বাঁশেরকেল্লা - Basherkella Telegram-Beiträge

জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে ছাত্রজনতার ওপর সশস্ত্র হামলাকারী, নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি (১৪ ব্যাচ) মেহেদি হাসান রাজধানীর সূত্রাপুর ও সদরঘাটে লিফলেট বিতরণ করেছে। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের এই সন্ত্রাসীকে যেখানেই পাবেন সেখানেই পর্যাপ্ত আপ্যায়ন করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করবেন।

২০১৩ সালের ০৬ ফেব্রুয়ারি ছাত্রশিবিরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনে না.গঞ্জে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট হাসিনার অনুগত পুলিশ(মূলত সশস্ত্র সাবেক ছাত্রলীগ ক্যাডার) কর্তৃক ছাত্রশিবির কর্মীদের ওপর বর্বরোচিত নির্যাতনের ফুটেজ। এখানে ছাত্রশিবিরের কর্মীদেরকে সরাসরি গুলি করতে দেখা যাচ্ছে হাসিনার খুনে বাহিনীর সদস্যদের।

আমাদের টুইটার হ্যান্ডেলে #BDPoliceBrutality লিখে সার্চ করলেই খুনি হাসিনার নিয়োগ দেওয়া এসব ছাত্রলীগ ক্যাডারদের এমন নির্মমতার অসংখ্য চিত্র আপনারা দেখতে পাবেন।

আমাদের ভেরিফায়েড টুইটার হ্যান্ডেল:
(https://x.com/basherkella)

ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা দখলের ঘোষণায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।

হাতিয়াতে ছাত্র-জনতার উপর আওয়ামীলীগ সন্ত্রাসীদের সরাসরি গুলিবর্ষণ ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ব্যর্থতার প্রতিবাদে রাজধানীতে প্রতিবাদ চলছে।স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাও এর ঘোষণা দিয়েছে তারা।

সূত্র: দিল্লিস্টার

দীর্ঘ ১৬টা বছর নিজেদের পাপেট খুনি হাসিনাকে দিয়ে এই বাংলাদেশকে পরোক্ষভাবে শোষণ করেছে ভারত। গণহত্যাকারী খুনি হাসিনাকে এখন নিজেদের দেশে নিরাপদ আশ্রয়ে রেখেছে। সেখান থেকেই এখন খুনি হাসিনা বিভিন্নভাবে উস্কানি দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করছে। যার প্রতিফলন ঘটেছে ধানমন্ডি-৩২ অভিমুখে বিক্ষুদ্ধ ছাত্রজনতার বোলডাজার মিছিলের মাধ্যমে। আর এবিষয়ে এভাবে বিবৃতি দিয়ে মূলত ভারত পুনরায় বাংলাদেশের ছাত্রজনতার বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছে। এটাও পরিস্কার করলো ফ্যাসিস্ট মুজিব যেকিনা ছিল খুনি হাসিনার ফ্যাসিবাদের প্রধান আইকন, যাকে সম্মুখে রেখেই ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল হাসিনা সেই মুজিবও মূলত ভারতের একটা গুটি।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিরোধী বিবৃতি সম্বলিত ফেসবুক পোস্টে গণহারে "হাহা" রিয়েক্ট দিয়ে সেখানে মন্তব্য করে আসুন আমাদের স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যেন নাক গলাতে না আসে। আর খুনি হাসিনাকে যেন অতিসত্ত্বর গণহত্যার বিচারের মুখোমুখি করতে ফেরত দেয়।

কুড়িগ্রামে এক্সকাভেটর দিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে বিক্ষুব্ধ ছাত্রজনতা এ কার্যালয় ভাঙচুর শুরু করেন। রাত সোয়া ৯টার দিকে তাঁরা ভাঙচুর করে চলে যান।

এদিকে আজ বিকেলে কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ ত্রিমোহনী বাজারে জনগণের টাকায় নির্মিত ফ্যাসিস্ট মুজিবের ম্যুরালও ভাঙচুর করা হয়।

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ, জাপা ও জাসদ কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর। এসময় আ.লীগের অফিসের সাথে লাগোয়া বাকশালী ছাত্রসংগঠন ছাত্র ইউনিয়নের কার্যালয়ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা প্রথমে সাতমাথা টেম্পল সড়কে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। প্রথমে তালা ভেঙে কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকে কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়েছে। পরে দোতলার ছাদে হাতুড়ি দিয়ে ভাঙচুর চালানো হয়। আসবাব বাইরে বের করে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এ সময় শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালও ভাঙচুর করা হয়। পরে শহরের সাতমাথায় জেলা জাসদের দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে এবং আসবাব বাইরে বের করে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। রাত পৌনে নয়টার দিকে বিক্ষুব্ধ ছাত্র–জনতা স্লোগান দিয়ে কবি কাজী নজরুল ইসলাম সড়কে জেলা জাতীয় পার্টির কার্যালয় ভাঙচুর করেন। এ সময় কার্যালয়টির সাইনবোর্ড ভাঙচুর করা হয়।

রাত পৌনে ১০টার দিকে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় গুঁড়িয়ে দিতে বুলডোজার নিয়ে আসেন বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এ সময় ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা..., ঢাকা...’ বলে স্লোগান দেন ছাত্র-জনতা।

ছবিতে আমি যার পিছনে দাঁড়িয়ে আছি, তার নাম শাহাবুদ্দীন পাটোয়ারী। চৌদ্দগ্রাম উপজেলা শিবিরের সভাপতি ছিলেন তিনি৷ ২০১৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি বাসা থেকে পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যায়৷ ৬ ফেব্রুয়ারী ভোরে তাকে "ক্রসফায়ারে" হত্যা করে পুলিশ।

আজ শাহাবুদ্দীন পাটোয়ারীর শাহাদাতের ১০ বছর পূর্ণ হলো। নিশ্চয়ই শাহাবুদ্দীন পাটোয়ারী আজকের দিনটি দেখে পরিতৃপ্ত হচ্ছেন এবং জান্নাতে সবুজ পাখি হয়ে উড়ে বেড়াচ্ছেন৷

- মোহাম্মদ হিযবুল্লাহ

রাজশাহীর চারঘাট-বাঘা সাবেক আওয়ামী অবৈধ সংসদ সদস্য ও সাবেক অবৈধ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আওয়ামী সন্ত্রাসী শাহরিয়ার আলমের আড়ানীর বাড়িতে ছাত্রজনতার ক্ষোভের আগুন।