিটি" নামে নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা!

ফিলিস্তিনী প্রতিরোধ অক্ষের সাথে বন্দী বিনিময় চুক্তির দাবীতে তেল আবিবের সড়কে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছে ইসরায়েলিরা।

পিলখানা হত্যার মাস্টারমাইন্ড হাসিনা।
বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানানোর উদ্দেশ্যে এই হত্যাকাণ্ড।

দৈনিক ইনকিলাব
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

এসএমএস সেবায় নজরদারি ও জয়ের চাঁদাবাজির অভিযোগ, ইনফোজিলিয়ন বন্ধের জন্য বিক্ষোভ করল সিসপ্যাব

বাংলাদেশে একসময় A2P (Application-to-Person) এসএমএস সেবা জনপ্রিয় ছিল। OTP, লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য, প্রচারণা, এবং নোটিশ দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে এসএমএস সেবা ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতো। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এ সেবা ব্যবহারের পরিমাণ কমে এসেছে, যার পেছনে রয়েছে খরচ বৃদ্ধি ও সরকারের ভুল নীতিমালা।

সাবেক ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের আমলে A2P এসএমএসের মূল্য ছিল ১৫-১৬ পয়সা। বর্তমানে এটির খরচ ৩০ পয়সারও বেশি, যার ফলে এসএমএস সেবা ব্যবহার ক্রমশ কমে যাচ্ছে। তৎকালীন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের নিয়ম অনুসারে এসএমএস পাঠাতে বাংলা ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়, যেখানে প্রতি এসএমএস ৭০ অক্ষরের সীমাবদ্ধতার কারণে খরচ বেড়ে যায় ৬০ পয়সা থেকে ১ টাকা পর্যন্ত। ফলে, প্রতি মাসে যে পরিমাণ এসএমএস প্রেরণ হতো, তা কমে ৫০ কোটিতে দাঁড়িয়েছে।

ইনফোজিলিওনের ভুমিকা ও বিতর্ক
এই বিপর্যয়ের আরেকটি প্রধান কারণ হিসেবে আলোচিত হচ্ছে সজিব ওয়াজেদ জয়ের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি ‘ইনফোজিলিওন’। অভিযোগ রয়েছে, সকল এসএমএসে জোরপূর্বক ৬-৭ পয়সা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে, যার ফলে এসএমএস সেবার খরচ বহুগুণ বেড়ে গেছে।

কেনো ইনফোজিলিওন বন্ধ করতে হবে?
১. অতিরিক্ত খরচ: প্রতিটি এসএমএসে ৬-৭ পয়সা করে ইনফোজিলিওন কোম্পানি চাঁদা আদায় করছে, যা সম্পূর্ণ অবৈধ এবং গ্রাহকদের উপর বাড়তি চাপ তৈরি করছে।

২. সিকিউরিটি সমস্যা: প্রতিটি এসএমএস ইনফোজিলিওনের থ্রো-তে পাঠানো হওয়ার ফলে সংবেদনশীল তথ্য তাদের হাতে চলে যাচ্ছে। ব্যাংক লেনদেন থেকে শুরু করে অনলাইন অর্ডার সম্পর্কিত সব তথ্য তাদের মাধ্যমে যাচাই করা সম্ভব, যা জনসাধারণের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

৩. সার্ভিসের মান অবনতি: ইনফোজিলিওনের মাধ্যমে পাঠানো এসএমএস অনেক দেরিতে পৌঁছায়। আগে যেখানে একটি এসএমএস ৩-৫ মিনিটে পৌঁছাত, এখন তা পৌঁছাতে ৩ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় লাগছে। এর ফলে ব্যাংকের OTP এসএমএস পাওয়া দেরি হচ্ছে, যা অনেক সময় ঝামেলা তৈরি করছে।

৪. ডাউন হলে পুরো সিস্টেম বন্ধ: এই কোম্পানি যখন ডাউন হয়, তখন এসএমএস নির্ভর সব সেবা বন্ধ হয়ে যায়। সরকারি অফিসে OTP ভিত্তিক প্রবেশ, ই-কমার্স সেবা, এবং ব্যাংকিং ট্রান্সফার বন্ধ হয়ে যায়, যা দেশের ডিজিটাল উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করছে।

এসএমএস সেবার প্রয়োজনীয়তা এবং অপারেটর পরিবর্তন
তৎকালীন সরকার দাবি করেছিল যে, এসএমএস সেবা ঠিকভাবে পৌঁছানোর জন্য ইনফোজিলিওন প্রয়োজন। কিন্তু বাস্তবে মোবাইল অপারেটর পরিবর্তন এসএমএস পাঠাতে কোনো প্রভাব ফেলে না, এবং এই সিস্টেমের প্রয়োজনীয়তাও প্রশ্নবিদ্ধ। ইনফোজিলিওনের মাধ্যমে এসএমএস পাঠানো সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয় এবং শুধুমাত্র জনগণের উপর অতিরিক্ত বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আমাদের দাবি
১. ইনফোজিলিওন কোম্পানি বিলুপ্ত করতে হবে অথবা অনুমতি দিতে হবে যেন এসএমএস সেবা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে প্রদান করা যায়।

২. এই অপকর্মের সাথে যুক্ত কর্মকর্তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

৩. বাংলা এসএমএস বাধ্যতামূলক করার নিয়ম বাতিল করতে হবে।

৪ রেভেনিউ শেয়ার এর নাম এ চাঁদা বাজি বন্দ করতে হবে

এই কোম্পানি বন্ধ করলে এসএমএস সেবার মান উন্নত হবে এবং খরচও অনেক কমে যাবে। অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে সাধারণ জনগণ।

বিস্তারিত নিউজ লিংক: https://talkbarta.com/post/2265/