Publicaciones de Telegram de Bangladesh Civilian Force

we don't see,we can't hear,we don't know. But we know so many things what you can't ever think.
63,061 Suscriptores
548 Fotos
80 Videos
Última Actualización 01.03.2025 02:17
Canales Similares

2,538 Suscriptores

2,424 Suscriptores

2,185 Suscriptores
El contenido más reciente compartido por Bangladesh Civilian Force en Telegram
~ It's just their little game but all we have do is stand up & their little game is over.
সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা উচিৎ।
সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের মাধ্যমে সম্ভাব্য সুবিধা:
• অপরাধ দমন: সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অপরাধের রহস্য উদঘাটনে সিসিটিভি ফুটেজ কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও ঝুকিপূর্ণ চিহ্নিত স্থান সহ প্রয়োজনীয় যায়গায় ক্যামেরা স্থাপন করা হলে অপরাধীরা সহজেই ধরা পড়বে এবং অপরাধ প্রবণতা কমে আসবে।যখন দেখবে অপরাধ করার সাথে সাথেই প্রযুক্তির সহয়তায় তা মিডিয়াতে উঠে আসতেছে তখন অপরাধ অনেক কমে আসবে।
• ইভটিজিং প্রতিরোধ:
স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে ও আশপাশের অলিগলিতে ক্যামেরা স্থাপন করা হলে ইভটিজিংয়ের প্রবণতা কমে আসবে। অপরাধীরা বুঝবে যে তাদের কার্যকলাপ রেকর্ড হচ্ছে, ফলে এ ধরনের ঘটনা হ্রাস পাবে।
পুলিশি নজরদারি আরও উন্নত হবে:
পুলিশ কন্ট্রোল রুমে বসে শহরের বিভিন্ন এলাকা পর্যবেক্ষণ করতে পারবে এবং সন্দেহজনক পরিস্থিতি দেখলে তাৎক্ষণিকভাবে টহল টিমকে নির্দেশ দিতে পারবে। এতে টহল পুলিশের সংখ্যা কমিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর কার্যক্রম নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
• চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধ:
যেসব এলাকায় চুরি-ছিনতাই বেশি হয়, সেখানে সিসিটিভি ও পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করলে অপরাধ প্রবণতা কমে আসবে। বাজেটের মাত্র ১% ব্যয় করেই এক মাসের মধ্যে এর কার্যকারিতা দেখা যাবে।
উদাহরণ : গাজীপুর রোডের যে ফ্লাইওভার গুলা রয়েছে রাতে কেউ বাস থেকে নামলেই ছিনতাইয়ের শিকার হয় কারন সেখানে প্রশাসন নেই অন্ধকার পরিস্থিতি নিরাপত্তা ব্যাবস্থা নেই সেখানে যদি পর্যাপ্ত লাইটিংয়ের ব্যাবস্থা সিসিটিভি লাগিয়ে মনিটরিং করা হয় সেইখানের চুরি ছিনতাই কমে আসবে।
• রাষ্ট্রীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থান ব্যাতিত জনসাধারণকেও বাধ্যতামূলক নিজের নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি স্থাপনের জন্য উৎসাহিত করতে হবে:
প্রতিটি দোকানে বাধ্যতামূলকভাবে সিসিটিভি স্থাপনের আইন করা যেতে পারে। দোকানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২-৩ লাখ টাকা বিনিয়োগের তুলনায় মাত্র ২-৩ হাজার টাকা খরচ করে ক্যামেরা বসানো খুব একটা কঠিন নয়।
প্রতিটি বাড়ির মালিককে রাজউকের মাধ্যমে সিসিটিভি স্থাপনে বাধ্য করা যেতে পারে। মাসে লাখ লাখ টাকা ভাড়া আদায় করা বাড়িওয়ালাদের জন্য নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যামেরা বসানো অতি সামান্য ব্যয়।
মার্কেট ও বাজার কমিটিকে সিসিটিভি স্থাপনে বাধ্য করতে হবে।
• নিয়মিত তদারকি :
সিসিটিভি বসানোই যথেষ্ট নয়, প্রশাসনকে নিশ্চিত করতে হবে যে সব ক্যামেরা কার্যকর আছে, পর্যাপ্ত স্টোরেজ আছে, এবং প্রয়োজনে সঠিক ফুটেজ পাওয়া যাচ্ছে।
পরীক্ষামূলক বাস্তবায়নের প্রস্তাব:
এই উদ্যোগ পরীক্ষামূলকভাবে কয়েকটি ওয়ার্ডে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে , যদি সফল হয়, তবে তা সারাদেশে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে।
আমরা বিশ্বাস করি, ভবিষ্যতে এই উদ্যোগ দেশের সার্বিক নিরাপত্তায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে।
সচেতনতায় : বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স।
সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের মাধ্যমে সম্ভাব্য সুবিধা:
• অপরাধ দমন: সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অপরাধের রহস্য উদঘাটনে সিসিটিভি ফুটেজ কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও ঝুকিপূর্ণ চিহ্নিত স্থান সহ প্রয়োজনীয় যায়গায় ক্যামেরা স্থাপন করা হলে অপরাধীরা সহজেই ধরা পড়বে এবং অপরাধ প্রবণতা কমে আসবে।যখন দেখবে অপরাধ করার সাথে সাথেই প্রযুক্তির সহয়তায় তা মিডিয়াতে উঠে আসতেছে তখন অপরাধ অনেক কমে আসবে।
• ইভটিজিং প্রতিরোধ:
স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে ও আশপাশের অলিগলিতে ক্যামেরা স্থাপন করা হলে ইভটিজিংয়ের প্রবণতা কমে আসবে। অপরাধীরা বুঝবে যে তাদের কার্যকলাপ রেকর্ড হচ্ছে, ফলে এ ধরনের ঘটনা হ্রাস পাবে।
পুলিশি নজরদারি আরও উন্নত হবে:
পুলিশ কন্ট্রোল রুমে বসে শহরের বিভিন্ন এলাকা পর্যবেক্ষণ করতে পারবে এবং সন্দেহজনক পরিস্থিতি দেখলে তাৎক্ষণিকভাবে টহল টিমকে নির্দেশ দিতে পারবে। এতে টহল পুলিশের সংখ্যা কমিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর কার্যক্রম নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
• চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধ:
যেসব এলাকায় চুরি-ছিনতাই বেশি হয়, সেখানে সিসিটিভি ও পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করলে অপরাধ প্রবণতা কমে আসবে। বাজেটের মাত্র ১% ব্যয় করেই এক মাসের মধ্যে এর কার্যকারিতা দেখা যাবে।
উদাহরণ : গাজীপুর রোডের যে ফ্লাইওভার গুলা রয়েছে রাতে কেউ বাস থেকে নামলেই ছিনতাইয়ের শিকার হয় কারন সেখানে প্রশাসন নেই অন্ধকার পরিস্থিতি নিরাপত্তা ব্যাবস্থা নেই সেখানে যদি পর্যাপ্ত লাইটিংয়ের ব্যাবস্থা সিসিটিভি লাগিয়ে মনিটরিং করা হয় সেইখানের চুরি ছিনতাই কমে আসবে।
• রাষ্ট্রীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থান ব্যাতিত জনসাধারণকেও বাধ্যতামূলক নিজের নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি স্থাপনের জন্য উৎসাহিত করতে হবে:
প্রতিটি দোকানে বাধ্যতামূলকভাবে সিসিটিভি স্থাপনের আইন করা যেতে পারে। দোকানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২-৩ লাখ টাকা বিনিয়োগের তুলনায় মাত্র ২-৩ হাজার টাকা খরচ করে ক্যামেরা বসানো খুব একটা কঠিন নয়।
প্রতিটি বাড়ির মালিককে রাজউকের মাধ্যমে সিসিটিভি স্থাপনে বাধ্য করা যেতে পারে। মাসে লাখ লাখ টাকা ভাড়া আদায় করা বাড়িওয়ালাদের জন্য নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যামেরা বসানো অতি সামান্য ব্যয়।
মার্কেট ও বাজার কমিটিকে সিসিটিভি স্থাপনে বাধ্য করতে হবে।
• নিয়মিত তদারকি :
সিসিটিভি বসানোই যথেষ্ট নয়, প্রশাসনকে নিশ্চিত করতে হবে যে সব ক্যামেরা কার্যকর আছে, পর্যাপ্ত স্টোরেজ আছে, এবং প্রয়োজনে সঠিক ফুটেজ পাওয়া যাচ্ছে।
পরীক্ষামূলক বাস্তবায়নের প্রস্তাব:
এই উদ্যোগ পরীক্ষামূলকভাবে কয়েকটি ওয়ার্ডে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে , যদি সফল হয়, তবে তা সারাদেশে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে।
আমরা বিশ্বাস করি, ভবিষ্যতে এই উদ্যোগ দেশের সার্বিক নিরাপত্তায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে।
সচেতনতায় : বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স।
এতদিন যে রাজনৈতিক দল গুলো মজলুম ছিলো যাদের সাথে সাধারণ নাগরিকদের ভ্রার্তৃত্বের বন্ধন ছিলো তারা এখন রাজনৈতিক ক্ষমতার শক্তি ব্যবহার করে সাধারণ নাগরিক ও দেশের উপর সন্ত্রাসী/চুরি/ছিনতাই/চাদাবাজির মাধ্যমে দেশের উপর জুলুম করছে!
যে যতটুকু পারছে মাঠের রাজনীতির মধ্যে ক্ষমতার অপব্যবহার করছে!
• যে রাজনৈতিক দল গুলো এসবে যুক্ত তারা কি দেশ ও সাধারণ নাগরিকদের জন্য কল্যানকর?
• রাজনৈতিক ক্ষমতার পালাবদলে এগুলাই কি সাধারণ নাগরিক-রা দেখতে চেয়েছে?
আপনি জুলুমবাজ এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে আপনি মুক্ত হয়ে যখন নিজে জুলুমবাজ হয়ে যাচ্ছেন তাহলে তার আর আপনার মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
মানুষ এই যুগে একটা অন্যায় থেকে বের হয়ে আরেকটা অন্যায়কে প্রশ্রয় দিবে না!!!!!!
যে যতটুকু পারছে মাঠের রাজনীতির মধ্যে ক্ষমতার অপব্যবহার করছে!
• যে রাজনৈতিক দল গুলো এসবে যুক্ত তারা কি দেশ ও সাধারণ নাগরিকদের জন্য কল্যানকর?
• রাজনৈতিক ক্ষমতার পালাবদলে এগুলাই কি সাধারণ নাগরিক-রা দেখতে চেয়েছে?
আপনি জুলুমবাজ এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে আপনি মুক্ত হয়ে যখন নিজে জুলুমবাজ হয়ে যাচ্ছেন তাহলে তার আর আপনার মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
মানুষ এই যুগে একটা অন্যায় থেকে বের হয়ে আরেকটা অন্যায়কে প্রশ্রয় দিবে না!!!!!!
ঘরে বসে হালাল ভাবে আয় করুন " এমন বিজ্ঞাপন নিশ্চিত আপনার চোখে পড়েছে -
কিন্তু আপনার এই অন্ধ বিশ্বাস-কে কাজে লাগিয়ে আপনাকে পথে বসানোর জন্য এই এড গুলোই যথেষ্ট -
এমন বিজ্ঞাপন দেখে লোভে পড়ে আবেগে গা ভাসিয়ে দেন - তাহলে আপনার জন্য এটি ভয়ে আনবে করুন পরিণতি।
লোভ মানুষ-কে ধ্বংস করে তবুও মানুষ টাকা থেকে টাকা বানানোর জন্য অনলাইনে যাচ্ছে আর লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ করছে!
পরিবার থেকে সঞ্চিত অর্থ এনে অপরিচিত ব্যাক্তিদের সাথে ব্যাবসা করছেন! আর অল্প কিছুদিনের মধ্যে প্রতারক চক্র ফাঁদে ফেলে নি:স্ব করে ফেলছেন!
গত চারমাসে টেলিগ্রাম থেকে নামে বেনামে আইডি খুলে অনলাইন জব এর অফার করে প্রতারণা করার ১০০-টির ও বেশি অভিযোগ আসে - নিরুপায় এর মত ম্যাসেজ গুলো দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই !!
আনুমানিক এসব লোভনীয় অফার দেখিয়ে প্রায় ১০ হাজার সাধারণ নাগরিক দের সাথে প্রতারণা করেছে চ`ক্ররা।
বাংলাদেশ এর সাইবার ক্রাইম ডিভিশন গুলোর নিশ্চুপ অবস্থান এর জন্য এই প্রতারক চক্র-রা সক্রিয় হয়েছে আর সাধারণ নাগরিকদের পথে বসিয়ে দিচ্ছে!
কিন্তু আপনার এই অন্ধ বিশ্বাস-কে কাজে লাগিয়ে আপনাকে পথে বসানোর জন্য এই এড গুলোই যথেষ্ট -
এমন বিজ্ঞাপন দেখে লোভে পড়ে আবেগে গা ভাসিয়ে দেন - তাহলে আপনার জন্য এটি ভয়ে আনবে করুন পরিণতি।
লোভ মানুষ-কে ধ্বংস করে তবুও মানুষ টাকা থেকে টাকা বানানোর জন্য অনলাইনে যাচ্ছে আর লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ করছে!
পরিবার থেকে সঞ্চিত অর্থ এনে অপরিচিত ব্যাক্তিদের সাথে ব্যাবসা করছেন! আর অল্প কিছুদিনের মধ্যে প্রতারক চক্র ফাঁদে ফেলে নি:স্ব করে ফেলছেন!
গত চারমাসে টেলিগ্রাম থেকে নামে বেনামে আইডি খুলে অনলাইন জব এর অফার করে প্রতারণা করার ১০০-টির ও বেশি অভিযোগ আসে - নিরুপায় এর মত ম্যাসেজ গুলো দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই !!
আনুমানিক এসব লোভনীয় অফার দেখিয়ে প্রায় ১০ হাজার সাধারণ নাগরিক দের সাথে প্রতারণা করেছে চ`ক্ররা।
বাংলাদেশ এর সাইবার ক্রাইম ডিভিশন গুলোর নিশ্চুপ অবস্থান এর জন্য এই প্রতারক চক্র-রা সক্রিয় হয়েছে আর সাধারণ নাগরিকদের পথে বসিয়ে দিচ্ছে!
• পার্বত্য অঞ্চলে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার লক্ষ্যে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে গুজব অপ:প্রচারে যুক্ত (ইউপিডিএফ) - এর আরো ৫ জনের ভাইরাল সোশ্যাল মাধ্যম অপ:সারণে সক্ষম : বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স।
post : https://www.facebook.com/share/p/19t4vajkj1/?mibextid=wwXIfr
post : https://www.facebook.com/share/p/19t4vajkj1/?mibextid=wwXIfr
বাংলাদেশী নারী নাগরিক-দের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ছবি সংগ্রহ করে Artificial intelligence এর মাধ্যমে অ`শালীন ভাবে ইডিট করে টেলিগ্রামে দিয়ে হ্যারেজমেন্ট ব্ল্যাকমেইল কৃত আরো ৫০ টি চ্যানেল অপসারণ করেছে ' বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স '
• উক্ত চ্যানেল গুলো নিস্ক্রিয় করনের ফলে হ্যারেজমেন্ট থেকে উদ্ধার প্রায় ১ হাজার অজ্ঞাত বাংলাদেশী নারী নাগরিক।
post : https://www.facebook.com/share/p/19NPpZhxwC/?mibextid=wwXIfr
• উক্ত চ্যানেল গুলো নিস্ক্রিয় করনের ফলে হ্যারেজমেন্ট থেকে উদ্ধার প্রায় ১ হাজার অজ্ঞাত বাংলাদেশী নারী নাগরিক।
post : https://www.facebook.com/share/p/19NPpZhxwC/?mibextid=wwXIfr
অপরাধী-দের রাজনৈতিক পরিচয় নেই!!!
যে রাজনৈতিক দল নিজের দলীয় বলে সন্ত্রাসী-দের আশ্রয় বা ইনিয়ে বিনিয়ে তাদের বাঁচানোর চেষ্টা করবে সেই রাজনৈতিক দল ঘৃনিত পর্যায়ে চলে যাবে!
আমরা রাষ্ট্রে একটি সভ্য রাজনীতি চাই!
শিক্ষনীয় তর্ক-বিতর্ক করুন কিন্তু ক্ষিপ্ত হয়ে বিপক্ষের গায়ে হাত তুললেই সেটা মূর্খ সন্ত্রাসবাদ হিসেবে আখ্যায়িত হবে এবং উক্ত দলে সন্ত্রাসী-দের আশ্রয় দাতারা এক পর্যায়ে দেশে ঘৃনিত হয়ে উঠবে।
এখনোও সময় আছে আধুনিক সভ্য রাজনীতির ধারাবাহিকতায় চূড়ান্তপর্বে নিজেদের সভ্য রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে তুলুন! দেশ ও সাধারণ নাগরিকদের জন্য কাজ করুন এবং তাদের ভালবাসুন।
নিজেদের দেশ ও জনগনের দাস মনে করুন!
প্রভু হতে গেলে-ই সাধারণ নাগরিকরাই উক্ত সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যাবস্থায় চলে যাবে।
যে রাজনৈতিক দল নিজের দলীয় বলে সন্ত্রাসী-দের আশ্রয় বা ইনিয়ে বিনিয়ে তাদের বাঁচানোর চেষ্টা করবে সেই রাজনৈতিক দল ঘৃনিত পর্যায়ে চলে যাবে!
আমরা রাষ্ট্রে একটি সভ্য রাজনীতি চাই!
শিক্ষনীয় তর্ক-বিতর্ক করুন কিন্তু ক্ষিপ্ত হয়ে বিপক্ষের গায়ে হাত তুললেই সেটা মূর্খ সন্ত্রাসবাদ হিসেবে আখ্যায়িত হবে এবং উক্ত দলে সন্ত্রাসী-দের আশ্রয় দাতারা এক পর্যায়ে দেশে ঘৃনিত হয়ে উঠবে।
এখনোও সময় আছে আধুনিক সভ্য রাজনীতির ধারাবাহিকতায় চূড়ান্তপর্বে নিজেদের সভ্য রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে তুলুন! দেশ ও সাধারণ নাগরিকদের জন্য কাজ করুন এবং তাদের ভালবাসুন।
নিজেদের দেশ ও জনগনের দাস মনে করুন!
প্রভু হতে গেলে-ই সাধারণ নাগরিকরাই উক্ত সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যাবস্থায় চলে যাবে।
রাজনৈতিক দল গুলোর আস্থাভাজন হতে রাজনৈতিক নেতাদের চোখে আসতে গ্রাম গঞ্জে কিশোর-রা বিক্ষুব্ধ স
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি হবে দেশ ও সাধারণ নাগরিকদের সেবা নিরাপত্তা নিশ্চিতের!
রাজনীতি হবে ভালো কাজের প্রতিযোগিতায় দূর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার!
কেউ সাধারণ নাগরিকদের উপর অন্যায় অবিচার ক্ষমতা দেখিয়ে সাধারণ নাগরিকদের জায়গা জমি দখল করার চেষ্টা করলেই তার পুরো দায় উক্ত রাজনৈতিক দলের উপরে ফেলা হবে :
নতুন লাল সবুজের সভ্য বাংলাদেশের এক বুক স্বপ্নে বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স নজরদারী হয়ে রাজনৈতিক দল গুলোর এক্টিভিটিস পর্যবেক্ষন করতে অঙ্গিকারবদ্ধ।
পোস্ট : https://www.facebook.com/share/p/15KiFrXGtV/
ন্ত্রাসী হয়ে উঠার চেষ্টা করবে! সাধারণ নাগরিকদের উপর হা
মলা/দাঙ্গার মত ভয়ানক অপারাধের দিকে ধাবিত হতে পারে!!
বাংলাদেশী সাধারণ নাগরিক দের ঐক্য এই স
ন্ত্রাসী-দের প্রতিহত করবে! কোনো রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব-রা কখনোই এটেনশন শিকার অতিউৎসাহী দের আশ্রয়-দাতা হতে যাবেন না।বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি হবে দেশ ও সাধারণ নাগরিকদের সেবা নিরাপত্তা নিশ্চিতের!
রাজনীতি হবে ভালো কাজের প্রতিযোগিতায় দূর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার!
কেউ সাধারণ নাগরিকদের উপর অন্যায় অবিচার ক্ষমতা দেখিয়ে সাধারণ নাগরিকদের জায়গা জমি দখল করার চেষ্টা করলেই তার পুরো দায় উক্ত রাজনৈতিক দলের উপরে ফেলা হবে :
নতুন লাল সবুজের সভ্য বাংলাদেশের এক বুক স্বপ্নে বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স নজরদারী হয়ে রাজনৈতিক দল গুলোর এক্টিভিটিস পর্যবেক্ষন করতে অঙ্গিকারবদ্ধ।
পোস্ট : https://www.facebook.com/share/p/15KiFrXGtV/
কুকি চিন নামক স
সম্প্রতী সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যে বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী নিয়ে অপ:প্রচার করে আসছিলো পেইজটি এছাড়াও অ
পোস্ট লিংক : https://www.facebook.com/share/p/19tikT3k52/
ন্ত্রাসীগোষ্ঠী-দের অফিসিয়াল পেইজ ডা
উন করতে সফল : বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স।সম্প্রতী সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যে বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী নিয়ে অপ:প্রচার করে আসছিলো পেইজটি এছাড়াও অ
স্ত্র নিয়ে ছবি দিয়ে বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী নিয়ে ইনিয়ে বিনিয়ে হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে তারা!
তাদের পেইজ আইপিতে পাওয়া যায় তাদের একটি এডমিন আইডি ভারতে অবস্থান করছে অপর একটি আইডি বাংলাদেশ থেকে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে!!
এখন পর্যন্ত তাদের অফিসিয়াল ৬টি পেইজ ডা
উন করা হয়েছে।পোস্ট লিংক : https://www.facebook.com/share/p/19tikT3k52/
• বহিরাগত দেশের হ্যা`কারদের কবল থেকে আরো একটি বাংলাদেশী সাধারণ নাগরিক এর অফিসিয়াল পেইজ উদ্ধার।
• পেইজ হাতে পেয়ে তিনি লাইভে এসে তার ফলোয়ারদের সাথে পেইজটি ফিরে পাওয়ার আনন্দক্ষন মুহুর্তের অনুভূতি শেয়ার করেন এবং বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স এর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
Post link : https://www.facebook.com/share/1BBize7K6F/?mibextid=wwXIfr
• পেইজ হাতে পেয়ে তিনি লাইভে এসে তার ফলোয়ারদের সাথে পেইজটি ফিরে পাওয়ার আনন্দক্ষন মুহুর্তের অনুভূতি শেয়ার করেন এবং বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্স এর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
Post link : https://www.facebook.com/share/1BBize7K6F/?mibextid=wwXIfr