Save Muslim World @save_muslim_world Channel on Telegram

Save Muslim World

@save_muslim_world


মুসলিম বিশ্বের খবর, ফিলিস্তিনের ও হামাস যোদ্ধার নিয়মিত আপডেট খবর দেখতে পাবেন।

Save Bangladesh (English)

Save Bangladesh is a Telegram channel dedicated to raising awareness and mobilizing support for various social and environmental issues affecting Bangladesh. With a focus on advocating for sustainable development, preserving cultural heritage, and promoting social justice, Save Bangladesh aims to be a platform for individuals and organizations to come together and make a positive impact in the country. The channel provides updates on ongoing initiatives, calls to action, and opportunities for community engagement. Whether you are a concerned citizen, an activist, or simply someone who wants to contribute to a better future for Bangladesh, Save Bangladesh welcomes you to join the conversation and be part of the change. Together, we can work towards building a brighter and more sustainable Bangladesh for generations to come.

Save Muslim World

12 Feb, 20:47


আয়নাঘরের কিছু সাধারন শারীরিক নির্যাতনসমূহঃ

১) হাতলওয়ালা কাঠের চেয়ারে বসিয়ে মেটালের বেল্টের মাধ্যমে হাত পা ও মাথা আটকে দিয়ে হাই ভোল্টেজ ইলেক্ট্রিক শক দেওয়া হতো। কিছু আয়নাঘরে লোহার তৈরি চেয়ারও আছে/ছিলো যেগুলো দিয়ে সারাশরীরে প্রচন্ড শেইক/শক দেওয়া হতো। এই চেয়ারের বেশিরভাগ বন্দীই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে গেছে।

২) প্লাস্টিকের একটি চেয়ারের নিচের অংশ ছিদ্র করে রাখা হতো। এই চেয়ারে বন্দিকে বসিয়ে অন্ডকোষে সূক্ষ্ম সূতা পেঁচিয়ে চেয়ারের ছিদ্র দিয়ে নিচের দিকে টান দেওয়া হতো।

৩) মেঝে থেকে আনুমানিক ৮/৯ ফুট উচ্চতায় ঝুলন্ত লোহার বার বা সেলিং-এ ফ্যানের হুকের সাথে উল্টো করে ঝুলিয়ে পেটানো হতো।

৪) জানালা অথবা দেয়ালে লাগানো হুকের সাথে বন্দির হাত এমনভাবে হ্যান্ডকাফ/শিকল দিয়ে বেধে রাখা হতো যেন মেঝেতে কোনমত পায়ের আঙ্গুল স্পর্শ করে, কিন্তু পুরোপুরি দাঁড়ানো সম্ভব না হয়।

৫) মেঝেতে পা ছুঁইছুঁই করে দুই হাত উপরে তুলে ঝুলিয়ে বন্দিকে ঝুলিয়ে রাখতো, নিচে পেরেকযুক্ত কাঠ ফেলে রাখা হতো। অনেক বন্দি নিজের ভার সইতে না পেরে পায়ে পেরেক বিধে ফেলতো।

৬) বিশেষ প্লায়ার্স ব্যবহার করে বন্দির হাত ও পায়ের নখ কাঁচা টেনে উপড়ে ফেলা হতো।

৭) বন্দির হাত ও পায়ের নখের অগ্রভাবে সূচালো ক্ষুদ্র সূচ ফুটিয়ে নির্যাতন করা হতো।

৮) পা মুড়িয়ে হাতের ভেতর দিয়ে লাঠির সাহায্যে আটকে রাখা হতো, হাত হ্যান্ডকাফ দিয়ে আটকে রাখা হতো।

৯) ২৪/৭ বন্দির হাতে হ্যান্ডকাফ থাকতো, ফলে অনেকের হাতের চামড়া কেটে হ্যান্ডকাফ ঢুকে যেত।

১০) ঘুমের সময় অনেক বন্দীর হাত পেছনমোড়া করা রাখা হতো। বন্দীদের বুকের উপর ভর করে ঘুমাতে বাধ্য করা হতো।

১১) অনেক বন্দীকে শুয়ে ঘুমানোর অনুমতি ছিলোনা। দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে সারারাত শুয়ে থাকতে হতো।

১২) লাঠির অগ্রভাগ দিয়ে বন্দীর শরীরের স্পর্শকাতর স্থান, লজ্জাস্থানে আঘাত করা হতো।

১৩) হুট করে বন্দীর দুই কান বরাবর সজোরে চড় দিয়ে বন্দীর কান ফেটে দিতো।

১৪) বন্দীকে মেঝেতে শুইয়ে শরীরের উপর দিয়ে বাঁশ ও লাঠি দিয়ে রোল করে মাড়াই করতো।

১৫) বন্দীকে প্রসাব করতে দিতোনা, জরুরী প্রকৃতির ডাক আটকে রাখতে বাধ্য করতো।

১৬) বন্দীর অন্ডকোষ সজোরে চাপ দিতো। এতে অনেক বন্দী ব্যথা সহ্য না করতে পেরে অজ্ঞান হয়ে যেত।

১৭) লজ্জাস্থানের প্রসাবের স্থান দিয়ে প্লাস্টিকের রয়্যাল প্লাগ ঢুকিয়ে দিয়েই প্লায়ার্স দিয়ে চাপ দেওয়া হতো। বন্দীর প্রসাবের স্থান কেটে গিয়ে রক্ত পড়তো।

১৮) নারী ও পুরুষ উভয় বন্দীদের অনেককে ধর্ষণ করা হতো। বন্দীদের চোখ বেধে রেখে তার মুখে অফিসাররা গোপনাঙ্গ প্রবেশ করিয়ে দিতো।

১৯) অনেক বন্দীদের শরীরে বীর্যপাত করতো। এমনকি পুরুষ বন্দীদের সাথেও এমন আচরন করত।

২০) পুরুষ বন্দীদের সামনে স্ত্রী-কন্যাকে উলঙ্গ করে একাধিক র‍্যাব সদস্য ঝাঁপিয়ে পড়তো।

উপরের ঘটনাগুলো আমি নিজ কানে সরাসরি বন্দীদের থেকে শুনেছি। সুতরাং আমার পরিচিতজনের কাছে এর সোর্স নিয়ে কোন সন্দেহ থাকার কথা নয়।

[ নেক্সটঃ আয়নাঘরের সাধারন মানসিক নির্যাতনসমূহ]

©

Save Muslim World

12 Feb, 12:06


জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ১ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়েছে,  ১২ থেকে ১৩ শতাংশই ছিল শিশু: জাতিসংঘ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময়ে বাংলাদেশে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে এবং এই সময়ে ১ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। আজ বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) প্রকাশিত এক তদন্ত প্রতিবেদনে সংস্থাটি এই তথ্য জানিয়েছে।

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ডগুলো গত বছরের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে সংঘটিত হয়েছে। আর নিহতদের মধ্যে ১২ থেকে ১৩ শতাংশই ছিল শিশু। বাংলাদেশ পুলিশ জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে তাদের ৪৪ জন কর্মকর্তা রয়েছেন। এ ছাড়া জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময়ে হাজার হাজার মানুষ আহত হয়েছে বলেও জানিয়েছে জাতিসংঘ। প্রতিবেদনে জাতিসংঘ বলছে, আহতরা বাংলাদেশের নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে আহত হয়েছেন।

Save Muslim World

12 Feb, 11:56


খুনী হাসিনা

Save Muslim World

07 Feb, 08:55


গতকাল আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের লোকজনের মিটিং শুনলাম! যেখানে পলাতক সাবেক পুলিশের আইজিপি বেনজীর আহমেদ ভাষণ দিছে! যার সারমর্ম হচ্ছে:

"পুলিশ ও প্রশাসনের ৯০ ভাগ আওয়ামী লীগ! তাদের সাথে তার সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আছে! কী করা যায় সেগুলো নিয়ে প্ল্যান করতেছে! আপাতত ডক্টর ইউনূসের সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা যাবে না! ডক্টর ইউনুস সরকারকে অসহযোগিতা, ব্যর্থ করে তাড়াতাড়ি নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে! তারপর বিএনপির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে বিএনপিকে হটাবে"

সেটা ২ বছরের ভিতর!

প্ল্যানটা কিন্তু ১০০% বাস্তব সম্মত! আমার ধারণা এটা ভা/রতের করে দেওয়া প্ল্যান! বিএনপি এখন আওয়ামী লীগের একদম জানে জিগার বন্ধু! যে হাসিনা আগে সকাল বিকাল খালেদা জিয়া, তারেক জিয়াকে রুটিন করে গা/লি দিতো সেই হাসিনা ৫ আগস্টের পর বিএনপিকে নিয়ে একটা খারাপ কথা বলে নাই! আওয়ামী লীগ নেতারা তারেক জিয়ার প্রশংসা করে, খালেদা জিয়ার প্রশংসা করে! তাদের সব ক্ষোভ প্রফেসর ইউনুস এর উপর! কারণ তাদের মাস্টার প্ল্যানের সবচেয়ে বড় বাধা প্রফেসর ইউনুস, আর বন্ধু বিএনপি!

বিএনপি অলরেডি আওয়ামী লীগে ও ভা/রতের মাস্টার প্ল্যানের ফাঁদে পা দিয়েছে! এখন কিভাবে বের হবে সেটা তারা বের করুক! নাহলে চিরতরে ম/রুক!

প্রফেসর ইউনুসের হাজারটা ভুল আছে! ভুলগুলো সংশোধন করতে হবে! উপদেষ্টা পরিষদ সংস্কার করে শক্তিশালী করতে হবে! কোনোভাবেই প্রফেসর ইউনুসকে ২/৩ বছরের আগে বিদায় দেওয়া যাবে না! নাহলে ভা/রতেই প্লানই বাস্তবায়িত হবে!

প্রয়োজনে ছাত্র-জনতা কে মাঠে নামতে হবে যে - বিচার, মিনিংফুল সংস্কার, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আগে প্রফেসর ইউনুস যেতে পারবেন না! যারা আওয়ামী লীগের এজেন্ডা অনুযায়ী নির্বাচন নির্বাচন করবে তাদের বিরুদ্ধে সরকার ও ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে শক্তভাবে তাদের বিরোধিতা করতে হবে! এটা দেশ ও জাতির অস্তিত্বের লড়াই!

ইনকিলাব জিন্দবাদ! 💪

Save Muslim World

31 Jan, 15:10


মুজিববাদের ঠিকানা
এই বাংলায় হবেনা

আওয়ামী গণহত্যাকারীদের বিচারসহ অন্যান্য দাবিতে রংপুরে ছাত্রশিবিরের গণমিছিল।

Save Muslim World

31 Jan, 11:28


জনপ্রিয় ক্রিকেট বিশ্লেষক সাংবাদিক দেব চৌধুরীর ইসলাম গ্রহণ

আজ জুমার নামাজের পর রাজধানীর দারুসসালাম শাহী মসজিদে তিনি কালেমা পাঠের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। ইসলাম গ্রহণের আগে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে দেব চৌধুরী বলেন, “আমি সম্পূর্ণ স্বেচ্ছায় আজ ইসলাম গ্রহণ করছি। আমি আরবি পড়তে পারি না, তবে আমার ঘরে কোরআনের বাংলা অনূদিত তিনটি কপি রয়েছে।”

Save Muslim World

31 Jan, 00:46


খান ইউনুসের ধ্বংসস্তূপের মাঝে আজ বন্দী বিনিময়ের সময় হামাসের মহড়া।

ইজরায়েলকে জানান দিলো, আমাদেরকে যত মারবে, আমরা ততই বৃদ্ধি পাবো।

Save Muslim World

25 Jan, 12:39


আল্লাহু আকবার 🔥😍

বন্দীদের নিয়ে আসার মুহুর্তে, 🔥 এন্ট্রি দেখুন 🤩😁😍

Save Muslim World

25 Jan, 12:18


দ্বিতীয় দফায় আরও ৪ ইসরাইলি নারী সেনাসদস্যকে মুক্তি দিলো ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস। এই নিয়ে তারা এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় দফায় সর্বমোট ৭ জন বন্দীকে মুক্তি দিলো।

যুক্তরাষ্ট্র, মিশর ও কাতারের কয়েক মাসের মধ্যস্থতায় টানা ১৫ মাসের সংঘাতের পর গত সপ্তাহে (১৫ জানুয়ারি) গাজায় দ্বিতীয়বারের মতো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে একমত হয় ইসরাইল ও ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস। চুক্তি অনুযায়ী ছয় সপ্তাহের মধ্যে হামাসের হাতে থাকা ৩৩ ইসরাইলি জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে ইসরাইল তাদের হাতে আটক কয়েকশ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে। সেই হিসেবে হামাস আগামী পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে আরও ২৬ জন বন্দি মুক্তি দেয়ার কথা।

ছবিগুলো আজকে বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার পর হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসসাম কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছে।

Save Muslim World

25 Jan, 07:48


https://youtu.be/GTvsWLVC9QU?si=H2hZShHtu8A5PjLG

Save Muslim World

24 Jan, 08:56


এবার পুনরায় হিসেব মিলিয়ে নেয়া যাক। গাজা ধ্বংস করতে মেরিকা ১২.৫ বিলিয়ন খরচ করেছে। অপরদিকে শয়তান বিন সালমান মেরিকায় ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। অর্থাৎ মেরিকা এই অর্থ দিয়ে 600÷12.5= মোট ৪৮ বার কিংবা গাজার মতো ৪৮টি দেশ ধ্বংস করতে পারবে কেবল সৌদির টাকা দিয়ে।

তালেবান সরকার নজদীর বই নিষিদ্ধ করায় অধিকাংশ আরব এবং অনারবী কথিত সালাফীরা যেভাবে তালেবানের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে (টুইটারে বিশেষত) সেগুলো আপনারা দেখলে রক্ত মাথায় উঠে যাবে। এই শয়তান সালাফীরা বলে বেড়াচ্ছে যে, সালাফী দাওয়াহ বন্ধ করার জন্যই আমেরিকা তালেবানের হাতে আফগানিস্তান ছেড়ে দিয়ে চলে গিয়েছে। সালাফীদের প্রতিরোধ করার জন্য আমেরিকা না কি ছাত্র ভাইদের বিলিয়ন বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা করছে। কত বড় মালাউন এবং ফাত্তান হলে এসব বলতে পারে একবার চিন্তা করুন! অথচ এই শয়তান বিন সালমান ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেয়ার পর সেই সালাফী শয়তানদের কোনও প্রতিবাদ নেই।

Save Muslim World

24 Jan, 08:55


সালাফীদের কথিত তাউহীদের দেশের প্রিন্স শয়তান বিন সালমান আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের নামে অর্থ সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু ট্রাম্প বলেছে-
❝সৌদি প্রিন্স একজন দারুণ বিস্ময়কর ব্যক্তি। সে আমেরিকায় ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। আমি মনে করি তিনি ১ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবেন।❞

এবার আবারও একটু সংখ্যাটি পড়ুন। সৌদি প্রিন্স ঘোষণা দিয়েছে ৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের।

এবার চলুন কিছু হিসেব মিলিয়ে দেখা যাক।

প্রায় দেড় বছর ধরে গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে ইজরায়েলের সর্বমোট ব্যয় এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ছিল ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এক্ষেত্রে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর মেরিকা ইজরায়েলকে ১২.৫ (সাড়ে বারো) বিলিয়ন মার্কিন ডলার অস্ত্র সহায়তা দিয়েছে। অর্থাৎ মেরিকা মাত্র ১২.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে পুরো গাজা শেষ করে দিয়েছে।

অপরদিকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে মেরিকা ১৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা করেছে। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। যেহেতু রাশিয়াও শক্তিশালী তাই সেখানে ব্যয়ের ভারও বেশি। গাজার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না থাকায় মাত্র সাড়ে বারো বিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়েই গাজা ধ্বংস করতে পেরেছে।

Save Muslim World

20 Jan, 11:57


গাজা শহরের জেইতুন এলাকার একটি বাড়িতে একটি চিঠি রেখে গিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের যোদ্ধারা।

চিঠিতে লেখা ছিল:

“আসসালামু আলাইকুম আমাদের পরিবার ও প্রিয়জন:
আল্লাহ আপনার ধৈর্য, আত্মত্যাগ ও রক্তের কুরবানি কবুল করুন এবং আপনার হারানো সবকিছুর প্রতিদান দিন। আল্লাহর কসম, আপনি আপনার ধর্ম ও দেশের জন্য কষ্ট পেয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন। আমাদের ক্ষমা করুন এবং আমরা আপনার প্রতি দুঃখ প্রকাশ করছি তা গ্রহণ করুন।

আমরা আপনার সম্পত্তি ব্যবহার করেছি, আপনার বাড়িতে প্রবেশ করেছি, আপনার খাবার খেয়েছি এবং পান করেছি, এমনকি আপনার পোশাকও পরেছি।
প্রত্যেক শিশুর কান্না, প্রত্যেক কষ্ট, প্রত্যেক নিপীড়ন এবং প্রত্যেক বেদনাদায়ক অশ্রুর জন্য আমাদের ক্ষমা করুন। আল্লাহর কসম, আমরা যতটুকু পেরেছি সংগ্রাম করেছি এবং যা সম্ভব করেছি।

আমরা আত্মসমর্পণ করিনি, আমরা অবহেলা করিনি, আমরা বিশ্বাসঘাতকতা করিনি, আমরা আমাদের দুর্গ ত্যাগ করিনি। আমরা আপনাদের এবং আপনার রক্তের প্রতিশোধ নিয়েছি। আমরা আমাদের নবী (সা.)-এর প্রতিশোধ নিয়েছি। আমরা আমাদের ঘরবাড়ি থেকে ইহুদিদের প্রতিহত করেছি। আজ বিজয়ের, সম্মানের এবং ক্ষমতা প্রকাশের দিন।

তাদের ঘৃণা ও বর্বরতা যেন আপনাকে আপনার সন্তানদের ৭ অক্টোবরের সকালের গৌরবময় মুহূর্ত ভুলিয়ে না দেয়। যেদিন আপনার সন্তানদের জুতা তাদের মাথার ওপর দিয়ে হেঁটেছে এবং আপনার ঈমানের ধ্বনি আপনার দেশে প্রতিধ্বনিত হয়েছে।

পরিশেষে: প্রতি বছর আপনার গৌরব ও সম্মানের আরও কাছে আসুক। আল্লাহ আপনার স্থিতিশীলতা, সহনশীলতা এবং ধৈর্য কবুল করুন। আমরা আল্লাহর ইচ্ছায় আল-আকসা মসজিদের প্রাঙ্গণে বিজয়ী হয়ে, প্রশংসা ও মহিমা নিয়ে মিলিত হব।”
(mh)

Save Muslim World

20 Jan, 11:57


#EXCLUSIVE

হামাস নিয়ে ইসরায়েলি সাংবাদিক গাই বেকোরের মন্তব্য:

“হামাস পুলিশ এবং সামরিক বাহিনী পুরো গাজা উপত্যকায় মোতায়েন রয়েছে এবং তাদের বীর হিসেবে অভ্যর্থনা জানানো হচ্ছে। সবাই সুন্দর পোশাক, নতুন গাড়ি, এবং আগের বাড়িতে অবস্থান করছে।
যেনো মনেহচ্ছে হয়তো কোনো যুদ্ধই হয়নি। এটা কি শুধু একটি ভ্রম ছিল?

আপনারা কি বিখ্যাত "দ্য ডে আফটার" দেখছেন? যেখানে হামাস ফিরে এসেছে এবং তাদের সাথে সবকিছুই ফিরে এসেছে।

এখন কবে তারা নতুন করে আমাদের বেষ্টনীতে (ইসরায়েল ভূখন্ডে) আবার আক্রমণ চালাবে?

আমি এই বেষ্টনীতে এক মিনিটও থাকতে চাই না, কারণ ইহুদিদের বিরুদ্ধে তাদের প্রতিশোধ ভয়াবহ হতে চলেছে।
(mh/5)

Save Muslim World

20 Jan, 01:22


ইয়েমেন আনসারআল্লাহকে ধন্যবাদ,
আমরা অনুভব করি আমরা তাদের কতটা আপন, তারা আমাদের কতটা আপন।

তাদের আক্রমণ পুরো বিশ্বকে চমকে দিয়েছে।
এবং তারা ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে যে কেও যদি উম্মাহর শত্রুদের মোকাবিলা করতে ইচ্ছা করে তবে শত কিংবা হাজার মেইল দূরত্ব কোনো বিষয় নয়।

হিযবুল্লাহকে ধন্যবাদ, লেবাননের জনগণকে ধন্যবাদ, যারা ফিলিস্তিনি রেসিস্ট্যান্সের জন্য শক্তি হিসেবে পাশে ছিলো সবসময় যুগযুগ ধরে। এবং এই লড়াইয়ে তারা নেতৃত্ব ও সেনা সহ বহু ত্যাগ স্বীকার করেছে। যা তাদের রক্ত, উদ্দেশ্যকে আমাদের সাথে একীভূত করেছে।

আমরা ইরানের প্রতি ধন্যবাদ জানাই, তাদের চলমান ও অপরিবর্তনীয় সমর্থনের জন্য। এবং এই লড়াইয়ে সরাসরি তাদের অংশগ্রহণের জন্য এবং সবরকমভাবে আমাদের পাশে থাকার জন্য।।


ইরাকি রেসিস্ট্যান্সকে ধন্যবাদ।
জর্দানের প্রতিরোধ গ্রুপ যারা লড়েছেন তাদের ধন্যবাদ।

➤ আবু ওবায়দা।

Save Muslim World

20 Jan, 01:20


৩ নারী যুদ্ধবন্দীকে যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী মুক্তি দেয়ার ভিডিও প্রকাশ করেছে আল-কাসসাম ব্রিগেড।

Save Muslim World

19 Jan, 15:43


বন্দী হস্তান্তরের পর হামাসের ভাইয়েরা বিজয়ের উদযাপন করছে

Save Muslim World

19 Jan, 15:42


আল-জাজিরা থেকে:

" গাজায় তিন বন্দিনির রেড ক্রসের হাতে হস্তান্তরের প্রথম ছবি।"

Save Muslim World

19 Jan, 15:42


"ইতিহাসের সেরা মুহূর্তগুলি...

বিশাল জনসমাবেশের উপস্থিতিতে আল-কাসাম ব্রিগেডের বিস্তার, প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দ্বারা ৩ জন ইসরায়েলি মহিলা বন্দির মুক্তির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার সময়, বন্দি বিনিময় চুক্তির প্রথম ধাপের প্রথম পর্বের বাস্তবায়ন।"

Save Muslim World

19 Jan, 15:09


রেড ক্রিসেন্টের হাতে বন্দী হস্তান্তরের মূহুর্তে 🔥😍

হামাস যা বলে তা করে দেখায় আলহামদুলিল্লাহ 🔥😍

Save Muslim World

13 Jan, 16:58


সাধারণত দেখা যায় ইজরাইল শেষ সময়ে এসে প্রতিপক্ষের উপর চাপ বাড়ায়, যথাসম্ভব বেশি ধ্বংসযজ্ঞ চালায়৷

হামাসের ক্ষেত্রে সেটা উলটো হচ্ছে। কারণ গাযাবাসীকে চাপে ফেলার মত আর কিছুই ইজরাইল অবশিষ্ট রাখে নাই। ত্রাণ নিয়ে যে হাতেগোনা অল্প কয়টা ট্রাক ঢুকে, সেগুলো অফ করে দিতে পারে৷ আর পারে হাসপাতাল ধ্বংস করতে। দুইটাই যুদ্ধাপরাধ। এবং দুইটাই ইজরাইল অনুসরণ করছে, বাট লাভের লাভ কিছুই হচ্ছে না, আন্তর্জাতিক জনমত ইজরাইলিদের বিরুদ্ধে যাওয়া ছাড়া।

ছুটিতে বা অন্য কোনো কারণে ইজরাইলি সৈন্যরা, বা যাদের দ্বৈত নাগরিকত্ব আছে, তারা বিভিন্ন দেশে যুদ্ধাপরাধের দায়ে মামলার শিকার হচ্ছে এবং পালিয়ে যেতে হচ্ছে।

অতি সাম্প্রতিক সময়ে হামাসই বরং ইজরাইলের উপর 'চাপ' বাড়াচ্ছে। হামলায় আগের চাইতে বেশি ইজরাইলি হতাহত হচ্ছে।

আপনারা এম্বুশের ভিডিওগুলো দেখলে একটা প্যাটার্ন লক্ষ্য করবেন যে এখনকার বিস্ফোরণগুলো অত্যন্ত শক্তিশালী ও তীব্র হয়। গোটা এলাকা অন্ধকার হয়ে যায়৷

হামাসের কাছে এত শক্তিশালী বিস্ফোরক ছিল না। যুদ্ধের শুরুর দিকের এম্বুশ এবং তাদের রকেটগুলো দেখলেই তা বুঝতে পারবেন।

প্রশ্ন হল এখন এত শক্তিশালী বিস্ফোরক পাচ্ছে কই? এগুলো ইজরাইলি ট্যাংক আর বিমান থেকে ফেলা অবিস্ফোরিত বোমা।

এরকম বোমার পুনর্ব্যবহারে হামাস এক্সিলেন্ট মাস্টার। কারণ এখনো পর্যন্ত হামাসের অস্ত্রের সর্ববৃহৎ চালান নিজেদের উৎপাদন থেকেই আসে।

এক হিসেবে দেখা যাচ্ছে গাযায় যে পরিমাণ অবিস্ফোরিত বোমা রয়ে গেছে, তাতে আগামী ৫ বছর হামাসের বিস্ফোরকের অভাব হবে না। 

২০০৮, ২০১৪ সালের যুদ্ধের পরও একই ঘটনা ঘটেছিল৷

সর্বশেষ আক্রমণে হামাস ৪২ জন ইজরাইলি সৈন্যের গোটা এক প্লাটুনকে টার্গেট করেছে। তারা নিজেদের ক্যাম্প বানিয়েছিল হামাসের এক সুড়ঙ্গকে।

টানা ৩ দিন ধরে হামাস এতে নজরদারি করছিল। সর্বশেষ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদেরকে নিয়ে সুড়ঙ্গের ভেতর গাড়ি প্রবেশ করার পর হামাস এতে বিস্ফোরণ ঘটায়৷

৭ জন নিহত এবং ৩২ জন আহত হয়েছে এই আক্রমণে। যদিও ইজরাইল এখনো পর্যন্ত ৪ জন নিহতের কথা স্বীকার করেছে।

- রাকিবুল হাসান

Save Muslim World

13 Jan, 15:32


#breaking_news

ইজরায়েলী ৫ সেনা নীহত বেইত হানুনে 🔥

নাহাল ব্রিগেডের ৫ জন সদস্য আজ গাজার উত্তরে বেইত হানুনে নিহত হয়েছেন এবং ১১ জন বিভিন্ন আঘাতে আহত হয়েছেন।


📮 حدشوت بزمان:
5 من لواء ناحال قُتلوا اليوم في بيت حانون شمال غزة وأصيب 11 بجروح متفاوتة

Save Muslim World

13 Jan, 15:32


গাজা উপত্যকা যুদ্ধে জাহান্নামে যাওয়া ইজরায়েলী সেনাদের বিদায়ী মুহুর্তে ভেঙে পড়ে কাফের সৈনিকের পরিবারেরা 🔥😁🤣

Save Muslim World

13 Jan, 15:31


🔻❤️ আবু উবাইদা (আল-কাসাম ব্রিগেডের সামরিক মুখপাত্র):

উত্তর গাজা উপত্যকায় ১০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে শত্রু সেনাবাহিনীর পরিচালিত ধ্বংসযজ্ঞ এবং গণহত্যার পরেও, আমাদের মুজাহিদরা তাদেরকে বিশাল ক্ষতি করতে বাধ্য করছে এবং তাদের উপর কঠিন আঘাত হানছে। গত ৭২ ঘণ্টায় ১০ জনেরও বেশি নিহত এবং ডজনেরও বেশি আহত হয়েছে।

আমরা নিশ্চিত করছি যে দখলদার বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির সংখ্যা তাদের ঘোষিত সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। শত্রু উত্তর গাজা উপত্যকা থেকে অপমানজনকভাবে পিছিয়ে যাবে, প্রতিরোধ আন্দোলনের মনোবল ভাঙতে ব্যর্থ হয়ে। তাদের একমাত্র অর্জন হল ধ্বংসযজ্ঞ, ধ্বংস এবং নিরপরাধ মানুষের গণহত্যা।

Save Muslim World

12 Jan, 12:11


ইহুদি সেনাদের উপর জাবালিয়ায় আল কুদস ব্রিগেডের হামলা।

আল্লাহু আকবর

Save Muslim World

12 Jan, 11:45


সুপার পাওয়ার ইরানের মিসাইল ব্যাস ভিডিও উন্মোচন 😱

মাটির নিচে বিশাল ক্ষেপণাস্ত্রের শহর তৈরি করেছে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম পরাশক্তি ইরান। তেহরানের শক্তিশালী সব ক্ষেপণাস্ত্রের পাশাপাশি যেখানে মজুত রয়েছে নতুন প্রযুক্তির বহু মিসাইল। শুক্রবার (১১ জানুয়ারি) ভূগর্ভস্থ গোপন স্থাপনাটির ভিডিও প্রকাশ করেছে ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী আইআরজিসি। তাদের দাবি- যেকোনো মুহূর্তে, যেকোনো স্থানে হামলার জন্য প্রস্তুত ভূগর্ভস্থ এই স্থাপনাটি।

Save Muslim World

11 Jan, 13:32


পুরো রাত তাঁর ব্লিডিং হয়েছে। আমি শুধু এই আশায় ছিলাম যে তাঁর একবার জ্ঞান আসবে। কিন্তু তাঁর জ্ঞান আসেনি। একবারও চোখ খোলেনি। একটুও রেসপন্স করেনি।

শেষে ফজরের আজানের সময় আমার স্বামী মারা যায়।

ঠিক সময়ে চিকিৎসা পেলে হয়তো আমার স্বামী বেঁচে থাকত। এই একটা কষ্ট আমি নিজেকে বুঝাতে পারি না। আমি হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ছুটেছি, কিন্তু নিজের স্বামীকে চিকিৎসা দিতে পারিনি।

আমার তিন বছরের একটা বাচ্চা আছে। সে তো বুঝে না যে তার বাবা আর নেই। আমি আমার ছেলেকে কী বলবো বলেন? যে আমি হাসপাতালে গিয়েছিলাম, কিন্তু তারা চিকিৎসা দিতে পারেনি?

যে দেশের জন্য তাঁর বাবা জীবন দিতে রাজি ছিল, সেই দেশের হাসপাতালগুলোর সামনে গুণ্ডা বাহিনী দাঁড়িয়ে থাকে যাতে রক্ত ঝরানো মানুষ চিকিৎসা নিতে না পারে?

আমার ছেলে এখনো কাগজের প্লেন বানায়। ভাবে তার বাবা আসবে, তার সাথে খেলবে। আমি উত্তর দিতে পারি না।দেখি আর নিজের কান্না লুকাই।

আমার নিজেরই বিশ্বাস হয় না, যে মানুষটা সকালে আমার সাথে কথা বলে নাস্তা খেয়ে আমার সামনে দিয়ে বের হলো, যার সাথে আমার এতবার ফোনে কথা হলো, ৪০ মিনিট আগেও যে আমাকে বলছিল “টেনশন করো না, আমি ঠিক আছি,” সে এখিন নেই—এটা কীভাবে বিশ্বাস করি, বলেন?

তবে যাই হোক, দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছে আমার স্বামী। সে এখন এই দেশের শুধু আমার একার না। এটা ভাবলেও গর্ব হয়।
সে আমাকে আজীবনের কষ্ট আর গর্ব একসাথে দিয়ে গেল।

আমি একজন শহীদের স্ত্রী। একজন শহীদের ছেলে বড় করছি। এটাই আমার সম্বল। ২/২

Save Muslim World

11 Jan, 13:32


জুলাই আমাদের এখনো কাঁদায়...!!


"৪০ মিনিট আগেও যে আমাকে বলছিল “টেনশন করো না, আমি ঠিক আছি,” সে এখন নেই
— এটা কীভাবে বিশ্বাস করি, বলেন?"


বর্ণনায় - নাঈমা এরিন নিতু
(শহীদ মুত্তাকিন বিল্লাহর স্ত্রী)

ঘটনার স্থান - মিরপুর ১০ গোল চত্তর, ১৯ জুলাই

.
পেশায় আমার হাসবেন্ড একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, উনি কাজ করতেন ইবনে সিনাতে। আমিও পেশায় একজন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট। জুলাইয়ের আন্দোলন শুরুর পর থেকেই আমার স্বামী এই আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। প্রতিদিন ডিউটি শেষে তিনি আন্দোলনে যোগ দিতেন।

১৮ জুলাই রাতে ১১টার সময় ডিউটি শেষ করে যখন তিনি বাসায় ফিরছিলেন, তখন মিরপুর ১০ নম্বর থেকে তাঁর উপর আক্রমণ করা হয়। তিনি আমাকে কিছু জানাননি কারণ জানালে আমি তাঁকে আন্দোলনে যেতে নিষেধ করতাম, কারণ আমাদের একটি ছোট বাচ্চা আছে,তাই তিনি প্রাথমিকভাবে ব্যাপারটা আমার কাছে হাইড করেন । তাঁর শরীরের নানা জায়গায় রাবার বুলেট লাগে। তিনি বাসায় আসার পর বিষয়টি লুকানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু আমি তা দেখে ফেলি এবং প্রাথমিক চিকিৎসা দেই সেদিন।

তারপরের দিন সকালে তিনি ডিউটিতে যান। তাঁর ডিউটি ছিল সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। ২টায় কাজ শেষ করে তিনি মিরপুর ১০ নম্বরে আন্দোলনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তখন থেকেই আমি তাঁর সঙ্গে বারবার ফোনে কথা বলছিলাম। শেষবার বিকেল ৪টার দিকে, আসরের আজানের সময়, তাঁর সঙ্গে আমার কথা হয়।

তখন তাঁর গলা একদম বসে গিয়েছিল। আন্দোলনের প্রথম সারিতে থেকে স্লোগান দেওয়ার কারণে আর অতিরিক্ত ঘামে গরমে তাঁর গলা বসে যায়। তিনি আমাকে শেষ কথোপকথনে বলেন, “টেনশন করো না, আমি ঠিক আছি। আজ তো সবাই আন্দোলন করছে—মহিলা থেকে শুরু করে বাচ্চা, বৃদ্ধ সবাই নেমেছে রাস্তায়। আমি কিভাবে ঘরে বসে থাকি? নিজের কাছে নিজে কী জবাব দেব?” এটাই ছিল তাঁর সঙ্গে আমার শেষ কথা।

সেদিন এই কথা বলার কিছু মুহূর্ত পরেই মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বর থেকে তাঁর মাথায় গুলি লাগে সরাসরি। একটি গুলি তাঁর মাথা ভেদ করে আরেক পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়, আর দ্বিতীয় গুলি তাঁর মাথাতেই আটকে যায়।

আমার কাছে সঙ্গে সঙ্গেই ফোন আসে, এবং আমি সেখানে চলে যাই। কিন্তু আমি তাঁকে সেখানে পাইনি। সেখানকার এক ভাই তাঁকে মিরপুর আল-হিলাল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়, মাথায় ব্যান্ডেজ করা হয়। কিন্তু তাঁর অবস্থার অবনতি দেখে তাঁকে ইবনে সিনা কল্যাণপুর ব্রাঞ্চে স্থানান্তর করা হয়।

পরে জানতে পারি, সেখানে যাওয়ার পর অনেক ভালো ভালো ডাক্তার তাঁর ট্রিটমেন্টে এগিয়ে এসেছিলেন। অনেক চেষ্টা করা হয়েছে, কিন্তু তাঁর আর জ্ঞান ফিরে আসেনি। কোনোভাবেই তাঁর আর জ্ঞান ফিরে আসেনি।

তাঁর ইবনে সিনাতে থাকার খবর পেয়ে আমি সেখানে ছুটে গিয়েছিলাম। কিন্তু ছাত্রলীগ ইবনে সিনায় যাওয়ার এবং হাসপাতালের মুখে তৎপর ছিল। কোনোভাবেই যেতে দেবে না। আমি সেখানে তাদের হাত-পায়ে ধরে কাঁদছিলাম, কিন্তু তারা আমাকে ঢুকতে দেয়নি।

তার মধ্যে আমার কাছে আরেকটা কল আসে। বলা হয় আমার স্বামী নাকি সোহরাওয়ার্দীতে। আমি আবার ওখান থেকে সোহরাওয়ার্দীতে যাই। ২ তলা থেকে ৫/৬ তলা আমি পাগলের মতো কতবার ছোটাছুটি করেছি, আমার হিসাব নেই।

সেদিন আমি যতগুলো লাশ দেখেছি, জীবনে এত লাশ দেখিনি। আমি সব লাশ উল্টে উল্টে দেখছিলাম আমার স্বামী কিনা। সেখানেও আমি তাঁকে খুঁজে পাইনি।

পরে আবার কল করি ওই নম্বরে। তখন বলা হয় নিউরো সায়েন্স বিভাগে যেতে হবে আমাকে। পরে সেখানেও যাই। কিন্তু ওখানেও কোনো এন্ট্রি নেই, কোনো তথ্য নেই, কিছুই নেই।

সেদিন শুধু লাশ আর লাশ। এত রেকর্ড রাখাও কি সম্ভব, আমি জানি না। ডাক্তাররা শুধু রোগী পাচ্ছিল আর যেভাবে পারছিল চিকিৎসা দিচ্ছিল। আর যারা মারা যাচ্ছিল, সবাইকে আলাদা রুমে সরিয়ে দিচ্ছিল।

ওই দৃশ্য আমি এখনো ভুলতে পারি নাই।

শেষে আরেকটা কল আসে। বলা হয় তিনি ইবনে সিনাতেই আছেন, আইসিইউ-তে ৯ তলায় আছেন। শেষ পর্যন্ত আমি তাঁকে সেখানেই খুঁজে পাই। সেখানেই তাঁর সার্জারি চলছিল।

কিন্তু ইবনে সিনায় সেদিন ছাত্রলীগ ঢুকে পড়ে এবং অনেক সমস্যা করছিল। ট্রিটমেন্ট করতে দেবে না। ডাক্তাররাই পরে আমার হাসব্যন্ডকে আমার কাছে হ্যান্ডওভার করে বলেন, এখানে রাখা যাবে না। তাঁকে নিউরোসার্জারি ডিপার্টমেন্টে নিয়ে যেতে হবে, কারণ তাঁর মাথায় বুলেট লেগেছে। এই সমস্যার ভালো চিকিৎসা সেখানেই হবে।

তাই আমি তাঁকে নিয়ে নিউরো সায়েন্সে যাই। কিন্তু সেখানেও তারা মানা করে দেয় যে ট্রিটমেন্ট করাবে না। কারণ ততোক্ষণে ওখানেও লীগ-এর হামলা শুরু হয়ে যায়।

পরে যখন রাত ১০টা বাজে, আর কোনো উপায় না পেয়ে আমি যেখানে চাকরি করি, সেখানে তাঁকে ভর্তি করাই ইমার্জেন্সিতে।

ফজর পর্যন্ত আমার স্বামী বেঁচে ছিল। সারারাত তাঁকে ব্লাড দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাঁর শরীর কোনো ব্লাড নিচ্ছিল না। নাক দিয়ে, মুখ দিয়ে, কান দিয়ে সব রক্ত বের হয়ে যাচ্ছিল। ১/২

Save Muslim World

11 Jan, 13:19


"তারেক ভাই আসবে সেজন্য চাঁদা তুলতে হবে"

এভাবেই নিজের এলাকায় বিএনপি ও ছাত্রদল চাঁদাবাজি করছে বলে অভিযোগ করেছেন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।

Save Muslim World

10 Jan, 10:48


সামরিক শক্তিতে ২ ধাপ এগোল বাংলাদেশ !
গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্সের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালে বিশ্বে সামরিক শক্তির দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৫ তম।

সামরিক খাত নিয়ে তথ্য সংগ্রহ এবং গবেষণা করে, বিশ্বে সুপরিচিত এমন একটি প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রতি বছর সামরিক শক্তির বিচার করে একটি তালিকা বা ইনডেক্স প্রকাশ করে।

এতে বিশ্বে ১৪৫টি দেশের সামরিক শক্তির বিচার করা হয়।
এ প্রতিষ্ঠানের তথ্যে ২০২৪ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিলো ৩৭ তম, ২০২৩ সালে ছিল ৪০ তম। অর্থাৎ গত এক বছরে বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে।

Save Muslim World

10 Jan, 10:32


আপনাকে ভাইয়া ডাকবো না আংকেল???
চাচ্চু দলকে উদ্দেশ্য করে সাধারণ ছাত্র।

Save Muslim World

08 Jan, 12:35


চোখে চোখ রেখে কথা হবে🔥

বাংলাদেশের বিডিআরের স্পষ্ট বার্তা, তোমরা বাংলার এক ইঞ্চি মাটিও নিতে পারবেনা।

Save Muslim World

07 Jan, 13:58


আল কাসসাম ব্রিগেড এর নতুন ভিডিও

আল্লাহু আকবর

মুজাহিদরা তাদের রক্তের শেষ বিন্দু দিয়ে টিকে আছে

Save Muslim World

07 Jan, 13:02


যদি ৭৫ এ স্বপরিবারে অবুঝ শিশু রাসেলের নিহত হওয়াকে আপনার ইনজাস্টিজ মনে হয়, ডালিমদের খুনি মনে হয়, আর ২৪ এর শিশুগুলোর হতাহতে আপনার গিলটি ফিলিং আসেনা, শেখ হাসিনার পক্ষে থেকেও নিজেকে খুনি মনে হয় না, তাহলে বুঝে নিবেন সমস্যাটা ভিন্ন জায়গায়...

Save Muslim World

06 Jan, 12:07


দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে বাপের ম্যুরাল বানালেন। জনগণের হাজার হাজার কোটি নষ্ট করে কোটি কোটি বই চাপিয়ে বাপের বানানো ইতিহাস পড়িয়ে আমাদের ব্রেইণওয়াশ করালেন।

পুরো ১৭ বছর আমাদের শেখ মুজিবের ইতিহাস পড়িয়ে আমাদের মগজ ধোলাই করলেন। অথচ সামান্য ১ ঘন্টার একটা ভিডিওতে আপনার হাজার হাজার কোটি খরচ করে বানানো মিথ্যাচারের ইতিহাসের জবাব আজকে দেশের মানুষ দেখলো আর জানলো।

কালের স্বাক্ষী হয়ে আরো বহুবছর প্রজন্মের কাছে বেঁচে থাকুক সময়ের সাহসী সন্তান মেজর ডালিম (বীর উত্তম)

Save Muslim World

05 Jan, 19:21


বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর ডালিম (বীর উত্তম) এর বদৌলতে যে সত্য ইতিহাসগুলো জাতি অর্ধ শতাব্দী বছর পর জানলো:

১. মুজিব নিজে স্বয়ং ধরা দিয়ে পাকিস্তানি আর্মির কাছে ফ্যামিলির দায়িত্বভার দিলেন।
২. মুজিবের ভাষনে নয় মেজর জিয়াউর রহমানের ডাকে লক্ষ লক্ষ মানুষ একতাবদ্ধ হয়েছিলো এবং আমি নিজেও পাকিস্তান থেকে চলে এসেছিলাম মেজর জিয়ার ডাকে।
৩. মুক্তিযুদ্ধে সর্বমোট শহীদের সংখ্যা ৩০ লক্ষ নয়, ৩ লক্ষ।
৪. মুক্তিযুদ্ধে ধর্ষণের শিকার নারীদের সংখ্যা ২ লক্ষ নয় বরং আরো অনেক অনেক কম কারণ ডালিম সাহেব বলেছেন উনি মাত্র দুইজন ধর্ষিতা নারীকে পেয়েছেন।
৫. মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাইনি।
৬.ভারত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করছে যাতে তাদের একটি প্রদেশ বানাতে পারে।
৭. মুজিব হ'ত্যায় প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও জড়িত ছিলেন।
৮. কোরআন শপথ করে জিয়া আগস্ট বিপ্লবীদের সাথে থাকার ওয়াদা করেন। (কিন্তু তার বদলে) তিনি ক্ষমতা সুসংহত করতে ৪০০০ লোককে মৃত্যুদন্ড দিয়েছিলেন।
৯. বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিলো ভারতীয় বাহিনী।
১০. ভারত তৎকালীন ১৬ হাজার কোটি টাকার সম্পদ বাংলাদেশ থেকে লুট করে নিয়ে যায়। বাঁধা দিলে মুজিব মেজর জলিলকে গ্রেপ্তার করে।
১১. জহির রায়হান ও শহিদুল্লাহ কায়াসারকে হত্যা করেছিলো মুজিব।
১২. মুক্তিযুদ্ধে ২ লক্ষ মা বোনের ইজ্জৎ লুট হয়েছিলো এইটা একটা মিথ্যা প্রচারণা।
১৩. বিপ্লবী সিরাজ সিকদারকে পরিকল্পনা করে হত্যা করে মুজিব।
১৪. কথা আর কাজে কোন মিল ছিলোনা মুজিবের৷
১৫. মুজিব হত্যার পরে মিষ্টি বিতরণ করে দেশের মানুষ।
১৬. মেজর ডালিমের স্ত্রীকে চিকিৎসা নিতে দেয়নি হাসিনা ও খালেদা।

তারিখ: জানুয়ারি ০৫, ২০২৫ ইং

Save Muslim World

05 Jan, 19:05


এতদিন জানতাম শেখ মুজিব একটা মহা ভিলেন ছিল। এখন দেখি এলাকার ছ্যাচড়া চোর ছিল। অথচ এই মুজিবকে পূজি করে লীগের পাণ্ডারা পুরো জাতীরে ভুলভাল বুঝাইয়া খাইছে। একজন মেজর ডালিম না হইলে এই সত্য হয়ত কেউ জানতেই পারত না।

লীগের পুরো ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গেছে একজন ডালিমকে খুঁজে বের করতে। অথচ একজন ডালিম যুগ যুগ পরে একজন জন্মায়৷ মুজিবের মৃত্যুর পরে লাখ লাখ জনতা মাঠে নেমে আসে যেমনিভাবে ২৪ বিপ্লবের সময় জনতা মাঠে নেমে এসে বিজয় উল্লাস করেছে। এর একটাই কারন ছিল স্বৈরাচার থেকে মুক্তি পেয়েছিল জনগন।

যুদ্ধে ৩ লাখের স্থলে ৩০ লাখ বলে দিসে মুজিব আর সেইডারে ইতিহাস বানায়া আবেগকে পূজী করে চলছে লীগ। বুদ্ধিজীবীদের মূলত পাকিস্তান হত্যা করেনি। বরং ভারত এ দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে একটি মেধাশূন্য দেশ বানিয়ে পুরো দেশকে ভাড়তের গোলামে পরিনত করতে চেয়েছিল। সর্বশেষ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়ে সেই সফলতার দিকেই হাটছিল হাসিনা ও ভাড়ত।


এদেশের মানুষ একটি পরিবারের কাছে দুইবার ভুল করলো। প্রথমে মুজিবের কাছে দ্বিতীয়ত হাসিনার কাছে। এরপরও যদি এ জাতীর শিক্ষা না হয় তাহলে আবারও ওই পরিবার দ্বারাই এ জাতী তৃতীয় বারের মত নির্যাতিত হবে।

এ ছাড়া এসব ঘটনা থেকে এটাও শিক্ষা নেয়ার আছে যে ইতিহাস বিকৃতি করে হলেও কেউ পার পায়নি পার পাবে না। বর্তমান দেশে বিদ্যমান যতগুলো রাজনৈতিক দল রয়েছে তারাও যদি শিক্ষা না নেয়, জনগনের উপর সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়, কিংবা স্বৈরতন্ত্র ও জুলুম কায়েম করতে চায় তাহলে মুজিব হাসিনার মত একই পরিনতি তাদেরও হবে। শুধু সময়ের অপেক্ষা।

Save Muslim World

05 Jan, 19:03


শেখ হাসিনাকে শতবার ফাঁসি দিলেও প্রাপ্য বিচার হবে না: রাশেদ প্রধান

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপা সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, শুধুমাত্র জুলাই গণঅভ্যুত্থান নয়, জন্মলগ্ন থেকেই আওয়ামী লীগ হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। ক্ষমতার মসনদ ধরে রাখার জন্য এবং বাংলাদেশকে ভারতের করদ রাজ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য শেখ হাসিনা বারবার হত্যাযজ্ঞে লিপ্ত হয়েছে। তাই শেখ হাসিনাকে শতবার ফাঁসি দিলেও প্রাপ্য বিচার হবে না।

রোববার (০৫ জানুয়ারি) বিকেলে যুব জাগপা আয়োজিত পল্টনস্থ শফিউল আলম প্রধান মিলনায়তনে, ৫ জানুয়ারি ২০১৪ গণতন্ত্র হত্যা দিবস এবং ভোটাধিকার রক্ষার লড়াইয়ে যুব জাগপা নেতা শহীদ মাসুদ রায়হানের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

Save Muslim World

05 Jan, 17:39


জটিলস 📛

Save Muslim World

05 Jan, 16:11


মেজর ডালিম লাইভে আছেন যারা তার কথা শুনতে চান । এই লিংকে গিয়ে দেখেন

https://www.youtube.com/live/UFMuU-9w4jM?feature=shared

Save Muslim World

04 Jan, 17:49


সন্ত্রাসী আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে ১ই জানুয়ারি মুসলমানদের সংগঠন আরসার অভিযান।

৬৩ জন আরাকান আর্মি সন্ত্রাসী নিহত।

যারা চট্টগ্রাম অঞ্চলের আছেন তারা আশাকরি খুব ভালোভাবে তাদের ভাষা বুঝতে পারছেন।

Save Muslim World

03 Jan, 13:41


ভারতের মধ্যে চীনের নতুন শহর ঘোষণা, নয়াদিল্লির প্রতিবাদ

উত্তর-পশ্চিম চীনের একটি আঞ্চলিক সরকার সম্প্রতি ভারত ঘেঁসে দুটি নতুন 'কাউন্টি' প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছে। ঘাড়ের ওপর দুই নতুন প্রশাসনিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার এমন ঘোষণার প্রতিবাদ জানিয়েছে নয়াদিল্লি। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উদ্বেগ জানিয়ে বলেছে, চীনের ঘোষিত কাউন্টির কিছু অংশ ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখের মধ্যে পড়েছে। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সিনহুয়া গত ২৭ ডিসেম্বর জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম চীনের জিনজিয়াং উইঘুর স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের সরকার দুটি নতুন কাউন্টি প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছে। এলোর নাম হে'আন এবং হেকাং। কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি এবং রাষ্ট্রীয় পরিষদ এটি অনুমোদন দিয়েছে।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, তথাকথিত কাউন্টিগুলোর কিছু অংশ লাদাখের অধীনে পড়ে। ভারত কখনই এই অঞ্চলে ভারতীয় ভূখণ্ডে চীনের অবৈধ দখলদারিত্বকে মেনে নেবে না।

Save Muslim World

28 Dec, 15:36


৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, বিকেল ৩.০০ টায় জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র ঘোষিত হতে যাচ্ছে।

আমরা এই ঘোষণাপত্রে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ছাত্রজনতার ওপর নির্মম গণহত্যা পরিচালনা করা সন্ত্রাসী দল আ.লীগকে নিষিদ্ধ চাই। আওয়ামী গণহত্যাকারীদের অতিদ্রুত বিচার বাস্তবায়নের আল্টিমেটাম চাই। রাষ্ট্রযন্ত্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বসে থাকা আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসরদের বহিস্কার ও বিচার চাই।

আওয়াজ উডা বাংলাদেশ।

Save Muslim World

28 Dec, 01:35


মিজানুর রহমান আজহারির তাফসিরুল কুরআন মাহফিল

পেকুয়া, কক্সবাজারমিজানুর রহমান আজহারির তাফসিরুল কুরআন মাহফিল

পেকুয়া, কক্সবাজার

Save Muslim World

28 Dec, 01:33


ভারতকে কড়া হুশিয়ারি দিলেন মিজানুর রহমান আজহারী। কক্সবাজারের পেকুয়া থেকে আজকের বক্তব্য।

Save Muslim World

28 Dec, 01:30


জনসমুদ্রে পরিণত মিজানুর রহমান আজহারীর আজকের পেকুয়া- কক্সবাজার এর মাহফিল

Save Muslim World

28 Dec, 01:09


বাইকের পেছনে ছিল স্ত্রী আর সাত বছরের সন্তান।

আব্দুল্লাহপুর, কেরানীগঞ্জ টোল প্লাজায় টাকা দেওয়ার সময় সন্তান বাবার কাছে আবদার করে, ‘বাবা আমি টাকা দিবো।’

বাবা সন্তানের হাতে টাকা দেয়!

ঠিক তখনই পেছন থেকে ছুটে আসা দ্রুত গতির বাস সবকিছু স্তব্ধ করে দেয়।

কাকতালীয় ভাবে ঐ বাবা বেঁচে গেলেও, তার চোখের সামনে মারা যায় স্ত্রী আর সন্তান।

ভদ্রলোক ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে থেমে থেমে বললেন,

‘আমি তাকিয়ে দেখি আমার সন্তানের মাথার উপর দিয়ে বাসের চাকা চলে গেছে। আমার সন্তানের চোখ বেরিয়ে এসেছে , আর আমার বিবিকে চাকার সাথে বিঁধে টেনে নিয়ে গেছে।’ 😢😢

- সংগৃহীত

Save Muslim World

27 Dec, 05:08


“শেখ হাসিনা দেশের প্রধানমন্ত্রী নয় ভারতের সেবাদাসী”
🗣ডা. শফিকুর রহমান

Save Muslim World

27 Dec, 05:03


বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে উলামায়ে কেরাম জনতাকে একত্র করছে, ওদিকে আরসার নেতৃত্বে সৈন্যরা একত্রিত হচ্ছে।

এই ঐক্যবদ্ধতা বহাল থাকলে ইন শা আল্লাহ ভালো কিছু হবে।

Save Muslim World

26 Dec, 07:59


ভারতে পালানোর সময় বেনাপোল সীমান্তে একটি ভারতীয় ট্রাকের ভেতর থেকে রংপুরের পীরগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী।

Save Muslim World

26 Dec, 04:29


ঘটনাগুলো জাস্ট খেয়াল করেন,

১। পিলখানা ট্রজেডি নিয়ে কমিশন গঠনে গড়িমসি
২। ট্রাজেডির পরেই ডিজি হওয়া মইনুলকে পালানোর সুযোগ দেয়া, পরে ফেসবুকে হাউকাউ হলে আটকানো
৩। বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এর আগেও এর তদন্ত রিপোর্ট ধামাচাপা দিয়েছিলো - সে উপদেষ্টা হলো কোন কোটায়?
৪। সচিবালয়ের খুব গুরুত্বপূর্ণ সেকশনের দুই দিকে আগুন।

এরকম বহু ঘটনা বলা যাবে যেখানে দাদাদেশের সরাসরি ইনভলভমেন্ট আছে। এই উজবুক সরকার এইসব থ্রেট এলিমিনেশনে কোন পদক্ষেপ নেয় নাই। উল্টো
সরকার এখন সফট দালাল দিয়ে পরিবেষ্টিত।
এই ব্যর্থ সরকার যা করা দরকার তা করবে না - তারা সাইবার বুলিং আইন আর চুলের সংস্কারের নামে পশ্চিমের সংস্কৃতি প্রোমোট করতে ব্যস্ত।

Save Muslim World

26 Dec, 04:29


এটা যে একেবারে পরিকল্পিত অগ্নিকান্ড সেটা এই চিত্রের মাধ্যমে একেবারে স্পষ্ট। দেখেন ভবনের দুই পাশে কিভাবে বিচ্ছিন্ন ভাবে আগুন লাগানো হয়েছিল।

এখনো গোয়েন্দা সংস্থা ও সচিবালয়ের জায়গায় জায়গায় আওয়ামী প্রেতাত্মারা বসে আছে। এদেরকে এদের চেয়ারে বসিয়ে রেখে দেশ চালাতে গেলে এমন পরিস্থিতিই দেখে যেতে হবে। কারণে এরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে শত-শত কোটি টাকা পাচ্ছে। আওয়ামী লুটেরা, খুনীদের নিরাপদে দেশত্যাগ করতে দেওয়ার প্রায়শ্চিত্ত এসব!

Save Muslim World

26 Dec, 04:21


উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নাহিদ ইসলাম এর অফিসের বর্তমান চিত্র!

বাংলাদেশকে পঙ্গু করার জন্য পলাতক হা*সি*নার দূর্বিষহ পরিকল্পনার অন্যতম অংশ বলে মনে করছি।

Save Muslim World

25 Dec, 13:05


নিজ দেশ মিয়ানমারের রাখাইনে ফিরতে কক্সবাজারের উখিয়া ক্যাম্পে সমাবেশ করেছে রোহিঙ্গা মুফতি ও ওলামারা।

Save Muslim World

09 Dec, 14:51


১ম - আফগানিস্তান,
২য় - শ্রীলংকা,
৩য় - বাংলাদেশ,
৪র্থ - সিরিয়া,

এবার অপেক্ষা
-------------------- ভারতের জন্য।

Save Muslim World

09 Dec, 00:49


বাশার আল আসাদের পিতা হাফিজ আল আসাদের সময় আশির দশকে রাগাদ আল তাতারি নামে এক পাইলট প্রতিবাদীদের মিছিলে বোম্বিং করতে অস্বীকার করায় কারান্তরীণ হন, ৪৩ বছর পর মুক্তি পেলেন আজ।

এই সেই কুখ্যাত কারাগার যেখানে হাফিজ আল আসাদের সময়ে প্রতিবাদ করে আটক হওয়া বহু বন্দীরা জানতেনও না সেই ২০০০ সালে তার মৃত্যু হয়েছে।

এত বছর ধরে তার ছেলে বাশার আল আসাদ ক্ষমতায়। তারিখ, সময়ের কোনও হিসেব ছিল না। সেই থেকে প্রতিনিয়ত অসংখ্য বিরোধিতাকারীকে এখানে বন্দী করে রাখা হয়েছে।

এই সেই সিদনায়া কারাগার। এর ভিতরেই গণকবরও হত। আজকে বিদ্রোহীরা যখন গেট খুলে দিচ্ছিল, অসংখ্য বন্দী নারী ও শিশুও সেখান থেকে বের হয়ে আসে। যারা বন্দী অবস্থায় ক্রমাগত ধর্ষণের শিকার হয়েছে।

যারা সিরিয়ার মানুষের আনন্দকে বুঝতে পারছেন না, তারা এই ছবিকে দেখুন। মানুষের মুখ দেখে বিস্মিত, আঁতকে উঠা, মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলা ছোট্ট প্রকোষ্ঠে থাকা এই বন্দীর মুখটাকে দেখুন।

হায় দুনিয়া! জুলুম কি জিনিস!

আরজু আহমাদ

Save Muslim World

05 Dec, 14:25


https://t.me/aivchatgpt_bot?start=_tgr_XOJRoaswMDY9

Save Muslim World

25 Nov, 08:43


আয়াতুল্লাহ খামেনি বলেছেন,
নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা যথেষ্ট নয়; তার মৃত্যুদণ্ডের আদেশ জারি করা উচিত।

#GazaGenocide #Israel #IRAN

Save Muslim World

25 Nov, 08:42


ডোনাল্ড ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশ জারি করার পরিকল্পনা করছেন, যার মাধ্যমে তিনি মার্কিন সেনাবাহিনী থেকে সকল ট্রান্সজেন্ডার সদস্যকে সরিয়ে দেবেন।

বর্তমানে মার্কিন সেনাবাহিনীতে ১৫,০০০ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি কর্মরত আছেন।

#LGBTQ #USA

Save Muslim World

25 Nov, 04:56


শত্রুকে হত্যার পর পেটের উপর পা রেখে আল কাসাস বিগ্রেডের সেরা ছি 🔥🤩

Save Muslim World

24 Nov, 07:11


ব্রেকিংঃ-

👉 বান্দরবানের রুমা এরিয়ায়,
সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন KNA (কেএনএ) সন্ত্রাসীদের গোপন আস্তানায় অভিযান চালাচ্ছে সেনাবাহিনী।

অপারেশনে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত; অস্ত্রসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ।


অপারেশন চলমান...

Save Muslim World

24 Nov, 04:52


বিএনপি-ইউনূস যাই বলুক, আ.লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই: পার্থ

Save Muslim World

09 Nov, 04:04


ইউরোপা-লীগে ফিলিস্তিনি পতাকা ছিড়ে ফেলায় ইসরায়েলি সমর্থকদের রাস্তায় ফেলে গণপিটুনি দিয়েছে ফিলিস্তিনপন্থীরা।

নেদারল্যান্ডের রাজধানী আমস্টারডামে ম্যাকাবি তেল আবিব ক্লাব এবং অ্যাজাক্স আমস্টারডামের মধ্যে খেলা ছিল। ম্যাচে উগ্র জায়নিবাদী সমর্থকেরা ফিলিস্তিন বিরোধী ও গণহত্যার সমর্থনে স্লোগান দেয় এবং ফিলিস্তিনের পতাকা ছিড়ে ফেলে। এতে ফিলিস্তিনি সমর্থকেরা রেগে যায়। সেই সাথে রাস্তায় নেমে আসে স্থানীয় ফিলিস্তিন সমর্থকেরাও।

এরপর দলে দলে রাস্তায় নেমে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া দিয়ে ইসরায়েলিদের এলাকা ছাড়া করেন। রাস্থায় ফেলে গণপিটুনি দেয় তাদের। হোটেল ছেড়ে পালাতে থাকে উগ্র জায়নবাদীরা। এ ঘটনায় ইহুদিদের উদ্ধারে দুটি কার্গো বিমান পাঠিয়েছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কিছুতেই মানতে নারাজ তাদের জনগণ ইউরোপে মার খেয়েছে।

Save Muslim World

09 Nov, 03:59


হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু উবাইদাহ করমর্দন (হ্যান্ডশেক) করছেন শিশুদের সাথে পাশে আরেক আল কাসসাম যোদ্ধা একটি শিশুকে কোলে তুলে রেখেছেন।

#PALESTINE #Hamas #Gaza #GazaGenocide

Save Muslim World

09 Nov, 03:52


ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফোনালাপে তিনি গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন।

#PALESTINE #USA #GazaGenocide

Save Muslim World

06 Nov, 17:22


বিশ্ব সন্ত্রাসের প্রধান মদদদাতা ও বিশ্ব মোড়ল খ্যাত আমেরিকার নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট প্রসঙ্গে নিজেদের অবস্থান জানিয়ে বার্তা দিয়েছে গাজায় লড়াইরত ফিলিস্তিন স্বাধীনতাকামী ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস।
বুধবার (৬ নভেম্বর) স্বাধীনতাকামী দলটির পক্ষ থেকে একটি প্রেস বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ে আমরা ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের অবস্থান ও কিছু বিষয় স্পষ্টভাবে জানাতে চাই।
বিষয়গুলো হলো:
১. আমাদের অবস্থান ফিলিস্তিনি জনগণ, তাদের ন্যায্য ও বৈধ অধিকার বিষয়ে নতুন মার্কিন প্রশাসনের অবস্থানের উপর নির্ভর করে আগাবে।
২. দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, ১৯৪৮ এ ফিলিস্তিন দখলের পর থেকে এখন পর্যন্ত সকল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফিলিস্তিন ইস্যুতে নেতিবাচক অবস্থান গ্রহণ করে এসেছেন। সর্বক্ষেত্রে জায়োনিস্ট সন্ত্রাসী ও দখলদারদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও সবচেয়ে বড় সমর্থকও ছিলেন তারা। সেই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ মার্কিন প্রশাসনও জায়োনিস্ট সন্ত্রাসীদের দখলদারিত্ব ও আগ্রাসনের পক্ষাবলম্বন করে।
এছাড়াও জায়োনিস্ট যুদ্ধাপরাধীদের রাজনৈতিক ও সামরিক সমর্থন দিয়ে আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ চালিয়ে যাওয়ার অনুমোদন দেয়। যা নারী, শিশু ও বৃদ্ধ সহ আমাদের হাজার হাজার জনগণকে নৃশংসভাবে হত্যায় তাদের পূর্ণ অংশীদারত্বের বিষয়টি নিশ্চিত করে।
৩. আমরা নতুন মার্কিন প্রশাসনকে জায়োনিস্টদের অন্ধ ও বিবেকহীন পক্ষাবলম্বন থেকে বিরত থাকার আহবান জানাই। আহবান জানাই, গাজা ও পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে আগ্রাসন ও গণহত্যা বন্ধে গুরুত্বের সাথে কাজ করার, ভাতৃপ্রতিম লেবানিজ জনগণের বিরুদ্ধে আগ্রাসন বন্ধের, জায়োনিস্টদের রাজনৈতিক প্রশ্রয় ও সামরিক সহযোগিতা বন্ধের, আমাদের জনগণের ন্যায্য ও বৈধ অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার।
৪. নব-নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্টকে অবশ্যই তাদের সাধারণ জনগণের জায়োনিস্ট আগ্রাসন বিরোধী দাবীগুলো শুনতে হবে। যা তারা গত ১ বছরেরও অধিক সময় ধরে জানিয়ে আসছে যে, ফিলিস্তিনে দখলদারিত্ব ও গণহত্যার অবসান ঘটাতে হবে। ইসরায়েল ও জায়োনিস্টদের স্বার্থ রক্ষায় মার্কিন সরকারের একতরফা সমর্থন ও পক্ষাবলম্বন বন্ধ করতে হবে।
৫. নতুন মার্কিন প্রশাসনের অনুধাবন করা আবশ্যক যে, বিদ্বেষে ভরপুর জায়োনিস্টদের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনের জনগণ তাদের প্রতিরোধ সংগ্রাম চালিয়ে যাবে। পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বায়ত্তশাসনের বৈধ অধিকার আদায় ও পবিত্র কুদসকে রাজধানী করে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় বিচ্যুতি ঘটাবে এমন কোনো পথ বা প্রস্তাব কখনো গ্রহণ করবে না।
সূত্র: হামাস

Save Muslim World

05 Nov, 12:14


হামাসের কাছে আটক প্রত্যেক বন্দীকে মুক্তির জন্য ‘মিলিয়ন ডলার’ অফার করেছে নেতানিয়াহু।

Save Muslim World

05 Nov, 12:14


মালদ্বীপ হয়ে পোশাক রফতানিতে কেজিপ্রতি ১ ডলার সাশ্রয়, সময়ও লাগছে কম

কলকাতার বিমানবন্দরের পরিবর্তে মালদ্বীপের বিমানবন্দর ব্যবহার করে পোশাক রফতানির কারণে দেশের রফতানিকারকরা প্রতি কেজি পণ্য রফতানিতে অন্তত এক ডলার সাশ্রয় করতে পারছে। বাংলাদেশ থেকে ভারতের কলকাতা অনেক কাছে হলেও পরিবহন খরচ বেশি। আর বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপের দূরত্ব প্রায় ২৮০০ কিলোমিটার হলেও, আকাশপথে পণ্য পরিবহনে এটি ইউরোপের জন্য সাশ্রয়ী রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঢাকা থেকে প্রচলিত রুটের বিমানবন্দর কলকাতা, কলম্বো বা সিঙ্গাপুর দিয়ে পণ্য পাঠানোয় একদিকে খরচ যেমন বেশি হচ্ছে অপরদিকে সময়ও বেশি লাগছে। খরচ এবং সময় বাঁচানোর জন্য ব্যবসায়ীরা মালদ্বীপের বিমানবন্দর ব্যবহার করতে এখন বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন।

Save Muslim World

05 Nov, 12:13


সাইবার নিরাপত্তা আইন এক সপ্তাহের মধ্যে বাতিল হবে। এই আইনের অধীনে যত মামলা হয়েছে, সব মামলাও প্রত্যাহার করা হবে বলে নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হাকোন‌ অ্যারাল্ড গুলব্রান্ডসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ।
তিনি আরো বলেন, প্রয়োজনীয় সব সংস্কার শেষে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে।

Save Muslim World

05 Nov, 11:59


বাংলাদেশ ভারতের বদলে মালদ্বীপের সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করছে।

Save Muslim World

05 Nov, 11:58


আজকের মহাসম্মেলনে ঘোষিত ৯টি দফা হলো-

১. কওমি শিক্ষাকে দারুল ওলুম দেলবন্দের আওতায় পরিচালনা করতে হবে। এবং তাবলিগ নিয়ে বিচ্ছিন্ন মহলের সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।

২. সাধারণ শিক্ষা সিলেবাসে ধর্মশিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে। 
৩. আলেমদের বিরুদ্ধে বিগত সরকারের যাবতীয় মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। 

৪. শাপলা চত্বরের গণহত্যায় জড়িত আসামিদের দেশে এনে শাস্তি নিশ্চিত এবং সারাদেশে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।

৫. ২০১৮ সালে টঙ্গী ময়দানে সাদপন্থিদের নৃশংস আক্রমণের বিচার করতে হবে।

৬. সাদপন্থীরা নবী করিম সা. সহ সাহাবীদের সমালোচনা করে আসছে। সাদ তাবলিগের নীতিমালা উপেক্ষা করে আসছে। তাই দারুল উলুম দেলবন্দ সাদ সাহেবকে দেশে আসতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। কোনো অবস্থাতেই আসতে দেওয়া হবে না।

৭. আলেমপন্থিদের বিশ্ব ইজতেমাই সরকারঘোষিত দুই পর্বে করতে দিতে হবে। এর মধ্যে আগামী বিশ্ব ইজতেমা প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হবে ৩১ জানুয়ারি ও ১-২ ফেব্রুয়ারি, দ্বিতীয় পর্ব ৭-৮-৯ ফেব্রুয়ারি করার ঘোষণা করা হলো। এবিষয়ে সরকারের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।

৮. কাকরাইল মসজিদ সাদপন্থিদের কোনো কার্যক্রম চালাতে দেওয়া হবে না। কাকরাইল আজ থেকে কেবলমাত্র শুরায়ি নেজামে পরিচালিত হবে।

৯. অভিশপ্ত কাদিয়ানিদের অবিলম্বে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে।

Save Muslim World

05 Nov, 11:56


উত্তর গাজায় ইজরায়েলের গণহত্যা

Save Muslim World

05 Nov, 11:56


গত শুনিবার এই ইহুদি সেনা গাজায় নিহত হলেও ইজরায়েল অফিসিয়ালি এখনও ঘোষণা না দেয়ার কারণ জানতে চাইছে নিহত সেনার বোন।

সুতরাং স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে তারা নিহতের প্রকৃত সংখ্যা জানাচ্ছে না।

Save Muslim World

03 Nov, 06:53


লেবাননে ইসরায়েলি বিমান হামলায় বাংলাদেশী নিহত

লেবাননে দখলদার ইসর‌াইয়েলি বিমান হামলায় প্রবাসী বাংলাদেশী রেমিট্যান্স যোদ্ধা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন নিহত হয়েছেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাসিন্দা। শনিবার লেবাননের রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলে ইসরায়েল দফায় দফাই জঙ্গি হামলা চালালে এতে স্থানীয় অনেকেই হতাহত হয়। এলাকাটিতে অবস্থানকালে এ হামলা হলে নিজাম উদ্দিন ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। বর্তমানে তার লাশ স্থানীয় একটি হাসপাতালের মর্গে সংরক্ষিত আছে।

Save Muslim World

30 Oct, 12:32


অক্টোবরের সফলতা

৬২ জন জাহান্নামে

এ যেন এক বছর আগের অক্টোবরের পুনরাবৃত্তি

Save Muslim World

30 Oct, 12:31


রাতের বেলায় কোনও প্রকার সিকিউরিটি ফোর্স এবং গার্ড ছাড়াই নিজে বাইক রাইড করে গন্তব্যে যাচ্ছেন ইমারতে ইসলামি আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মৌলভী আমির খান মুত্তাকী।

Save Muslim World

30 Oct, 12:30


ঘটনার বিস্তারিত:

ইহুদি সেনাদের একটি দল জাবালিয়ার একটি বাড়িতে তল্লাশির জন্য প্রবেশ করে। নিচ তলা থেকে যখন দোতলায় ওঠে, তখনই সেখানে থাকা বোমা বিস্ফোরণ হয়ে তারা নিহত হয়।

সেই চার সেনার ছবি প্রকাশ করেছে ইজরায়েল।

আলহামদুলিল্লাহ

Save Muslim World

30 Oct, 12:30


নাইম কাসেম হিযবুল্লার প্রধান নির্বাচিত হলেন

Save Muslim World

30 Oct, 11:59


আন্দোলনে যাওয়ার আগে আমার ছেলে ১০০ টাকা চেয়েছিল। আমি গরীব মানুষ। ছেলেকে ১০০ টাকা দিতে পারিনি, ৩০ টাকা দিয়েছি। আমার ছেলে আর ফিরে আসেনি, শহীদ হয়ে গিয়েছে।
-স্বৈরাচার পতন আন্দোলনে এক শহীদের পিতা

Save Muslim World

28 Oct, 12:04


আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়