Publicaciones de Telegram de Abu Hanif__❤️🇧🇩

বিশ্ববিদ্যালয় কমিটিসহ অন্যান্য শাখার কমিটি নিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়েছিল ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি!

BNP যেভাবে আওয়ামিলীগকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টায় মত্ত্ব রয়েছে এইটা তারই প্রমাণ

শাপলা চত্বর গণহত্যার আগের ছবি।

যে পুলিশদের খাবার দিচ্ছেন ওনারা হাসিমুখে ঐ রাতেই তাদের উপর গুলি চালিয়েছিল সেই পুলিশরা।

সময়: ৫ মে ২০১৩
স্থান: ঢাকা, বাংলাদেশ।

কুরআন নিয়ে কটুক্তি হিন্দু শিক্ষকের!

মৃত্যুর মিছিল থেমে নেই । জুলাই অভ্যুত্থানে আহত হওয়া সোহরাওয়ার্দী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ ভাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাহাদাৎ বরণ করেছেন।

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

ছবি আগের এবং পরের

"মাথা কাজ করছে না, সংসার চালাবো কি করে, স্টাফদের বেতন দিব কি করে,কিছুই মাথা কাজ করছে না, আমরা খুব বিপদে আছি" - ইন্ডিয়ান ব্যাবসায়ী
বাংলাদেশের মানুষ ইন্ডিয়ায় যাচ্ছে না তাই  তাদের এই অবস্থা....

আজ মুরতাদ কামাল পাশা আতাতুর্কের সমাধীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন পিও এরদোয়ান ওরফে দুমুখো সাহেব।

যে আমাদের খিলাফাহ ধ্বংস করে টুকরো টুকরো করে দিয়েছে,কামানের উপর কুরআন রেখে পবিত্র কালামকে গুড়িয়ে দিয়েছে।হিজাব পর্দা নিষিদ্ধ করেছে, শত শত উলামা উমারাহকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে, সালতানাতের বংশধরদের নির্বাসিত করেছে।

কি বাকি রাখেনি সে??

বাঙ্গু দের ভাবখানা এমন ছিলো যে, সেক্যুলারিজম কে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে আবারও খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা করবেন কলিপা এরদোয়ান। দু একটা মসজিদ বানাইলে বাঙালি এরে সুলতান আব্দুল হামিদ ভাবা শুরু করে দেয়।

এই দেখো পিও কলিপার ফ্যানবয় রা!সেই সেক্যুলারদের গডফাদারেরই ভেতরে ঢুকে যাচ্ছেন আপনাগো পিও গর্ব, পিও নেতা।
পিও বীর।

হারপিক দেখানোর শাস্তি

হারপিকের প্রতি এত রাগ কেন মজুমদার সাহেবের

ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থান চলাকালে এভাবেই সবকিছু বিএনপি-জামায়াত এর সন্ত্রাস বলে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করেছিল আওয়ামী দুর্বৃত্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল এ কে এম আমিনুল হক। তার নেতৃত্বে ছাত্রজনতার ওপর গু'লি চালিয়েছিল কতিপয় রাজনৈতিক মদদে নিয়োগ পাওয়া আনসাররা। এই আওয়ামী দুর্বৃত্তকেই আজ সেনাপ্রধানের সাথে দেখা গেছে সেনাবাহিনীর পোশাক পরিহিত অবস্থায়!

উল্লেখ্য, তার বড়ভাই এ কে এম এনামুল হক শামীম শরীয়তপুর-২ আসনের অবৈধ সংসদ সদস্য ছিল, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রীও ছিল সে। ছাত্র-জনতার উপর গণহত্যা চালিয়ে ভারতে পালিয়ে থাকা খুনি হাসিনার অত্যন্ত আস্থাভাজন এই সেনা কর্মকর্তাকে ২০২৩ সালের ১৭ জানুয়ারি আনসারের মহাপরিচালক করা হয়েছিল। যাতে আনসারকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারে খুনি হাসিনা। যদিও আগস্ট মাসেই মেজর জেনারেল এ কে এম আমিনুল হককে সরিয়ে এ বাহিনীর নেতৃত্ব দেওয়া হয়েছে মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদকে। কিন্তু তাকে এখনো সেনাপ্রধানের সাথে এবং সেনাবাহিনীর পোষাকে দেখা যাওয়াটা একইসাথে লজ্জাজনক ও বিব্রতকর।