ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ @islamicboipdf Channel on Telegram

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

@islamicboipdf


ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ সংগ্রহশালা।
مكتبة الكتب الإسلامية pdf.

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ (Bengali)

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ একটি সমৃদ্ধ সংগ্রহশালা যেখানে আপনি ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ ফরম্যাটে পাবেন। এখানে আপনি ইসলামিক বই, তাফসীর, হাদিস, ধর্মীয় বই, ওয়াজ এবং ইসলামী গ্রন্থাবলী এবং অন্যান্য বিষয়ের পিডিএফ পাবেন। আপনি এই চ্যানেলে ভিডিও, তৈদেন্তিক সংবাদ, এবং ইসলামিক জ্ঞানের পরিমাণ বৃদ্ধি করার জন্য সহযোগিতা পাবেন। ইসলামিক শিক্ষা, সম্পর্কে জানার জন্য এই চ্যানেলটি সাহায্য করতে পারে।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

22 Feb, 02:41


রাখাল রাহা ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি চালাক মানুষ। সারা বাংলাদেশ উলোটপালোট করে দিয়ে ক্ষমা চাচ্ছেন। হিসাব নিকেশ তো অনেকগুলো বাকি জনাব রাখাল রাহা।

ইন্টেরিমকে স্পষ্ট ভাষায় বলে দিতে চাই,
এনসিটিবি থেকে তাকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করতে হবে এবং গ্রেফতার করতে হবে।

দু'দিন পরপর মানুষ গালি দিয়ে তৌহিদি জনতাকে রাস্তায় নামাবে আর বিপদ বুঝলে মাফ চাইবে, এটা তো হইলো না। সে এতদিন পরে কেন মাফ চাচ্ছে? আজকের জনবিস্ফোরণে সে ভয় পাইছে। বুঝতে পারছে এনসিটিবিতে তার মাতব্বরি আর থাকবে না।

এনসিটিবি থেকে স্পষ্ট ঘোষণা আসতে হবে যে রাখাল রাহা এনসিটিবি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।

রাখাল রাহা! যে আগুন তুমি জ্বেলেছো, সে আগুন এতো সহজে নিভবে না।

©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

21 Feb, 20:39


বৈষম্যবিরোধী পেইজ থেকে মহান আল্লাহ এবং নবী (ছা:) এর শানে কটূক্তির প্রতিবাদে করা পোস্টটি ডিলিট করে দিছে।

একটু কল্পনা করুন, সনাতনীদের কোনও ইস্যু হলে সমন্নয়ক, উপদেষ্টাগন, সুশীল, রাজনৈতিক দল + 99 আদারস ঘণ্টায় ঘণ্টায় বিবৃতি দিত, মানবনন্ধন করতো।

সত্যিকার অর্থেই, এই দেশে কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ আছে। কিন্তু সামনের দিনগুলোতে থাকবেনা ইনশাআল্লাহ।

©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

21 Feb, 12:37


🌙 রমাদান ও ঈদ প্রস্তুতি - সোনামণিদের জন্য বিশেষ আয়োজন!

রমাদানের আর মাত্র ৮-৯ দিন বাকি! এই বরকতময় মাসের আগমনে সোনামণিদের জন্য থাকছে একটি বিশেষ আয়োজন—যেখানে তারা আনন্দের সাথে শিখবে গুরুত্বপূর্ণ ইলম!

🎉 প্রোগ্রামের বিশেষত্ব:
শিশুদের জন্য আকর্ষণীয় ও ইন্টারঅ্যাকটিভ সেশন
মজার মাধ্যমে উপকারী ইসলামিক জ্ঞান অর্জনের সুযোগ
রমাদানের গুরুত্বপূর্ণ করণীয় ও বর্জনীয় কাজ সম্পর্কে সহজ ও সুন্দর উপস্থাপনা

📅 আজ রাত ৮:৩০ মিনিটে

📍 সোনামণিদের নিয়ে বসে পড়ুন এই শিক্ষামূলক প্লাটফর্মে!

🌟 শুধু নিজে জানলে তো হবে না, অন্যদেরও জানাতে হবে। তাই প্রত্যেকে অন্তত ৫-১০ জনকে শেয়ার করে দাওয়াত দিন।

💡 ক্লাসের লিংক পাবেন এখানে:https://whatsapp.com/channel/0029VaHztxAGU3BTlowja32h

একসাথে শিখি, রমাদানের জন্য প্রস্তুত হই! ইনশাআল্লাহ!

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

19 Feb, 23:29


বান্দা রেজা রাহিমাহুল্লাহর রমজান নিয়ে আলোচনাটি শুনতে পারেন৷ খুব সুন্দরভাবে বিসয়বস্তুকে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুক।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

18 Feb, 17:44


ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিতে আমরা দুপুর ১ টায় প্রতিবাদ মিছিল করলাম। এর মধ্যেই ছাত্রদলের নব্যকমিটি বহিরাগত ক্যাম্পাসে নিয়ে এসে আমাদের সামনে শোডাউন দিল। আমরাও সুন্দরমত গলাধাক্কা দিয়ে সবকয়টাকে ক্যাম্পাস থেকে বের করলাম। এরপর প্রশাসনিক ভবনে ভিসির কাছে গেলাম বহিষ্কারের দাবিতে।
ভিসি মাইক নিয়া ৫ মিনিট সময় চাইল এরপর ১০ মিনিট তামাশা করল, এজ ইফ সে কিসুই জানে না। পলিটিক্স আর বহিষ্কার নিয়া কোন আলাপ নাই সে নাকি আমাদের নিরাপত্তা নিয়া অনেক কনসার্ন্ড। প্রো-ভিসি আসল তদন্ত কমিটির বানি শুনাইল, চইলা গেল ।
তখন ২ টা বাজে। সিভিলের সামনে সবাই দাড়ায় আসি এমন সময় শুনলাম পকেট গেটে নাকি সিএসইর এক ভাইকে মারতেসে। আমরা যাওয়ার পর দেখি তুলকালাম অবস্থা। মেইন রোড থেকে পাখির ঝাঁকের মত পাথর মারতেসে ক্যাম্পাসে। পকেটের ওইপাশে সব টোকাই টাইপ পোলাপাইন। আমরা ধাওয়া দিলাম। এরপর সাতক্ষীরা বেকারির গলিতে পুশ করলাম। ইট পাটকেল ছোঁড়াছু্ঁড়ি চলল।
এরপর সোনার ছেলেরা রামদা, চাপাতি নিয়া আসল। ফুয়াদ ভাইরে কোপাইল, সিএসইর শাফিরে কোপাইল। চোখের সামনে দেখলাম মোসাদ্দেক ভাইয়ের রক্তাক্ত মাথা । ইইইর আতিক ভাইয়ের মাথা ফাটাইল। এতেও ক্ষান্ত না হয়ে এইবার সোনার ছেলেরা ক্যাম্পাসে ঢুকল। ক্যাম্পাসের ভিতর কোনদিন দৌড়ানি খাইতে হবে স্বপনেও ভাবি নাই । মেইন গেট থেকে জানটা হাতে নিয়া দৌড়াইলাম শুধু। খান জাহান আলি হল পর্যন্ত আসল। এরপর একজন পিছন থেকে রিভলভার বের করে তাক করল আমাদের দিকে। শেষ পর্যন্ত আর ফায়ার করে নাই। এমন সময় ফিজিক্সের ইলিয়াস স্যার আসল। স্যারের মাথায় ইট ফালাইল পাশের বিল্ডিং এর ছাদ থেকে । হাজারখানেক কুয়েটিয়ানের সামনে একজন শিক্ষক রক্তাক্ত হইল।
এই পুরা ঘটনায় আমরা একবারও প্রশাসন কে পাশে পাই নাই। আমার ব্যাচমেট সিনিয়র জুনিয়র মাইর খাইল আর উনারা তামাশা দেখল।
প্রায় ৪ ঘন্টা পর পুলিশ আর আর্মি আসে পরিস্থিতি কন্ট্রোল করে । ইয়েস, ফোর ফাকিং আওয়ার্স। এইদেশে মব না হইলে কি হবে আমি জানি না।
ঐদিকে যমুনা টিভি নিউজ করল দুই শিক্ষার্থী গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ। আপনারা আসলে কাদের পথ সুগম করতেসেন?

©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

18 Feb, 17:19


আজ বিএনপি হেরে গেল।

আজ বিএনপির একটি কর্মসূচি ছিল, তিস্তা নদী ইস্যুতে। জনগুরুত্বপূর্ণ এবং জনতুষ্টিমূলক কর্মসূচি। স্বয়ং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বক্তব্য দিয়েছেন। মির্জা ফখরুল জনগণের পছন্দের কথাগুলো বলেছেন।

আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই নিয়েই চর্চা হতো। বিএনপিকে পুরনো রূপে পেয়ে মানুষ খানিকটা আস্থা ফিরে পেত। দখল-চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে বিগত দিনগুলোতে মানুষের মধ্যে যে আস্থার অভাব তৈরি হয়েছিল, তা অনেকটাই প্রশমিত হতো।

ছাত্রদল দাদাগিরি করতে গিয়ে সব গোলমেলে করে দিল।

আবুল কাসেম আদিল

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

18 Feb, 16:42


খুলনার ঘটনায় ছাত্রদলের কচুটাও হবে না৷ কারণ যাদের হবার সবচে বড় চান্স ছিল (লীগ), তাদেরকেই সরকার-ছাত্ররা তেমন কিছু করতে পারেনি এখন পর্যন্ত। ছাত্রদলকে কীভাবে কিছু করতে পারবে? যদি এতদিনে লীগের অপকর্মের দৃষ্টান্তমূলক কিছু শাস্তি হতো, তাহলে ছাত্রদল এসব ঘটানোর আগে দুইবার চিন্তা করতো। এখন ছাত্রদলও বুঝে গেছে, সরকার এদের টিকিটিও স্পর্শ করতে পারবে না। সুতরাং যা খুশি তা করাই যায়। এবং এমন ঘটনা সামনে আরও ঘটতে থাকবে। আমরা শুধু দেখেই যাব আর ফেবুর পাতায় অমুক-তমুকের জ্বালাময়ী দুই চারটা স্ট্যাটাস পড়ব।
আব্দুল্লাহ আল মাসুদ হাফি.

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

18 Feb, 15:34


কুয়েট শিক্ষার্থীদের উপরে নৃশংস হামলাকারী পরিচয় সনাক্ত করা গেছে।

মাহবুবুর রহমান, সহ-সভাপতি, যুবদল দৌলতপুর থানা, খুলনা।
©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

18 Feb, 11:24


কুয়েটে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রদলের স*শস্ত্র হা*মলা

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

17 Feb, 11:21


৯ দফা যেভাবে গণমাধ্যমে

১৭ই জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল বন্ধ হওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস রিপোর্টাররা টিএসসির গেস্টরুমে অবস্থান নেই সংবাদ সংগ্রহের সুবিধার জন্য। গেস্টরুমের ১০৫ নাম্বার রুমে থাকতাম সাংবাদিক সমিতির সভাপতি Mohiuddin Mahi , Nasimul Huda আর আমি। ১৯ জুলাই রুমে বসে টিভিতে খবর দেখছিলাম সন্ধ্যা ৬টার একটু আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিবিরের সভাপতি Md Abu Shadik ফোন (+880 1327-189279) আসে আমার নাম্বারে। ক্যাম্পাস সাংবদিকতা করার সুবাদে আগে থেকেই পরিচয় ছিলো। তিনি ফোন দিয়ে বলেন তার সাথে দেখা করতে হবে। জিজ্ঞেস করলাম কোথায় যেতে হবে। তিনি বললেন বাংলা মটর দেখা করবেন। ক্যাম্পাস বন্ধ হওয়ার পরপরই ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শাহবাগ এলাকায় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অবস্থান করত। এসময় কেউ শাহবাগ দিয়ে ক্যাম্পাস ঢোকা এবং বের হওয়ার সময় কাউকে সন্দেহ হলেই মারধর করতো। ছাত্রলীগের অধিকাংশ নেতা আমাকে চিলনেও নিউজ করার কারণে অনেক চক্ষুশূল ছিলাম। সাদেক কায়েমকে আসন্ন বিপদের শঙ্কা জানালাম। তখন তিনি আমাকে নেওয়ার জন্য একটা বাইক পাঠাতে চান। তবে সে ক্যাম্পাসে ঢোকার মুখেই বাধার সম্মুখীন হবেন বলে মনে হওয়ায় তাকে ক্যাম্পাসে আসতে নিষেধ করি।
সিদ্ধান্ত নেই আমিই যাব। এরপর পাশের রুমে থাকা বন্ধু Obaidur Rahman Sohan কে ডাকি এবং আমার সাথে যাওয়ার জন্য বলি। যেহেতু শাহবাগ এলাকায় ঝামেলা হওয়ার সম্ভাবনা আছে তাই ছাত্রলীগের পরিচিত নেতাদের সাথে ফোনে যোগযোগ করার চেষ্টা করি। প্রথমেই ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সবুর খান কলিন্সকে ফোন দিয়ে শাহবাগ যাওয়ার কথা বলি। এরপর ফোন দেই ছাত্রলীগে সাধারণ সম্পাদক শেখ ইনানকে । তাদের বলি শাহবাগ তারা যেন গেইটে এসে দাড়িয়ে থাকে। সোহানও তার পরিচিত ছাত্রলীগ নেতাদের ফোন দিয়ে আসার কথা বলে। এরপর সবুর ও ইনান শাহবাগ থানার সামনে থেকে ‍রিসিভ করে।
তখন শাহবাগে অনেক ছাত্রলীগ নেতাদের সাথে সাক্ষাৎ হয়। আমার এসএম হলের ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর শিকদার ও সাধারণ সম্পাদক মিশাতের সাথেও সাক্ষাৎ হয় তার দুইজনই তখন আমাকে বলেন,‘ আমরা যদি ক্যাম্পাসে ফিরি তাহলে যার আমাদের হলের রুম ভাঙচুর করেছে তাদের রক্তের বিনিময়ে এর প্রতিশোধ নিবেন। প্রয়োজনে মাডারও করা হবে।’ এরপর শাহবাগ মোড়ে আন্দোলন নিয়ে কথা হয় ইনানের সাথে। তিনি আমাকে বলেন, ‘ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনায় বসার জন্য মধ্যস্ততা করার দায়িত্ব আমাকে দিয়েছ। তুমি ওদের সাথে দেখা হলে এটা তাদের বলবা।’ ইনান আর সবুর আমাকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে সামনের মেট্রোরেলের নিচ পর্যন্ত পৌছে দিয়ে বিদায় নেয়।
সেখান থেকে বিদায় নিয়ে আমরা একটা রিক্সা নিয়ে বাংলা মটর যাই। তখন সাদিক কায়েমকে ফোন করলে তিনি আরেক জনের নাম্বার দিয়ে তার সাথে কথা বলতে বলেন। তাকে ফোন দিলে তিনি একটা বাইক নিয়ে আমাকে আর সোহানকে নিয়ে জনকন্ঠ পত্রিকার গলিতে নিয়ে যায়। সেখানে গিয়ে সাদেক কায়েকমকে ফোন করলে তিনি ১০ মিনিট পরে একটা বাইক নিয়ে আমাদের সাথে দেখ করতে আসেন। তারপর নিরপত্তার কথা বিবেচনায় নিয়ে একটা হাসপাতালের মসজিদে গিয়ে বসি। তখন তিনি ৯দফা লেখা প্রেসরিলিজ আমাকে দিয়ে এটা সাংবাদিকেদে পৌঁছে দিতে বলেন। তিনি আরো বলেন নয় দফার বিষয়ে মিটিং চলছে এটা এখনও চূড়ান্ত হয় নি সন্ধ্যার ভেতরেই এটা পত্রিকা অফিস এবং সাংবাদিকেদের কাছে দিতে হবে। তখন নিরপত্তার কথা ভেবে প্রেস রিলিজটা আমার সাথে আনিনি বরং ছবি তুলে নিয়ে আসি আর এটা মেসেজে সবাইকে পাঠাতে বলি। যেহেতু সাদেককায়েমসহ আন্দোলনের অধিকাংশ নেতাই তখন আত্মগোপনে ছিলেন আমি সরাসরি তাদের কাছ থেকে নিয়েছি বললে আমার মাধ্যমে তাদের কাছ গোয়েন্দারা পৌঁছানো চেষ্টা করতে পারে সেই আশঙ্কা থেকেই মেসেজে নয় দফা দিতে বলি। এরপর সেখান থেকে ফেরার পথে সাদিক কায়েম আমাকে ফের ফোন দিয়ে বলে Abdul Kader কে ফোন দিতে সে নয় দফার ব্যাপারে বক্তব্য দিবে। তখনই তাকে ফোন দিয়ে নয় দফা কি কি সেটা রেকর্ড করি।

মেহেদী হাসান
সাংবাদিক, দৈনিক যুগান্তর

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

17 Feb, 11:13


আরেকটা কথা এড করি,
১৫ তারিখ যখন ছাত্রলীগ মিছিলে হামলা করলে ১৬ তারিখের কর্মসূচিতে হামলা হবে এটা সবাই জানতো। সে জন্য ১৬ তারিখ সাইন্সের হল গুলো সহ শহীদ মিনারে যে সবুজ পাইপ ও লাঠিগুলো আনছিলো সে সব কিনে এনেছিল শিবির। তাদের নেতা কর্মীদের দিয়ে আনায়। আমি যে বাসায় ছিলাম ঐ বাসায় রেখেছিল সেসব। মোটামুটি ৩০০০+ লাঠি ছিল ওখানে।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

17 Feb, 11:13


সত্য জানা সবার অধিকার চলুন কিছু সত্য জেনে নিই। জুলাই আন্দোলনে সমন্বয়ক থাকাকালীন আমার দেখা শিবির...

আমি একবার বেশকিছু প্রশ্ন করেছিলাম যার উত্তর আজ লিখছি।
১/ ১৮ জুলাই থেকে ইন্টারনেট চলে গেলে কিভাবে কর্মসূচি আসে, নাম ঠিক হয় এবং সমন্বয়করা কোথায় ছিল?

১৮ জুলাই থেকে বেশিরভাগ সমন্বয়কদের কোন খোঁজ ছিল না। আসিফ, নাহিদ ভাইরা গুম হওয়ার পর মাহফুজ ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ হয়। তিনি সরাসরি বলেছিল এসব আন্দোলন তান্দোলনে আমি আর নেই। তখন থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত মাহফুজের তেমন কোন সংযোগ ছিল না। এই সময়ে কাদের,মাহিন,রিফাত,মাসুদ ভাইদের নিরাপদে আশ্রয় দেয় শিবির। [ সংশোধনী: রিফাত,মাসুদ,মাহিন ভাই এম্বাসিতে ছিল। জুলকারনাইন ভাইয়ের সাথে কথা বলে এটি ম্যানেজ করেছিল শিবির]
যখন মেডিকেল ও এম্বাসির আশেপাশে থেকে এদের চারজনকে গ্রেপ্তার করতে সিভিলে চারদিকে ঘিরে ফেলে তখন শিবির এম্বুলেন্স ম্যানেজ করে সেটাতে করে তাদেরকে বের করে আনে। পরে তাদেরকে উত্তরা ও যাত্রাবাড়ীর দিকে শিবিরের মেসে রাখে। এই সময় তাদের নামে বিবৃতি গুলো শিবির প্রচার করতো এবং কর্মসূচি নির্ধারণ করতো জুনায়েদ, সিবগাহ,সাদিক,ফরহাদ, মির্জা গালিব,শিশির মনির ভাইরা এছাড়াও ঢাবির সাবেক ৪জন সভাপতি সরাসরি থাকতো। ঠিক করে মাসুদ,কাদের,রিফাত,মাহিন ভাইদের সাথে কথা বলে ফাইনাল করে প্রচার করতো। রিফাত, মাসুদরা যে ভিডিও বার্তা দিতো সেই রুমটাই ছিল শিবিরের মেসের এবং ফোনের ভিডিও রেকর্ডারো ছিল শিবিরের।
এই ক্ষেত্রে অনেক এক্টিভিস্ট,সাংবাদিকরা পরামর্শ দিতো।

২/ আমি গুলিতে আহত হলে কোথায় ছিলাম?
আমি ১৮ তারিখ আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়। ঐ দিন আজিমপুরে আন্দোলন করছিলাম ছাত্রদরে ভাইদের সাথে। ছাত্রদলের ভাইরা পর্যাপ্ত ফেস্ট,পানি এবং লাঠি নিয়ে এসেছিল। আমি আহত হলে এক ছাত্রদলের ভাইকে নিয়ে আজিমপুর থেকে বের হয়। পরবর্তীতে শিবিরের মেসে নিয়ে যায় আমাকে।

৩/ লাল কাপড় ও লাল প্রোফাইল এবং মেমোরাইস আওয়ার হিরো প্রোগ্রােমর আইডিয়া কার ছিল?

শোক প্রত্যাক্ষাণ করে ভিন্ন কর্মসূচি দিতে বলেন জুনায়েদ ভাই। তিনি সম্ভবত সবুজ বা কালো কাপড় দিতে বলছিলেন। সেই জায়গায় মাহিন ভাই লাল কাপড় দিতে বলেন। আর মেমোরাইস আওয়ার হিরো ছিল জুনায়েদ ভাই এবং রাফে সালমান রিফাত ভাইয়ের পরামর্শে।

৪/ ইউনুসকে সর্বপ্রথম রিচ কে করে?

ইউনুসের সাথে সর্বপ্রথম যোগাযোগ করে সাদিক কায়েম ভাই। ২/৩ আগস্ট তিনি ইমেইল করেন। আসিফ ভাইয়ের কথামতো যদি অন্য কেউ করে থাকে দুইজনেরটা টাইমিং যাচাই করতে পারে।

৫/ সারাদেশে কাউকে না চিনে সমন্বয়ক কমিটি ঘোষণা করে কেমনে?
এটা সম্পূর্ণ করেছিল শিবির। সারাদেশে তাদের দলীয় কমিটিকে সাথে নিয়ে কয়েকজন ভাইরের আন্দোলনের এক্টিভ দেখে নাম দেয়। সেজন্য ঢাকার বাইরের সমন্বয়করা বেশিরভাগ শিবিরের।

৬/ এক দফার পরিকল্পনা কবে থেকে নেওয়া হয় এবং পোস্টার ডিজাইন শুরু হয় কয় তারিখ?

২৩ জুলাই থেকে সর্বপ্রথম ১দফার পরিকল্পনা করা হয়। ঐদিন রাত থেকে পোস্টার ডিজাইন করা শুরু করে ঢাবি শিবিরের প্রচার,মিডিয়া এবং আইটি বিভাগ। আমরা আপনারা যে পোস্টার ব্যাবহার করেছি তার অনেকটায় তাদের। প্রচার শুরু হলে সারাদেশে স্বতস্ফুর্ত হয়ে অনেকেই করেছে।

৭/ শাহবাগ বা অন্য জায়গায় পানি, শরবত গুলো কোথা থেকে আসতো?

শাহবাগে এই পানির দায়িত্ব ছিলাম আমি আর আব্দুল কাদের ভাই। আরো কয়েকজন ছিল। শিবিরের তৎকালীন ছাত্র আন্দোলন সম্পাদক সব পানি আর শরবত কিনে কাদের ভাইয়ের হাতে দিতো। আমরা সেখান থেকে নিয়ে বিতরণ করতাম। শাহবাগে ফুলের দোকানের দিকে একটা পানির দোকান আছে ওটার সাথে কন্ডাক্ট করেছিল শিবির। ওখান থেকে অনেক পানি আনা হতো। বাদবাকি নাস্তা কারওয়ান বাজার থেকে আনতো বর্তমান ছাত্র অধিকার সম্পাদক।

৮/ সমন্বয়করা ডিবিতে গুম থাকা অবস্থায় স্যারদের কারা পাঠিয়েছিল?

স্যারদের সাথে যোগাযোগ করলেই এর উত্তর পাবেন। এই ক্ষেত্রে বিএনপি এবং জামায়াত আর সাদিক কায়েম কাজ করেছে। সাদা দলের শিক্ষকদের তারা ম্যানেজ করে ডিবিতে পাঠিয়েছল।

৯/ আন্দোলন একটা কোডিং ভাষা ব্যাবহারের কথা শুনা যায়। এমন কিছু ভাষায় কথা বলতে আন্দোলনের মাঠে দেখেছি শিবির নেতাদের। অনেকেই এই ভাষাগুলো ব্যাবহার করতো।

১০/ ইউনুস স্যারকে লেখা লেটারটা কে লিখেছিল?

এইটা লিখেছিল এস এম ফরহাদ। সালমান নামে গোয়েন্দাদের ফাঁকি দিতো সাদিক কায়েম। তারা যোগাযোগ করার জন্য তাদের নেতা কর্মীদের এক্সট্রা সিম ব্যাবহার করতো। সংবাদমাধ্যমে ৯ দফা পাঠাতে এইরকম অনেক সিম।ব্যাবহার।করা হয়।

১১/ আব্দুল কাদের ৯ দফা ওর আইডি থেকে পোস্ট হয়ছে জানতো না। সে তখন ঘুম ছিল। তার আইডি থেকে পোস্ট করেছিল শিবিরের একজনে। যাত্রাবাড়ীতে আব্দুল কাদেরকে যে মোবাইল কিনে দেওয়া হয় তা দিয়েছিল শিবির। তার ভাউচার এখনো তাদের কাছে আছে।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

16 Feb, 17:04


বাক্সের বাইরে প্রথম বের হয়েছিল ১৪৩৬ হিজরি, ২০১৪ সালে। প্রায় ১১ বছর আগে।
তখন এমন কিছু কথা ছিল বইটাতে যেটা নিয়ে কথা শুনতে হয়েছিল।
সরকার বিরোধী কথা।
২০১৬ সালে আমাদের সরোবর প্রকাশন বন্ধ করে দিতে হয়।
এই বইটা স্টক আউট হয়ে যায়।
কিছু কথা বাদ দিয়ে বের করার পরামর্শ দিয়েছিলেন অনেকে।
আমি রাজি হইনি - হয় যা লিখেছিলাম তাই থাকবে, নয়তো বই বের করবই না।

আল্লাহ আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছেন ২০২৪ - এ।
বইটা আবার বের করার তাওফিক দিলেন - আলহামদুলিল্লাহ।
বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে Somokalin Prokashon এর স্টলে।

অনেকেই চাইতেন বইটা - আল্লাহ আপনাদের চাওয়া পূরণ করেছেন। সব প্রশংসা তাঁর।
এই বইটা পড়ে যদি কারো জীবনবোধ একটু বদলায়, দুনিয়া দর্শন একটুও বদলায় তাহলেও সব প্রশংসা আল্লাহর। যিনি আমার হাত দিয়ে এমন কিছু কথা লিখিয়ে নিয়েছেন যেটা তাঁর অন্য বান্দাদের সাহায্যে এসেছে।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

16 Feb, 11:56


পাসপোর্টে পুলিশ ভ্যরিফিকেশন বাতিল হয়েছে।ভালো কথা।তবে চাকরি কিংবা কোথাও আবেদন করতে হলে সার্টিফিকেট সত্যায়িত করার নিয়ম বাতিল করুন।

©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

16 Feb, 02:01


কুরআন মাজীদ ও তাজবীদ শিখার বই সমূহ। মোট ৩০ টির মত বইয়ের পিডিএফ রয়েছে।

https://t.me/IslamicBoiPDF/3203?single

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

15 Feb, 23:41


এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত মাসিক বেতন!
আস-সুন্নাহ ভাষা এবং নেতৃত্ব দক্ষতা উন্নয়ন কেন্দ্র
কাজের শিরোনাম: ইংরেজির শিক্ষক
পদ খালি: ১৫

মূল যোগ্যতা:

অভিজ্ঞতা: কিছু মুখোমুখি ক্লাসরুম ভিত্তিক যোগাযোগমূলক ইংরেজি ভাষা শিক্ষণ অভিজ্ঞতা-সেল্টা/ এমএ ইএলটি/ টিএসওএল-এ
ভাষা দক্ষতা: প্রার্থীদের অবশ্যই ইংরেজি ভাষার একটি ব্যতিক্রমী কমান্ড প্রদর্শন করতে হবে, চারটি দক্ষতার মধ্যে সম্পূর্ণ দক্ষতা অর্জন করতে হবে - শোনা, বলা, পড়া এবং লেখা - কমন ইউরোপিয়ান ফ্রেমওয়ার্ক অফ রেফারেন্স (সিইএফআর) সি২ লেভেল বা প্রতিটি বিভাগে ৮ থেকে ৯ এর একটি আইইএলটিএস একাডেমিক মডিউল স্কোর।
দায়িত্ব ও দায়িত্ব:

যথাযথ ইংরেজি পাঠ বিতরণ করুন এবং অগ্রগতি নিরীক্ষণ করুন।
মতামত প্রদান করুন, শিক্ষার্থীদের স্বায়ত্তশাসন উন্নীত করুন।
কোর্স উন্নয়নে অবদান রাখুন।
প্রশাসনিক কাজ সম্পূর্ণ করুন।
পেশাদার উন্নয়নে জড়িত।
অতিরিক্ত পছন্দ:

ইসলামী মূল্যবোধ ও নীতির প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকার
একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি নৈতিক ও নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করার ক্ষমতা
চরিত্র গঠন ও ইসলামী শিক্ষার সাথে আধুনিক শিক্ষাকে একীভূত করার আবেগ
চাকরির অবস্থা: ফুলটাইম

শিক্ষাগত চাহিদা

মাস্টার অফ এডুকেশন (এম. এড)
ইএলটি বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে মাস্টার্স
পেশাদার সার্টিফিকেট: কেমব্রিজ সেলটা অথবা ট্রিনিটি সার্টিফিকেশন টেসল
অভিজ্ঞতার প্রয়োজনীয়তা

কমপক্ষে 1 বছর (গুলি)
অতিরিক্ত চাহিদা

বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছর
শুধুমাত্র পুরুষরাই আবেদন করতে পারবে
কাজের অবস্থান

Dhaka (Aftabnagar)
Salary
50000 to 100000 Taka
ক্ষতিপূরণ ও অন্যান্য সুবিধা

বেতন পর্যালোচনা: বার্ষিক
উৎসবের বোনাস: ২ (বার্ষিক)
কিভাবে আবেদন করবেন:

আবেদন করার জন্য, দয়া করে ১) একটি কভার লেটার, ২) একটি আপ-টু-ডেট কারিকুলাম ভিটা (সিভি) পিডিএফ এ নিচের ইমেইল ঠিকানায় পাঠান: [email protected]
অনুগ্রহ করে বিষয় লাইনে লিখুন " *পদস্থ* জন্য আবেদন।
নিয়োগ প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপের জন্য শুধুমাত্র সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত আবেদনকারীদের সাথে যোগাযোগ করা হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ: ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২৫

যে কোন প্রশ্নের জন্য, অনুগ্রহ করে উপরে উল্লিখিত ইমেল ঠিকানায় আমাদের ইমেল করুন।
হেড অফিস: প্লট- ৭০, রোড-৩, ব্লক-সি ( সিরাজ কনভেনশন সেন্টার থেকে পাশ), আফতাবনগর, ঢাকা- ১২১২

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

10 Feb, 13:31


ভাষা দক্ষতা ও নেতৃত্বগুণ অর্জন করে গড়ে তুলুন উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ!

আপনার বাংলা, ইংরেজি ও আরবি ভাষায় দুর্বলতা কি ক্যারিয়ারের অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করছে?

এবার সময় আপনার!

যোগ দিন আমাদের “ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড লিডারশিপ ফাউন্ডেশন” কোর্সে।

🔗 আবেদন করতে ক্লিক করুন: https://forms.gle/Bq5BHmwASoMhqZfd7

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

10 Feb, 11:10


‘’ছিনতাই করার বৈধতা চেয়ে ছিনতাইকারীদের বিক্ষোভ‘’ 🥱

- এমন বিক্ষোভ হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। 🥴

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

09 Feb, 12:27


কারা যেন বলেছিল তাদের কয়েকশ পোলাপাইন মারা গেছে 🙄

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

08 Feb, 19:55


https://hafijur-rahman-official.blogspot.com/?m=1

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

08 Feb, 13:46


বন্যায় নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ৮৯৭০ পরিবারকে নগদ ৩০ কোটি ১৯ হাজার টাকা প্রদান সম্পন্ন হয়েছে।

উপকারভোগীদের মাঝে ছিল ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক, পুঁজি হারানো ক্ষুদে ব্যবসায়ী এবং আংশিকভাবে ঘর হারানো পরিবার।

উল্লেখ্য, এটা পুনর্বাসনের আংশিক কার্যক্রম। এর বাইরে ক্ষতিগ্রস্ত ১০০ রিকশাচালককে ১০০ টি অটো মিশুক প্রদান করা হয়েছে।

পাশাপাশি গৃহহারা ১৫০০ পরিবারের জন্য ১৫০০ টি কমপ্লিট আধাপাকা ঘর নির্মাণের কাজ চলমান আছে। কাজ সম্পন্ন হতে আরো কয়েক মাস সময় লাগবে। দেশে থাকাকালীন প্রায় মাস খানেকের মত প্রিয় ফাউন্ডেশনের সাথে কাজ করা হয়েছে। পূর্ণবাসন প্রকল্পেও কাজ করার হয়েছিল। পরবর্তীতে পড়াশোনার জন্য দেশের বাহিরে চলে আসায় আর কাজ করা হয়নি। নিজেকে অনেক সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে এই কাজে অংশগ্রহণ করতে পেরে। আল্লাহ প্রিয় প্রতিষ্ঠানকে কবুল করুন।

যাদেরকে নগদ অর্থ সহায়তা করা হয়েছে তাদের বিস্তারিত তথ্য জানতে লিংকে প্রবেশ করুন।

যাদেরকে নগদ অর্থ সহায়তা করা হয়েছে তাদের বিস্তারিত তথ্য:

https://drive.google.com/file/d/18y6_mHmiI6XUcnQhWRQJtD1sJX15Os-4/view?usp=sharing

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

07 Feb, 21:14


ছয় মাসেও বিচার করতে পারেননি। আগামীতে পারবেন কিনা আল্লাহই ভাল জানে। আপনারা বসে থাকলেও তারা এখন বসে নাই।
সিরিয়ার মত যদি প্রতিবাদী না হোন। মনে রাখবেন এইভাবে খুব বেশিদিন নিয়ে যেতে পারবেন না। এখনো সময় আসে প্রতিবাদী হন। দ্রুত তাদেরকে প্রতিহত করুন।

আল্লাহ তুমি প্রিয় মাতৃভূমিকে হেফাজত কর ।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

07 Feb, 19:25


রক্তাক্ত গাজীপুর কী বলে? "থামুন" এর সুশীলতা ফ্যসিস্ট বুঝেনা। বাংলাদেশ রিবিল্ড করার পোস্ট দেয় ছয় মাস ঘাস কাটছিল।

Abdur rohman bin abdur rajjak

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

07 Feb, 16:09


মাত্র ১৬০ মিনিট সময় দিয়ে আমাদের ফিকহুস সিয়াম কোর্সটি করুন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে!

কোর্সটি থেকে সিয়ামের হুকুম-আহকাম এবং গুরুত্বপূর্ণ মাস‘আলাসমূহ জানতে পারবেন। তাই কোর্সটি আপনার রামাদানের প্রস্তুতিতে যথেষ্ট সহায়ক হবে, ইনশাআল্লাহ।

সম্পূর্ণ কোর্সটি প্রি-রেকর্ডেড। তাই যে কেউ বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে নিজের সুবিধামতো সময়ে কোর্সটি করতে পারবেন।

কোর্সটিতে শিক্ষক হিসেবে আছেন :
ড. মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ
পিএইডি, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়

কোর্স লিংক ⬇️

https://taibahacademy.com/course/4

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

06 Feb, 23:44


এমন একটা বাংলাদেশ হোক যেখানে আমরা একদিন শাইখ আহমাদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহদের হাতেও, তাদের সমাজসেবামূলক কাজগুলোর জন্যে হলেও অন্তত একুশে পদক উঠতে দেখব।

আরিফ আজাদ

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

06 Feb, 17:43


আলিবাবা নতুন একটি এআই মডেল উন্মোচন করেছে যা deep seek এর চেয়েও শক্তিশালী। এটি একাধারে ইমেজ প্রসেসিং, ভিডিও নির্মাণ এবং জটিল সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম। উপরে দেওয়া ছবিটি আমি এমনিতেই তৈরি করেছিলাম উক্ত এআই দিয়ে। এক প্লাটফর্মে এত কিছু পাওয়া সত্যই অবাক করা ব্যাপার।

https://www.alibabacloud.com/product/ai


⬆️

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

06 Feb, 06:28


এটি গাজার কোন দৃশ্য নয়। এটি স্বৈরাচারের ধানমন্ডি ৩২

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

05 Feb, 20:55


আগামীকাল সারাদিন
ফ্যাসিবাদের চিহ্ন মুছে দিন

©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

05 Feb, 18:17


লাইভে যে ডাইনি বারবার বলেছে তার বাপ দেশ স্বাধীন করেছে, এটাকেই মুজিববাদ বলা হয়।

বাকশাল প্রতিষ্ঠাকারী, ৭৩ এ ভোট চোর, মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বেচ্ছায় পাকিস্তানে রাজবন্দি থাকার পরও তারা মুজিববাদি চেতনা লম্বা সময় নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেছে।

এ চেতনাকে কবর দিতে না পারলে সারওয়ার ফারুকিরা ৩২ নাম্বার সাজাতে চাইবে।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

05 Feb, 17:32


আমি রাজনীতি করিনা ,করিনি। তবে আমি দেখেছি ৫৭জন সেনা অফিসারের গলিত,পচা লাসের সারি। শুধু আমি নই সারা দেশ জানে সেই অফিসারদের কে খুন করেছিল।

আমি শাপলা চত্বরে যাইনি।তবে আলেম-ওলামা রক্তাত লাশ দেখেছি।কিভাবে রাতের আধারে পাখির মত গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল তা দেখেছি।বন্ধ করা হয়েছিল দিগন্ত টিভি ও ইসলামিক টিভি।শুধু আমি নই সারাদেশ জানে এই খুনের রক্ত কার হাতে লেগে আছে।

জুলাই বিল্পবে অংশগ্রহণ করিনি।তবে পাখির মত লাশ ঝরে পড়তে দেখেছি।বাহুতে গুলি খেয়ে স্রোতের মত রক্ত প্রবাহিত হওয়ার চোখের যুবকের মৃত্যু কোলে ঢলে পড়া আমি দেখেছি।সেই দৃশ্য দেখার আমার ঘুম এসেছিলনা সারা রাত। বমি করেছিলাম।
এই রকম হাজারো দৃশ্য আমি না শুধু এদেশের জনগণ দেখেছে।দুই হাজার ছাত্রের লাশের খুনি কে জনতা জানে। আপনি জানেন।২৯ হাজার আহতের খবর আপনিও জানেন।

আমার বড় ভাই আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাকের প্রোগ্রাম ছিল নেপালে আগামীকাল। নেপাল জমিয়তে আহলে হাদিসের কেন্দ্রীয় প্রোগ্রাম। দিল্লির সেন্টার থেকে ফোন দেওয়া হয়েছে নেপালের সরকারের কাছে যেন আব্দুল্লাহ অই প্রোগ্রামে না আসতে পারে। তারপর ভাইয়ের প্রোগ্রাম ক্যন্সিল হয়ে যায়।ভারত সরকারের কাছে আমার পরিবার চিহ্নিত। আমার ভাই বড় ভারত বিরোধী। আমি জানি আমাদের পরিণতি। তবে দাসত্ব বা গোলামি নয়। আজাদীর পথে যতটুকু সম্ভব।

আমি সেই খুনি চেহারাকে ঘৃণা করি মনে প্রাণে।নিজের কিছুই করার নাই তাই তার বিরুদ্ধে লিখি।অন্যায় দেখার ,সহ্য করার সক্ষমতা আমার নাই।আমি স্পষ্ট প্রকাশ্যে বলছি আমি খুনিকে ঘৃণা করি। আমি তাকে এই দেশের অস্তিত্বের জন্য হুমকি মনে করি।

প্লিজ কেউ আইডি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করবেন না। সুশীলতা দেখাবেন না।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

আব্দুর রহমান বিন আব্দুর রাজ্জাক

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

05 Feb, 16:57


থাকবেনা ফ্যাসিবাদের কোনো ঠিকানা।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

05 Feb, 16:54


ফ্যাসিবাদের চিহ্ন বিলোপের সাথে সাথে খুনী হাসিনাসহ গণহত্যাকারীদের বিচার নিশ্চিত এবং আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

05 Feb, 15:01


৩২ নাম্বার দখল কোনো উচ্ছৃঙ্খল মবের কাজ না—এটা আওয়ামী জাহেলিয়াত উৎখাতের অবশ্যম্ভাবী ধাপ। জাহেলিয়াতের প্রতীক না ভাঙলে নতুন পথ তৈরি হয় না। ধ্বংসস্তূপের ওপর নতুন ভবিষ্যৎ গড়ে উঠবে। আজকের শিখা কালকের আলোকবর্তিকা হবে।

©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

05 Feb, 14:58


বুলডোজার জোগাড় হয়েছে। চলে আসুন ৩২ নাম্বার প্লাবনের বেগে আসুন। আকাশ ভেঙ্গে আসুন। ইতিহাসের সাক্ষী হতে আসুন। ইতিহাস গড়তে আসুন।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

05 Feb, 10:11


Now or Never

হয় আগুন না হয় বুলডোজার!

ধানমন্ডি ৩২

©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

04 Feb, 19:10


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিন্দু শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৫০০ এর আশেপাশে। গত বছর ঢাবিতে সরস্বতী মন্ডপ ছিল ৭২ টি,
এবার দুইটা বেড়ে হয়েছে ৭৪ টি৷
অর্থাৎ ৬০ জন শিক্ষার্থীর জন্য একটা মন্ডপ।

কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিন্দু শিক্ষার্থী প্রায় ২০,০০০।
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সরস্বতী মন্ডপ ১ টা।

মন্ডপ ৭৪ টার জায়গা ৭৪ হাজার বানান আমার কোন আপত্তি নেই, ডোন্ট গেট মি রঙ। আমার জিজ্ঞাসা বাংলার প্রধান দুইটা বিশ্ববিদ্যালয়ে মন্ডপের সংখ্যা এই রকম গ্রেভ ডিসপ্রোপরশনিয়েট কেন?

দেখে যা মনে হয় মন্ডপ করতে ২/৩ লক্ষ টাকার কমে হয় বলে মনে হয় না। এই কয়েক কোটি টাকা ফান্ডিং কে করে? লোয়ার মিডিলক্লাস ডমিনেটেড ঢাবির ৪০০০ হিন্দু শিক্ষার্থীর অবশ্যই কয়েক কোটি টাকা ফান্ডিং করার সক্ষমতা নেই। এখানে কি ভারত ধর্ম ব্যবহার করে কালচারাল আগ্রাসন চালাচ্ছে?

আমি প্রশ্নটা আটার করলাম, কিন্তু যদি একটু কান পাতেন দেখবেন খোদ আউট আউট সেক্যুলারদের একই প্রশ্ন আছে।

Copy ফ্রম salmam shamil

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

04 Feb, 17:20


ধনী মুসলিম মাত্রই প্রতিবছর যাকাত দিতে হয়। যাকাতের বিস্তারিত বিধিবিধান কিংবা যাকাতের পরিমাণ নির্ধারণের সঠিক পদ্ধতি না জানার কারণে যাকাত আদায় শুদ্ধ না হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।

এ লক্ষ্যে তাইবাহ একাডেমি থেকে আয়োজন করা হচ্ছে “যাকাত ওয়ার্কশপ ২০২৫”, যেখানে যাকাতের জরুরি বিধিবিধান ও মাসয়ালা ইন্টারেকটিভ সেশনের মাধ্যমে শেখানোর পাশাপাশি যাকাতের আওতাভুক্ত বিভিন্ন প্রকার সম্পদ হতে যাকাতের পরিমাণ নির্ধারণ করার সঠিক পদ্ধতি হাতে-কলমে শেখানো হবে, ইন শা আল্লাহ।

শহর থেকে দূরে প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থানকারীদের পক্ষে অধিকাংশ ক্ষেত্রে অফলাইন ওয়ার্কশপগুলতে অংশগ্রহণ করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাদের প্রতি লক্ষ রেখে এবার সম্পূর্ণরূপে অনলাইনে তবে ইন্টারেকটিভ সেশনের মাধ্যমে দিনব্যাপী ওয়ার্কশপের আয়োজন করা হয়েছে।

ওয়ার্কশপটিতে অংশগ্রহণ করতে কমেন্টে দেওয়া লিংকে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।

https://forms.gle/juZE9TCqVGhs7jbT7?fbclid=IwZXh0bgNhZW0CMTEAAR0U6Qzv9JIs8is9jTFgvb94uJCKFe37vMdn6G_P6H1KNiATn7QulZYQPU4_aem_i2VDk1fnolCC4-TMlFKVJA

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

04 Feb, 13:53


মেয়েটা প্রেমিকের সাথে না পালিয়ে খালি যদি বিয়ে করতো, তাহলেই দেশটা আফজ্ঞানিস্তান হয়ে যেতো। ন্যাস্টিক আর সেকু পাড়ায় ঝড় উঠতো।

মুশফিক মিনার ভাই

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

31 Jan, 07:54


রাসুল সা: এর সিরাহ বা তার জীবনি সম্পর্কিত বইসমুহ এই লিংকগুলোতে পাবেন ইনশাআল্লাহ।

https://t.me/IslamicBoiPDF/479?single

https://t.me/IslamicBoiPDF/469?single

https://t.me/IslamicBoiPDF/459?single

https://t.me/IslamicBoiPDF/449?single

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

29 Jan, 20:17


ডক্টর মোহাম্মদ ইবনে আব্দুর রহমান আরিফীর বইগুলো  পাবেন এই লিংকে। 
https://t.me/IslamicBoiPDF/505?single

https://t.me/IslamicBoiPDF/515?single

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

29 Jan, 15:51


https://youtu.be/dP_X-KTZbeM

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

28 Jan, 20:36


আলেম যদি তার ইলম অনুযায়ী আমল না করে, তাহলে বারিবিন্দু যেমন করে পিচ্ছিল পাথর থেকে গড়িয়ে পড়ে যায়, তেমনিভাবে তার উপদেশগুলোও মানুষদের অন্তর থেকে পিছলে পড়ে যায়।
.
- মালেক ইবন দীনার (রাহিমাহুল্লাহ)
[ইমাম আহমদের আয-যুহদ, খতীব বাগদাদীর ইকতিদাউল ইলমিল আমালা]
.
إِنَّ الْعَالِمَ إِذَا لَمْ يَعْمَلْ بِعِلْمِهِ زَلَّتْ مَوْعِظَتُهُ عَنِ الْقُلُوبِ كَمَا يَزَلُّ الْقَطْرُ عَنِ الصَّفَا.

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

27 Jan, 19:11


Registration link ⬇️

https://forms.gle/WDcYaJxqa8FjN1VSA

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

26 Jan, 20:09


অথচ একই সময়ে, একই পরিপত্রে চালু হওয়া রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো ২০১৩ সালে সরকারিকরণ করা হয়েছে। শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি ও রেজিস্টার্ড প্রাইমারি স্কুল উভয় ধারার শিক্ষকদেরই সম্মানী ছিল ৫০০ টাকা। ৪০ বছরের ব্যবধানে রেজিস্টার্ড প্রাইমারি স্কুলগুলোর শিক্ষকদের বেতন-ভাতা ৩০ হাজারের মতো, স্কুলগুলো ভবন পেয়েছে, নান্দনিক সীমানা প্রাচীর পেয়েছে। সেখানে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ভাতা ৩ হাজারও না। এর চেয়ে বড় বৈষম্য আর কী হতে পারে!

Ahmadullah

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

26 Jan, 18:34


"বেতনে না পোষালে অন্য পেশায় চলে যান"
- প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

এইটাতো ফ্যাসিবাদী কথা!

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

26 Jan, 10:16


সেকুলারিজম বা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ একটি ধারণা যা ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে আলাদা করে। সেকুলাররা ইসলামিক রাষ্ট্র পরিচালনার রীতিনীতি নিয়ে বিরোধিতা করেছে সব সময় । মুসলিম শাসনের উদাহরণ তুলে ধরলে দেখা যায়, ইসলামের শাসন ব্যবস্থা অতীতে সফলভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে। সাইয়েদ কুতুব সেকুলারিজমকে ইসলামের বিপরীতে একটি মতবাদ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। অনেক মুসলিম লেখক সেকুলারিজম সমাজব্যবস্থায় পশ্চিমাদের চিন্তাধারাকে একমুখীভাবে গ্রহণ করেছে। তাদের চিন্তাধারায় পশ্চিমা সভ্যতার প্রভাব এতটাই প্রকট হয়েছে যে, তারা উক্ত সমাজব্যবস্থাকে আধুনিক সমাজব্যবস্থার রূপরেখা হিসেবে আখ্যা দিচ্ছেন। তাদের একমুখী চিন্তা-ধারার ফলে মুসলিম সমাজ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অথচ তারা বুঝতে পারছে না, তাদের এই রূপরেখা, নিয়ম, নীতি ও বিধি-বিধান মূলত ইসলামের সাথে বৈরিতা করেই তৈরি করা হয়েছে, যাতে মানুষ ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়। মুহাম্মদ ইকবাল তার কবিতা ও রচনা গুলোতে সেকুলার চিন্তা ধারার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেন। তার মতে—
"পশ্চিমা চিন্তাধারা মুসলিমদের মনস্তাত্ত্বিক ও আধ্যাত্মিক অবক্ষয় ঘটাচ্ছে।"
তিনি মুসলিম লেখকদের উদ্দেশ্যে বলেন, "ইসলামের আলোকে আধুনিকতা ও প্রগতিশীলতার সংজ্ঞা পুনর্নির্ধারণ করুন। কারণ, ইসলামের মধ্যে সমস্ত যুগের জন্য প্রাসঙ্গিক সমাধান রয়েছে।"
সমসাময়িক মুসলিম শাসকগণ ইসলামের রাষ্ট্র পরিচালনা নীতির বিরোধিতা করে সেকুলারিজমের ধারাকে সংগঠিত করেছেন। ধর্ম এবং রাষ্ট্র একই নীতি ভিত্তিতে চলবে—মূলত এখানেই তাদের সমস্যা, কারণ রাষ্ট্রে ধর্ম পরিচালনার যে বিধি-বিধান ইসলামের রয়েছে, তা সঠিকভাবে পালন করলে মুসলিমদের সফলতা অনিবার্য।

ইমাম গাজালী রাহিমাহুল্লাহর দৃষ্টিভঙ্গি

যদিও ইমাম গাজালি সেকুলারিজমের সময়ের আগে ছিলেন, তার লিখিত মতামত থেকে আলেমরা আধুনিক প্রেক্ষাপটে দিকনির্দেশনা গ্রহণ করেন। তার মতে,"যে জাতি নিজের ধর্মীয় নীতিকে পরিত্যাগ করে, তারা দীর্ঘমেয়াদে শাসন ও সম্মান হারায়।একই বিষয়ে শিবলী নোমানী রহ. মনে করেন,
"মুসলিম শাসকদের সেকুলার চিন্তাধারা গ্রহণ মুসলিম উম্মাহর ঐতিহাসিক সাফল্যের পথ রুদ্ধ করেছে। তারা পশ্চিমা আদর্শ গ্রহণের মাধ্যমে নিজেদের আদর্শিক ভিত্তি হারিয়েছে।"

খলিফাদের শাসন আমল এবং পরবর্তীতে উমাইয়াদের শাসন আমল, আব্বাসীদের শাসন আমল, যারা ইসলামিক বিধি-বিধান অনুযায়ী বিশ্বের অধিকাংশ অঞ্চল শাসন করেছে। আধুনিক বিশ্বের বৃহৎ একটি অঞ্চল মুসলিমদের হাতে শাসিত হচ্ছিল সফলতার সাথে। অষ্টম শতাব্দী থেকে ১৩ শতাব্দী পর্যন্ত সগৌরবে মুসলমানরা শাসন করেছিল পৃথিবীর বৃহত্তম একটি অঞ্চল । সেই সমযয়ের স্মৃতি বর্ণনা করতে গিয়ে ইমাম ইবনে খালদুন (রাহিমাহুল্লাহ) তিনি তার বিখ্যাত গ্রন্থ “মুকাদ্দিমা”-তে উল্লেখ করেন যে,

“ মুসলিম শাসকদের বিচার ও প্রশাসনের নীতিমালা কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় এই স্বর্ণযুগে সমাজে ন্যায়বিচার, জ্ঞানচর্চা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়েছিল।”

তার মতে, "যে জাতি জ্ঞান ও নৈতিকতা সমন্বয় করে, সে জাতি বিশ্বে নেতৃত্ব দেয়। মুসলিমরা এই যুগে উভয় দিকেই শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছিল।"

পূর্ববর্তী আলেমগণ উল্লেখ করেন, মুসলিম স্বর্ণযুগে মুসলিম সমাজ কুরআন ও সুন্নাহর মূলনীতি মেনে চলত। তারা দুনিয়া ও আখিরাতের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে চলত, যা তাদের অগ্রগতির মূল ভিত্তি। জ্ঞানচর্চা এবং গবেষণায় তারা কতটা অগ্রসর হয়েছে যে, তা সারা বিশ্বের জন্য উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।"

যখন তারা দেখল ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা কে ভেঙে না দেওয়া পর্যন্ত তাদের অগ্রযাত্রা রুখে দেওয়া কঠিন। তাই তারা সমাজব্যবস্থা, রাষ্ট্র পরিচালনা,ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ, ব্যক্তিস্বাধীনতাসহ বিভিন্ন তত্ত্ব সামনে আনতে থাকে। তাদের পক্ষে পশ্চিমা লেখকরা বিভিন্ন যুক্তি প্রদর্শন করতে লাগলো। এ বিষয়ে জন স্টুয়ার্ট মিল বলেন, "রাষ্ট্র যদি কোনো ধর্মের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট হয়, তবে এটি মানুষের স্বাধীন চিন্তা বাধাগ্রস্ত করে।"

সেকুলারিজমের প্রথম প্রবক্তাদের একজন জর্জ জেক হোলিওক তার The Principles of Secularism বইয়ে তিনি বলেন: "সেকুলারিজম ধর্মনিরপেক্ষ মানবিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করে। এটি সমাজে সমতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজন। সেকুলারিজম ধর্মীয় বিশ্বাসকে আঘাত করে না; বরং এটি একটি নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে।"

সৈয়দ কুতুব সেকুলারিজম কে ইসলামের মূলনীতি ও জীবন ব্যবস্থার বিপরীতে একটি ধারণা হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যেখানে ধর্ম ও রাষ্ট্র আলাদা করা সম্ভব নয়। সেকুলারিজম মুসলিম সমাজকে বিভক্ত করে এবং ইসলামের চেতনা থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।

সায়্যেদ কুতুব বুঝতে পেরেছিলেন যে, ইসলামের সাথে বৈপরীত্যের জন্যই মূলত সেকুলারিজমের উৎপত্তি।


শেষ পর্ব শীঘ্রই আসবে ইনশাআল্লাহ ।
------
26/1/25
হাফিজুর রহমান
কায়রো, মিশর

@highlight

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

26 Jan, 10:16


পশ্চিমা বিশ্বের একরোখা চিন্তাধারা এবং মুসলিমদের নৈতিক অবক্ষয় : একটি পর্যালোচনা।

----
নারী স্বাধীনতার নামে অধিকার হরণ:
পশ্চিমা সমাজের দ্বৈতনীতি

আধুনিক শাসনব্যবস্থায় নারীভিত্তিক সমাজ গঠন ছিল প্রধান লক্ষ্য। নারীর আধুনিকায়ন তাদের কাছে সমাজের মৌলিক উন্নতি হিসেবে ধরা হয়। মূলত, তারা 'নারী ক্ষমতায়ন' এবং 'নারী অধিকার' শব্দগুলো ব্যবহার করেই আজকের মুসলিম সমাজব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা এবং মুসলিম ব্যক্তির অধিকারকে অবজ্ঞা করতে চায়। পশ্চিমারা নারী আধুনিকায়নের নামে মুসলিম সমাজের ঐতিহ্যবাহী মূল্যবোধকে আঘাত করেছে। অথচ তাদের তথাকথিত নারী স্বাধীনতার মাধ্যমে সমাজের ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে।
তাদের মতে, ইসলামের যে বিধি-বিধান রয়েছে, তা সমাজে কার্যকর নয়। তাদের দেওয়া বিধানে অনেক কার্যকরী ব্যবস্থা রয়েছে। যা একজন নারীর প্রকৃত অধিকার নিয়ে কথা বলে। অথচ বাস্তবতার আড়ালের লুকিয়ে থাকা কথাগুলো বলে না। তারা বলে না অধিকারের নামে নারীর অধিকার হরণের যে পথ তারা বেছে নিয়েছে সেই পথের কথা।

কিছু পশ্চিমা লেখক মনে করেন, মুসলিম নারীরা বোরকার নিচে বন্দি হয়ে আছে এবং তাদের মুক্তি প্রয়োজন। তারা মনে করেন, ইসলামী সমাজে নারীদের স্বাধীনতা ও অধিকার সীমিত, যা আধুনিক সমাজের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তারা মুসলিম নারীদের পর্দাপ্রথা, বোরকা পরিধান এবং পারিবারিক কাঠামোকে সমালোচনা করে থাকেন।আলী তানতাবী উল্লেখ করেছেন যে," একজন পশ্চিমা নারীকে স্বাধীন ও মুক্ত মনে করা হয়, যেখানে আরব নারীদের জীবনকে সংকীর্ণ ও পরাধীন হিসেবে দেখা হয়। "
আমেরিকার একজন নারী সাহিত্যিক মুসলিম নারীদের সম্পত্তির অধিকার সম্পর্কে জেনে বলেন, "যদি আপনার দেশে নারীদের এমন অধিকার থাকে, তাহলে আমাকে সেখানে নিয়ে চলুন। আমি ছয় মাস সেখানে বসবাস করতে চাই। এরপর আমাকে মেরে ফেললেও দুঃখ নেই।"

----
ওরিয়েন্টালিজম: প্রাচ্য চিন্তার নেতিবাচক প্রভাব

ওরিয়েন্টালিজম শব্দটি মূলত ইংরেজি। আরবিতে বলা হয় ‘আল-ইসতেশরাক।ফিলিস্তিনি পণ্ডিত এডওয়ার্ড সাইদ ১৯৭৮ সালে প্রকাশিত তার অরিয়েন্টালিজম গ্রন্থে বলেন, "ওরিয়েন্টালিজম শুধু একটি একাডেমিক অধ্যয়ন নয়, এটি পশ্চিমা উপনিবেশবাদী শক্তির একটি হাতিয়ার। প্রাচ্যকে পশ্চাৎপদ, দুর্বল এবং অযৌক্তিক হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে, যাতে পশ্চিমারা নিজেদের আধুনিক, শক্তিশালী, এবং সভ্য হিসেবে তুলে ধরতে পারে।"
তাদের প্রাচ্যচিন্তায় আরও বলা যায় যে, পশ্চিমা বিশ্ব প্রাচ্য সম্পর্কে যে জ্ঞান তৈরি করেছে, তা তাদের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যবহার করা
হয়েছে।
ওরিয়েন্টালিজমের মাধ্যমে পশ্চিমারা প্রাচ্য সম্পর্কে নেতিবাচক এবং ভুল ধারণা ছড়িয়েছে, যা উপনিবেশ স্থাপন কে ন্যায্যতা দিয়েছে। তারা নিজেদের ন্যায্যতার জন্য অবৈধ পন্থায় নিজেদের “প্রাচ্য চিন্তা” হাতিয়ার হিসেবে গ্রহণ করেছে। ওরিয়েন্টালিজমের বিস্তৃতি এর বড় প্রমাণ।
আলজেরীয় চিন্তাবিদ ফ্রাঞ্জ ফাঁনোর হাত ধরে বিশ্বসাহিত্যে উত্তর-উপনিবেশিক চিন্তা চেতনার শুরু হলেও এডওয়ার্ড সাইদ এই ধারাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যান ওরিয়েন্টালিজম রচনা করেন।
পাশ্চাত্যের আপাত নিরীহ যে কোন টেক্সটও যে আসলে বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসনের হাতিয়ার সেটা তাঁর আগে কেউ এভাবে দেখাতে পারেননি। মূলত পশ্চিমা শক্তিগুলো কোনো দেশ দখল করে নিজেদের বানানো শিক্ষাব্যবস্থা চাপিয়ে দিত সেসব দেশের ওপর। তারা তাদের তত্ত্বগুলো এভাবেই চাপিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করেছে। তাদের চিন্তাধারা প্রসারের ফলে আধুনিকায়ণের থাবায় বেশ কিছু মুসলিম লেখক তাদের দেওয়া বিধি-বিধান দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। যা তাদের লেখনীতে প্রকাশ পেয়েছে। ড. রাগিব সারজানি এই বিষয়ে বলেন :
“শেষ প্রজন্মের অধিকাংশ মুসলিম ঐতিহাসিকের অধ্যয়ন ও শিক্ষাগ্রহণ ইউরোপীয় শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে হওয়ায় তারা কোনো প্রকার প্রতিরোধ করা ব্যাতিরেকেই ইউরোপীয়দের দৃষ্টিভঙ্গি ও বিশ্লেষণ, ইতিহাস-বিভাজন এবং ইতিহাস বর্ণনার ভাষা ও পরিভাষা সবকিছু গ্রহণ করে নিয়েছে।”

---
সেকুলারিজম: ঐতিহ্য ও আধুনিকতার সংঘাত"

ধর্মনিরপেক্ষতা সেকুলারিজম। অনেকটা ফরাসী বিপ্লবের পরের পরিভাষা। বিপ্লব ১৭৮০-১৭৯০ এর দিকে, অর্থাৎ ১৮০০ সালের কাছাকাছি সময়ের। ইসলামী খেলাফতের পতনের শেষের দিকে এটি উদ্ভূত হয়। পশ্চিমা বিশ্ব যখন তাদের বাহ্যিক উন্নতি এবং মনোরঞ্জনের পথে কিছু কিছু জায়গায় চার্চের ধর্মীয় নেতাদের বিরোধী মনে করেছিল, তখন থেকেই এ ধরনের ধারণার উদ্ভব হয় এবং ধীরে ধীরে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি প্রসারিত হয়।
সেকুলারিজম মুসলমানদের মধ্যে মুস্তফা কামাল পাশা আতাতুর্ক (জন্ম: ১৮৮১, মৃত্যু: ১৯৩৮) ১৯ শতকের শুরুতে ধর্মনিরপেক্ষতাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন। তিনি মুসলিমদের শেষ সালতানাত ওসমানী খিলাফতের পতন ঘটিয়ে সেখানে পাশ্চাত্যের সেকুলারিজম চিন্তাধারার বাস্তবায়ন করেন। তার একমুখী চিন্তাধারার প্রভাব আজও মুসলিম বিশ্বের মধ্যে বহমান।

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

26 Jan, 10:00


ইবতেদায়ী শিক্ষকসহ বাংলাদেশে সামগ্রিক শিক্ষক সমাজ দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত। ইবতেদায়ী শিক্ষকদের উপর পুলিশি নির্যাতনের নিন্দা জানাই।এটা কোনভাবেই কাম্য নয়।

©

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

25 Jan, 20:39


🙂🙂🙂

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

25 Jan, 20:09


গুগল থেকে পিডিএফ বই ডাউনলোডের কৌশল!!

ইন্টারনেটের সহজলভ্যতায় প্রয়োজনীয় প্রায় সব ধরনের তথ্য ও বই এখন গুগলে খুঁজে পাওয়া যায়। তবে প্রায়ই দেখা যায়, বই খুঁজে পেলেও সেটি পিডিএফ ফরম্যাটে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। কিছু সহজ কৌশল অনুসরণ করলে গুগল থেকে পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করা অনেক সহজ হয়। এই কৌশলগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বই সহজে ডাউনলোড করা যায়, যেমন একাডেমিক বই, গবেষণাভিত্তিক বই, ইতিহাস বিষয়ক বই, জীবনী, উপন্যাস, গল্পের বই, জীবনধর্মী বই, প্রযুক্তি ও সায়েন্স ফিকশন, ধর্মীয় গ্রন্থ, ভাষা শিক্ষার বই, কিশোর সাহিত্য এবং স্ব-উন্নয়নমূলক বই। পিডিএফ বই ডাউনলোড করার সময় অবশ্যই কপিরাইট আইন মেনে চলা এবং ফাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। এতে অবৈধ ফাইল ডাউনলোড এবং ম্যালওয়্যারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

কীভাবে নির্দিষ্ট বই খুঁজে পাওয়া যায়?

নির্দিষ্ট কোনো বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড করতে চাইলে গুগলের সার্চ বারে বইয়ের নামের সঙ্গে 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛 যোগ করতে হয়। উদাহরণ হিসেবে, 𝘼𝙩𝙤𝙢𝙞𝙘 𝙃𝙖𝙗𝙞𝙩𝙨 বইটির পিডিএফ খুঁজতে হলে সার্চ বারে লিখতে হবে 𝘼𝙩𝙤𝙢𝙞𝙘 𝙃𝙖𝙗𝙞𝙩𝙨 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛। এই কৌশল ব্যবহার করলে গুগল শুধুমাত্র পিডিএফ ফরম্যাটে বইটির লিংক দেখাবে, যা খুব সহজেই ডাউনলোড করা সম্ভব।

কীভাবে বিষয়ভিত্তিক বই খুঁজে পাওয়া যায়?

নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে পিডিএফ বই খুঁজতে হলে, সেই বিষয়ের নামের শেষে 𝐟𝐢𝐥𝐞𝐭𝐲𝐩𝐞:𝐩𝐝𝐟 যুক্ত করতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, মেশিন লার্নিং বিষয়ের পিডিএফ বই খুঁজতে হলে সার্চ বারে লিখতে হবে 𝙈𝙖𝙘𝙝𝙞𝙣𝙚 𝙇𝙚𝙖𝙧𝙣𝙞𝙣𝙜 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛। এভাবে সার্চ দিলে মেশিন লার্নিং সম্পর্কিত বিভিন্ন বইয়ের পিডিএফ লিংক প্রদর্শিত হবে, যেখান থেকে পছন্দের বইটি ডাউনলোড করা সম্ভব।

কীভাবে ফ্রি এবং ওপেন সোর্স বই খুঁজে পাওয়া যায়?

ফ্রি বা ওপেন সোর্স পিডিএফ বই খুঁজে পেতে কিছু সহজ কৌশল অনুসরণ করলে কাঙ্ক্ষিত বই সহজেই পাওয়া সম্ভব। গুগল সার্চ বারে বইয়ের নামের সঙ্গে নির্দিষ্ট কিছু শব্দ যোগ করলে বইয়ের পিডিএফ ফাইল দ্রুত খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন, যদি 𝘼𝙧𝙩𝙞𝙛𝙞𝙘𝙞𝙖𝙡 𝙄𝙣𝙩𝙚𝙡𝙡𝙞𝙜𝙚𝙣𝙘𝙚 বিষয়ক ফ্রি পিডিএফ বই খুঁজতে হয়, তাহলে সার্চ বারে লিখতে হবে 𝘼𝙧𝙩𝙞𝙛𝙞𝙘𝙞𝙖𝙡 𝙄𝙣𝙩𝙚𝙡𝙡𝙞𝙜𝙚𝙣𝙘𝙚 𝙛𝙧𝙚𝙚 𝙙𝙤𝙬𝙣𝙡𝙤𝙖𝙙 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛। এর ফলে শুধুমাত্র সেই পিডিএফ ফাইলগুলো দেখাবে যেগুলো বিনামূল্যে ডাউনলোড করা সম্ভব। এছাড়াও, ওপেন সোর্স বই খুঁজতে সার্চের সঙ্গে open source শব্দটি যোগ করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, 𝙈𝙖𝙘𝙝𝙞𝙣𝙚 𝙇𝙚𝙖𝙧𝙣𝙞𝙣𝙜 𝙤𝙥𝙚𝙣 𝙨𝙤𝙪𝙧𝙘𝙚 𝙛𝙞𝙡𝙚𝙩𝙮𝙥𝙚:𝙥𝙙𝙛 লিখলে গুগল ওপেন সোর্স পিডিএফ বইগুলো দেখাবে, যেগুলো কপিরাইট মুক্ত এবং বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়।

এছাড়াও কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলো থেকে বিনামূল্যে বই ডাউনলোড করা বা অনলাইনে পড়া সম্ভব, যেমন:

𝟏. 𝐀𝐧𝐧𝐚’𝐬 𝐀𝐫𝐜𝐡𝐢𝐯𝐞 (https ://annas-archive .org)
𝟐. 𝐋𝐢𝐛𝐫𝐚𝐫𝐲 𝐆𝐞𝐧𝐞𝐬𝐢𝐬 (http ://libgen .is)
𝟑. 𝐙-𝐋𝐢𝐛𝐫𝐚𝐫𝐲 (https ://z-lib .id/)
𝟒. 𝐏𝐃𝐅 𝐃𝐫𝐢𝐯𝐞 (https ://www .pdfdrive .com)
𝟓. 𝐎𝐩𝐞𝐧 𝐋𝐢𝐛𝐫𝐚𝐫𝐲 (https ://openlibrary .org)
𝟔. 𝐏𝐫𝐨𝐣𝐞𝐜𝐭 𝐆𝐮𝐭𝐞𝐧𝐛𝐞𝐫𝐠 (https ://www .gutenberg .org)
𝟕. 𝐅𝐫𝐞𝐞-𝐄𝐛𝐨𝐨𝐤𝐬.𝐧𝐞𝐭 (https ://www .free-ebooks .net)
𝟖. 𝐁𝐨𝐨𝐤𝐛𝐨𝐨𝐧 (https ://bookboon .com)
𝟗. 𝐈𝐧𝐭𝐞𝐫𝐧𝐞𝐭 𝐀𝐫𝐜𝐡𝐢𝐯𝐞 (https ://archive .org)
𝟏𝟎. 𝐒𝐜𝐢𝐞𝐧𝐜𝐞𝐃𝐢𝐫𝐞𝐜𝐭 (https ://www .sciencedirect .com)
𝟏𝟏. 𝐆𝐨𝐨𝐠𝐥𝐞 𝐁𝐨𝐨𝐤𝐬 (https ://books .google .com)
𝟏𝟐. 𝐁𝐃𝐞𝐛𝐨𝐨𝐤𝐬 (https ://bdebooks .com/books/)

সতর্কতা: কপিরাইট সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে, প্রতিটি লিঙ্কের ডট (., : ) এর আগে একটি white space যোগ করা হয়েছে। লিঙ্কটি অনুসন্ধান করার আগে, white space টি সরিয়ে নিন।


সংগৃহীত!

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

25 Jan, 11:38


https://hafijur-rahman-official.blogspot.com/2025/01/blog-post_23.html?m=1

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

25 Jan, 00:07


---

অনেকেই হয়তো জানতে চান আমি ব্যক্তিগত ভাবে কাকে অনুসরণ করি। আমি সবথেকে বেশি প্রভাবিত হই খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহর দ্বারা। নিজের ভিতরে স্যার রাহিমাহুল্লাহকে ধারণ করার চেস্টা করি। কতটকু পারি জানিনা।
বাংলাদেশে অনেক সম্মানিত আলেম পূর্বে গত হয়েছেন বর্তমানে জীবিত আছেন। অবশ্যই তারা সম্মানিত আলেম কিন্তু স্যার রাহিমাহুল্লাহর মত অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী আমি আজও কাউকে পাইনি। অনেক আলেমের সাথে চলার সুযোগ হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। তবে স্যার রাহিমাহুল্লাহর মত সত্যিই কাউকে পাইনি। তার হাসি মাখা মুখ টা আমার চোখে ভাসে সবসময়। সকল মুসলিম ভাইকে দিয়ে নিজের আপন মনে করতেন।
যেসব ভাই ও বোনেরা হুজুরদের কাদা ছোড়াছড়ি থেকে বাঁচতে চান, ওল্লাহি তাদের জন্য স্যার রাহিমাহুল্লাহ উত্তম আদর্শ। তার বইগুলো পড়ুন, মানুষজনকে পড়তে উৎসাহিত করুন। অফুরন্ত জ্ঞানের ভান্ডার সেখানে রয়েছে।
বিশ্বাস করুন প্রিয় ভাই, তার বই না পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন না তিনি কি ছিলেন।

আল্লাহ স্যার রাহিমাহুল্লাহকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করো। তার দ্বারা উম্মতের আরও বেশি উপকৃত হওয়ার তৌফিক দান করো।

২৫/১/২৫
হাফিজুর রহমান
কায়রো, মিশর

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

24 Jan, 16:05


"ফ্রি মিক্সিং থেকে বাঁচার জন্য বিয়ে করেছি" বলে মিডিয়াতে আলোচিত সাক্ষাৎকার দেয়া ছেলেটা নব বধুকে নিয়ে Alhaj Shamsul Hoque Foundation অফিসে এসেছে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাতে।

জামাই বউ দুজনেই এখনো কলেজের শিক্ষার্থী।

জানালো, তার এ সাহসী কাজের জন্য বন্ধু,আত্মীয় স্বজনের প্রচুর বাহবা, ফোন কল পেয়ে সে বেশ উৎসাহিত।

নতুন বউকে নিয়ে সেও বেশ খুশী আছে, আলহামদুলিল্লাহ!

তাকে জানালাম,
দেখো এ বিয়েতে ছবি, ভিডিও সবই ছিলো কিন্ত তোমার বউয়ের চেহারা এ পর্যন্ত কেউই দেখেনি। আশাকরি বাকী জীবনো বউকে ইসলামী শরীয়ার মধ্যে রেখে দুনিয়াবী সকল প্রয়োজন সারতে পারবে, ইনশাআল্লাহ!

তারা দু"জনই কথা দিয়েছ। আলহামদুলিল্লাহ!

মহান আল্লাহ সুন্নাহ অনুযায়ী চলা সকলকে গায়েবী বারাকাহ দান করুন।

"যৌতুককে ঘৃণা করি, সহজলভ্যে মোহরানা আদায় করি"

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

24 Jan, 05:15


যুদ্ধে ঐক্য, সহযোগিতা ও সমন্বয়ের সেই একই দৃশ্য।
ক্রসেড যুদ্ধের বাস্তবতা অধ্যায়ন না করার কারণে একই চিত্র আজ ফুটে উঠছে।
উক্ত বিষয়টি রাগিব সারজানীর ভাষায় প্রকাশ করছি:
অতীত ইতিহাসে আমরা যেমন দেখেছি, শাম অঞ্চলের বিচ্ছিন্ন অংশগুলো যেন এক ও ঐক্যবদ্ধ হতে না পারে, যেন একজোট হতে না পারে মিশর ও শাম, ঐক্যবদ্ধ হতে না পারে কোনো দুই মুসলিম নেতা, সেজন্য ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর শত্রুরা প্রাণান্তকর অব্যাহত চেষ্টা চালিয়ে গেছে। কেননা, তারা যথার্থই উপলব্ধি করতে পেরেছিল যে, মুসলিম শক্তির অনৈক্যের মাঝেই তাদের টিকে থাকা ও বেঁচে থাকার রহস্য নিহিত। ঠিক তেমনই প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আমাদের যাপিত যুগের পশ্চিমা ক্রুসেড শক্তিও। আর এ প্রচেষ্টায় তারা বলতে গেলে শতভাগ সফল। তাই তো বিশ্ব মানচিত্রে এমন দুটি প্রতিবেশী মুসলিম দেশ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর, যাদের মাঝে নেই কোনো বিরোধ ও সংঘাত!

এভাবে তুলনা করলে ক্রুসেডকাল ও বর্তমান কালের মাঝে অসংখ্য সাদৃশ্য পাওয়া যাবে। আর তাই ক্রুসেড যুদ্ধের ইতিহাস আমরা যদি বিস্তৃত পরিসরে অধ্যয়ন করি, তাহলে অবশ্যই আমরা উপলব্ধি করব যে, আমরা যেন অতীতের কোনো ইতিহাস পাঠ করছি না; পাঠ করছি আমাদের যাপিত সময়ের বিবরণ, আমাদের বর্তমানের গল্প।

আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালা দীর্ঘ প্রায় দুইশত বছর ধরে চলা যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটান সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ূবী রাহিমাহুল্লাহর মাধ্যমে । হিত্তিন যুদ্ধ্বের বিজয়ের মাধ্যমে যার ইতি ঘটে।

আবুল হাসান আলী নদভী রাহিমাহুল্লাহ তার রচনায় ক্রুসেড যুদ্ধের ইতিহাস পর্যালোচনা করে তিনি উল্লেখ করেছেন যে, "ক্রুসেড যুদ্ধ ছিল পাশ্চাত্যের এক দীর্ঘস্থায়ী পরিকল্পনা, যা ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের পক্ষ থেকে সৃষ্ট এক প্রকার নিন্দনীয় ধর্মীয় জুলুমের প্রমাণ। মুসলিমরা প্রথম থেকেই এই জুলুমের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ূবী রাহিমাহুল্লাহ তাদের নেতৃত্বে এক অকল্পনীয় জয় লাভ করেন।"

আধুনিক বিভিন্ন মতবাদ চাপিয়ে দেওয়া


ক্রসেড ব্যর্থ হওয়ার পর পশ্চিমারা সেকুলারিজম ,কমিউনিজম, ক্যাপিটালিজম ইত্যাদি নতুন ধারণা নিয়ে হাজির হয়। একটা সময় যখন তাদের ধর্মযুদ্ধের তত্ত্ব আর টেকেনি, তখন তারা প্রচার করতে শুরু করে যে, ইসলামের বিধান আধুনিক যুগের জন্য প্রাসঙ্গিক নয়।

প্রাচ্যবিদ রুডি প্যারেট (Rudi Paret) 'আধুনিক যুগে ইসলামী শরীয়াহ' শীর্ষক প্রবন্ধে লিখেছেন-

'বর্তমান ইসলামী শরীয়ত আধুনিক জীবনের চাহিদার সাথে সবদিক থেকে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।'

এরপর সমাধান হিসেবে তিনি মডার্নিজম চর্চায় জোর দিয়ে লেখেন-

'(ইসলামী শরীয়াহর) বিবাহ ও ওয়াকফ আইনে কিছু সংশোধনী কেন আনা যাবে না- এটা বুঝে আসে না; অথচ এসব সংশোধনীর পক্ষে যৌক্তিক কারণ আছে এবং তা জনকল্যাণের জন্যই। তাছাড়া কোনো আইনই চিরদিনের জন্য তৈরি হয়নি।'

কয়েকটি মুসলিম দেশ কিছু বিষয়ে 'শরীয়াহ-বিকৃতি'কে সংশোধনী আখ্যা দিয়ে নতুন আইন প্রণয়ন করেছে। এসব উদ্যোগকে তিনি অত্যন্ত আনন্দের সাথে স্বাগত জানান।

যার দরুন তারা নতুন চিন্তাধারা নিয়ে হাজির হলো। শুধু এটুকু দিয়েই তারা ক্ষান্ত হয়নি। তারা বোঝাতে চাইল যে, ইসলামের বিধি-বিধান এবং সমাজব্যবস্থা আধুনিক বিশ্বের জন্য যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য নয়। এর মাধ্যমে মুসলিমদের ওপর পশ্চিমা সভ্যতার চিন্তাধারা চাপিয়ে দেওয়া হয়। তাদের মতে, তাদের দেওয়া বিধিমালাই একমাত্র ভারসাম্যপূর্ণ এবং অধিক গ্রহণযোগ্য, যার ফলে তারা পশ্চিমা সভ্যতাকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছিল যে সমাজতন্ত্র, সাম্যবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতাই জীবন ও সমাজ পরিচালনার ক্ষেত্রে অধিক প্রযোজ্য। এবং তা ব্যক্তি জীবনের অধিকার পরিপূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করে।

প্রাচ্যবিদ উইলফ্রেড ক্যান্টওয়েল স্মিথের লেখা বই (Modern Islam in India A Social Analysis) প্রখ্যাত আলেম আবুল হাসান আলী নদভীর দেওয়া সংস্কার প্রস্তাবনা সম্পর্কে তিনি বলেন -

সায়্যেদ আবুল আলা মওদুদী আধুনিক যুগের শিক্ষার্থীদের সামনে একটি সেকেলে সিস্টেমের প্রস্তাব দিচ্ছেন, বরং বলা যেতে পারে, তাদের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছেন। এই সিস্টেম কিছুটা আধুনিকরূপে উপস্থাপন করা হলেও এতে ভালবাসা নেই, সৃজনশীলতা নেই, শিক্ষার্থী যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয়- তার সমাধানে কোনো অবদান নেই। বোঝাই যায়, তিনি পুরোনো ধাঁচের অজ্ঞ, অসহিষ্ণু ও দমনমূলক ধর্মীয় গোষ্ঠীর একজন সাধারণ প্রতিনিধি।' (Modern Islam in India, p. 151)

(আবুল হাসান আলী নদভীর দেওয়া প্রস্তাবনাগুলো এবং তো বিষয়ে বিস্তারিত পড়তে চাইলে, তার লেখা " মুসলিম বিশ্বে ইসলাম ও পাশ্চাত্য সভ্যতার দ্বন্দ্ব" বইটি পড়তে পারেন)

নারী স্বাধীনতার নামে অধিকার হরণ: পশ্চিমা সমাজের দ্বৈতনীতি

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

24 Jan, 05:15


আধুনিক শাসনব্যবস্থায় নারীভিত্তিক সমাজ গঠন ছিল প্রধান লক্ষ্য। নারীর আধুনিকায়ন তাদের কাছে সমাজের মৌলিক উন্নতি হিসেবে ধরা হয়। মূলত, তারা 'নারী ক্ষমতায়ন' এবং 'নারী অধিকার' শব্দগুলো ব্যবহার করেই আজকের মুসলিম সমাজব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা এবং মুসলিম ব্যক্তির অধিকারকে অবজ্ঞা করতে চায়। পশ্চিমারা নারী আধুনিকায়নের নামে মুসলিম সমাজের ঐতিহ্যবাহী মূল্যবোধকে আঘাত করেছে। অথচ তাদের তথাকথিত নারী স্বাধীনতার মাধ্যমে সমাজের ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে।

তাদের মতে, ইসলামের যে বিধি-বিধান রয়েছে, তা সমাজে কার্যকর নয়। তাদের দেওয়া বিধানে অনেক কার্যকরী ব্যবস্থা রয়েছে। যা একজন নারীর প্রকৃত অধিকার নিয়ে কথা বলে। অথচ বাস্তবতার আড়ালের লুকিয়ে থাকা কথাগুলো বলে না। তারা বলে না অধিকারের নামে নারীর অধিকার হরণের যে পথ তারা বেছে নিয়েছে সেই পথের কথা।

কিছু পশ্চিমা লেখক মনে করেন, মুসলিম নারীরা বোরকার নিচে বন্দি হয়ে আছে এবং তাদের মুক্তি প্রয়োজন। তারা মনে করেন, ইসলামী সমাজে নারীদের স্বাধীনতা ও অধিকার সীমিত, যা আধুনিক সমাজের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তারা মুসলিম নারীদের পর্দাপ্রথা, বোরকা পরিধান এবং পারিবারিক কাঠামোকে সমালোচনা করে থাকেন।
আলী তানতাবী উল্লেখ করেছেন যে," একজন পশ্চিমা নারীকে স্বাধীন ও মুক্ত মনে করা হয়, যেখানে আরব নারীদের জীবনকে সংকীর্ণ ও পরাধীন হিসেবে দেখা হয়। "
আমেরিকার একজন নারী সাহিত্যিক মুসলিম নারীদের সম্পত্তির অধিকার সম্পর্কে জেনে বলেন, "যদি আপনার দেশে নারীদের এমন অধিকার থাকে, তাহলে আমাকে সেখানে নিয়ে চলুন। আমি ছয় মাস সেখানে বসবাস করতে চাই। এরপর আমাকে মেরে ফেললেও দুঃখ নেই।"

শীঘ্রই দ্বিতীয় পর্ব আসবে ইনশাআল্লাহ

২৪/১/২৫
হাফিজুর রহমান
কায়রো, মিশর

কৃতজ্ঞতায়: মিনহাজুল আরিফীন ভাই

ইসলামিক বইয়ের পিডিএফ

24 Jan, 05:15


পশ্চিমা বিশ্বের একরোখা চিন্তাধারা এবং মুসলিমদের নৈতিক অবক্ষয় : একটি পর্যালোচনা

ইতিহাস বিকৃতি ও পক্ষপাতদুষ্ট ন্যারেটিভ নির্মাণ

কোনো জাতি বা ব্যক্তিকে নন্দিত বা নিন্দিত করার সবচেয়ে সহজ পথ হলো ওই জাতি বা ব্যক্তিকে কোনো এক প্রান্তিক দৃষ্টিভঙ্গিতে উপস্থাপন করা। যার শুরুটা হয় ইউরোপ এবং পশ্চিমা চিন্তাধারার লেখকদের মাধ্যমে।

তারাই সর্বপ্রথম এই কাজ শুরু করে। তাদের ইতিহাসবিদরা একপাক্ষিক এবং বিকৃত ইতিহাস প্রকাশ করতে থাকে। কিছু কিছু ইতিহাস এতটাই পক্ষপাতদুষ্ট যে, পরবর্তীতে তাদের কিছু লেখক তা অস্বীকার করতে বাধ্য হয়েছেন।
আল্লামা শিবলী নোমানী রহ. তাঁর বইতে উল্লেখ করেছেন—

“কোনো জাতি বা ব্যক্তিকে নন্দিত ও নিন্দিত প্রমাণ করার সবচেয়ে সহজ পথ হলো ওই জাতি বা ব্যক্তিকে একমুখী করে উপস্থাপন করা। তাদের অতীত ও বর্তমান ঘটনাবলির একমাত্রিক চিন্তা তুলে ধরা। আর সত্য বলতে গেলে, বিশ্বের অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর চেয়ে ইউরোপের লোকেরাই এই বিভ্রান্তিকর পদ্ধতি অবলম্বনে সবচেয়ে বেশি পটু।”

এ সম্পর্কে আমেরিকান লেখক ওয়াশিংটন আরভিং তার বই "Life of Mahomet"-এ হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন নিয়ে লেখেন। তিনি স্বীকার করেন,

"ইসলামের প্রতি খ্রিস্টান লেখকের অনেক অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং পক্ষপাতদুষ্ট।"

আরভিং আরও বলেন, "মুহাম্মদ (সা.)-কে অযথা 'তলোয়ারের ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা' হিসেবে অপবাদ দেওয়া হয়েছে, অথচ প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন শান্তির দূত।"
বিখ্যাত ঐতিহাসিক উইল ডুরান্ট তার "The Story of Civilization" গ্রন্থে লিখেছেন:

"ইসলামি সভ্যতা একসময় জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প, সাহিত্য ও প্রযুক্তিতে বিশ্বের শীর্ষে ছিল। এটি পশ্চিমা রেনেসাঁকে অনুপ্রাণিত করেছিল।"

তিনি বলেন, "ইসলামকে বর্বর বা অবৈজ্ঞানিক বলে দাগিয়ে দেওয়া কেবলই পশ্চিমের একমুখী দৃষ্টিভঙ্গির ফল।"

তেমনি তারা ইসলামী সমাজ পরিচালনার তত্ত্বকে একমুখীভাবে উড়িয়ে দিয়ে নিজেদের তত্ত্ব চাপিয়ে দিয়েছে। পশ্চিমা ইউরোপের লেখকদের মধ্যে একমুখী লেখা এতটাই ব্যাপক যে, হয়তো তারা নিজেরাই জানে না— তারা কত বেশি মিথ্যাচার করেছে।

মার্কিন ঐতিহাসিক হজসন তার বই "The Venture of Islam"-এ লিখেছেন,

"পশ্চিমারা ইসলামের ইতিহাস বিকৃত করে উপস্থাপন করেছে। তারা ইসলামী সভ্যতার প্রকৃত গৌরবকে অস্বীকার করেছে।"

তিনি আরও বলেন, "ইসলামের অবদান বুঝতে হলে পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি ত্যাগ করতে হবে।"

অবশ্য এর মাঝে কিছু জ্ঞানবান লেখকও আছেন, যারা মুসলিম সমাজব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা, ব্যক্তি স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয়ে পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি ত্যাগ করে লেখালেখি করেছেন।

কিন্তু অধিকাংশ লেখকই তাদের রচনায় চরম মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়েছে । অধিকাংশ লেখাই তাদের ধারণাপ্রসূত বা মিথ্যাচারে ভরপুর।

ক্রসেড যুদ্ধ:ধর্মের নামে সহিংসতা

ইতিহাসের শুরু থেকে তারা ধর্মের দোহাই দিয়ে ক্রসেড যুদ্ধের সূচনা করেছিল, যার লক্ষ্য ছিল মুসলিম অঞ্চলগুলো দখল করা এবং ইসলামি ইতিহাস ঐতিহ্য ধ্বংস করা। ধর্মের নামেই তারা বিস্তীর্ণ অঞ্চলসহ অসংখ্য ধর্মীয় স্থাপনা ধ্বংস করেছিল এবং লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যা করেছিল। তাদের ধর্মগুরুরা এসব হত্যাকাণ্ডকে শুধু বৈধতাই দেয়নি, বরং তারা সাধারণ জনগণকে এই ধর্মযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করেছে। মুসলিমরাও পুরোদমে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। যদিও প্রথমদিকে মুসলিমরা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
ক্রিস্টোফার টাইটল The Crusades: A History বইতে উল্লেখ করেছেন যে, ক্রুসেড যুদ্ধগুলির সময় পাশ্চাত্য ধর্মীয় নেতারা শুধুমাত্র নিজেদের ধর্মীয় ভাবাবেগকে প্রভাবিত করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল, যার ফলে হাজার হাজার নিরীহ মানুষ নিহত হয়েছিল এবং এসব যুদ্ধ একাধিক বার প্রকৃত ধর্মীয় উদ্দেশ্য হারিয়ে সাম্রাজ্যবাদী মনোভাবের কাছে পরিণত হয়েছিল।

জেন রোজেনথাল তাঁর গবেষণায় তুলে ধরেন যে, ক্রুসেড যুদ্ধের অধিকাংশ অংশেই মুসলিম জনগণের উপর অত্যাচার করা হয়েছিল। তাদের মতে, ক্রুসেডদের প্রধান লক্ষ্য ছিল ধর্মীয় স্থানগুলির দখল নেওয়া, কিন্তু তাদের আচরণ ছিল অত্যন্ত সহিংস এবং অমানবিক, যা ইতিহাসে এক কালো অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত। ক্রুসেডের ইতিহাস নিয়ে আমাদের আরো গভীর অধ্যায়ন করা উচিত। মুসলিমদের জন্য অসংখ্য শিক্ষা রয়েছে এতে।
ড. রাগিব সারজানি তার ক্রুসেড নিয়ে লেখা বইয়ের ভূমিকায় উল্লেখ করেন :
ক্রুসেড যুদ্ধের ইতিহাস অধ্যয়নের প্রয়োজনীয়তা আরও অধিক ও সুস্পষ্টরূপে প্রতিভাত হয়, যখন আমরা দেখতে পাই যে, নয়শ বছরেরও অধিক সময় পূর্বের সেই কালের সঙ্গে আমাদের বর্তমানের যাপিত কালের আশ্চর্য সাদৃশ্য রয়েছে।

নয়শ বছর পূর্বের সেই যুগসন্ধিক্ষণে যেমন ইসলামি বিশ্বের বিরুদ্ধে পুরো পশ্চিমা মিত্রশক্তি একজোট হয়েছিল, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সকলে হয়েছিল একটি যুদ্ধের জন্য; রাজনীতিবিদ, সমরবিদ, ধর্মগুরু, বিত্তশালী ও জ্ঞানীসমাজ সকলে সেই অভিযানের সফল বাস্তবায়ন ও সমাপনের জন্য পারস্পরিক সহযোগিতা করেছিল; আজকের পৃথিবীতেও নানা ভূখণ্ডে ইসলামি বিশ্বের বিরুদ্ধে