Science Bee TG @sciencebee Channel on Telegram

Science Bee TG

@sciencebee


Welcome to Science Bee Verified Telegram Channel.

Science Bee TG (English)

Welcome to Science Bee Verified Telegram Channel. If you are a science enthusiast looking to expand your knowledge, engage in discussions, and stay updated on the latest scientific discoveries, then this channel is perfect for you! Science Bee is a platform dedicated to promoting scientific literacy and fostering a community of curious minds. Whether you are interested in biology, chemistry, physics, astronomy, or any other branch of science, you will find engaging content and resources here. The channel provides curated articles, videos, and infographics on a wide range of scientific topics, making complex concepts easy to understand for everyone. Join us on Science Bee and become part of a vibrant community of science lovers. Let's explore the wonders of the universe together!

Science Bee TG

23 Nov, 15:35


৬ লক্ষ সদস্যের মাইলফল স্পর্শ করলো বাংলাদেশের প্রথম এবং অন্যতম বড় বিজ্ঞান মিম গ্রুপ এই পোস্টে বিজ্ঞান কই?! অসংখ্য অভিনন্দন টিমকে এবং একই সাথে আপনাদেরকে! ❤️

Science Bee TG

23 Nov, 11:01


Science Bee এর যে বিজ্ঞান সংবাদ নামে একটা আলাদা টিম কাজ করে জানতেন নাকি? চলুন তাহলে পরিচয় করিয়ে দিই,

সাইন্স বি নিউজ টিমের পেজঃ https://www.facebook.com/sciencebeenews


ওয়েবসাইটে নিউজ কর্ণার https://www.sciencebee.com.bd/daily-science/

Science Bee TG

23 Nov, 09:43


আজ ফিবোনাক্কি দিবস, ফিবোনাক্কি শব্দটার সাথে বিজ্ঞান পিপাসুদের একদল খুবই পরিচিত, আবার আরেকদল হয়তো এখনও এই বিস্ময়কর বিষয়টি নিয়ে জানেই না। ফিবোনাক্কি মূলত গণিতের একটি রাশিমালা, এই রাশিমালা এতোটাই বিস্ময়কর যে বিজ্ঞানের জগতে একে "ফিঙ্গারপ্রিন্ট অফ গড" বা "ঈশ্বরের হাতের ছাপ" ও বলা হয়ে থাকে। কেননা মহাবিশ্বের সকল কার্যকলাপের সাথে এই রাশিমালা অদ্ভুতভাবে জড়িত। এমনকি ২০২৩ সালে চাঁদের বুকে দিকনির্দেশনা দেয়ার মতো অকল্পনীয় কাজ সম্ভব হয়েছে ফিবোনাক্কি রাশিমালার মাধ্যমে।

এই রাশিমালা নিয়েই সময়ের পরিক্রমায় "বিজ্ঞান সংবাদ" পোর্টালে লেখা হয়েছে ফিবোনাক্কি রাশিমালার সাথে মহাবিশের সম্পর্ক এবং কীভাবে এই রাশিমালাই আবার চাঁদের বুকে দিকনির্দেশনাও দিচ্ছে। ইন্টারেস্টিং এই দুইটি বিষয় সম্পর্কে পড়ে ফেলুন এখানে-

ফিবোনাক্কি সম্পর্কে বিস্তারিতঃ https://www.sciencebee.com.bd/daily-science/আজ-ফিবোনাক্কি-দিবস-ফিঙ্গ/

চাঁদের বুকে দিকনির্দেশনা যেভাবে দিবে এই ফিবোনাক্কিঃ https://www.sciencebee.com.bd/daily-science/চাঁদে-দিকনির্দেশনা/

Science Bee TG

23 Nov, 07:11


আপনি এটা করতে পারেন না ফ্রেডরিক 😤

Science Bee TG

22 Nov, 13:37


জ্যোতির্বিজ্ঞানের আরও একটি মাইলফলক!

২০১৯ সালে মানুষ প্রথমবারের মতো কৃষ্ণগহ্বরের ছবি তুলতে সক্ষম হয়। ২০২৪ সালে এলো এমন আরেকটি সফলতা। মানুষ চোখে যত নক্ষত্র দেখতে পায় এবং এখনও পর্যন্ত যত নক্ষত্রের ছবি তোলা হয়েছে সবই ছিল মিল্কিওয়ে বা আকাশগঙ্গা গ্যালাক্সির। খালি চোখে দূরের গ্যালাক্সিগুলোও তারার মতো দেখায়।

প্রথমবারের মতো আকাশগঙ্গা বহির্ভূত অন্য একটি গ্যালাক্সির একটা নক্ষত্র তুলতে সক্ষম হয়েছে জ্যোতির্বিদগণ। ইউরোপীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার European Southern Observatory নামক মানমন্দিরের বিশালাকার টেলিস্কোপ দিয়ে এই ছবি তোলা হয়েছে। এটা Large Magellanic Cloud নামক গ্যালাক্সির অন্তর্গত WOH G64 নামক নক্ষত্রের ছবি যা ১,৬০,০০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। নক্ষত্রটি বৃহদাকার লোহিত দানব যা সম্পূর্ণ নিশ্চিত ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট সবচেয়ে বড় নক্ষত্র। ব্যাসার্ধে এটা সূর্যের প্রায় দেড় হাজার গুণ এবং ভরে ২৫ থেকে ৩০ গুণ!

Science Bee TG

21 Nov, 14:07


সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিজ্ঞানী দম্পতি সায়মা জাহান ও জহির রায়হান এর নতুন গণ ও প্রজাতির মথ আবিষ্কারের কথা শুনেছেন নিশ্চয়ই। প্রতিটি শিক্ষার্থীরই ইচ্ছে থাকে এমন কিছু দেশের বিজ্ঞানীদের সাথে কথা বলার, তাদের গবেষণার যাত্রা সম্পর্কে জানার, কীভাবে শুরু হয়েছিল, কী কী চ্যালেঞ্জ ছিল ইত্যাদি ইত্যাদি! আর তাই আপনাদের হয়েই সায়েন্স বী থেকে আমরা কথা বলার সুযোগ পেয়েছিলাম চমৎকার এই দুইজন প্রাণীবিজ্ঞানীদের সাথে। পরিচয় থেকে নিয়ে মথের প্রতি তাদের আগ্রহের শুরু, গবেষণার বিস্তারিত, এমনকি অজানা কিছু মজাদার তথ্যও জেনেছিলাম তাদের থেকেই। এমনকি বিদেশি গাছের সাথে মথের সম্পর্ক নিয়ে এক পর্যায়ে প্রাণীবিজ্ঞানী জহির রায়হান বলেন, ""আমাদের দেশে বিদেশি গাছের প্রাচুর্য বেশি হওয়ায়, দেশীয় মথের প্রজাতিগুলো হুমকির মুখে পড়ে গেছে।"

এমন চমৎকার সব কথোপকথন সায়েন্স বী যদি সবার সাথে শেয়ার না করে, তাহলে কী হয়! তাই সায়েন্স বী থেকেই আমরা জানাচ্ছি প্রাণীবিজ্ঞানী সায়মা জাহান ও জহির রায়হানের নতুন প্রজাতির মথ আবিষ্কারের যাত্রার বিস্তারিত।

চমৎকার ইন্টারভিউটি পড়ুন:

https://www.sciencebee.com.bd/daily-science/%E0%A6%AE%E0%A6%A5/

Science Bee TG

21 Nov, 03:31


প্রচন্ড শীতে সবাইকেই অনেক ভারি ডাউনকোটেড সোয়েটার পড়তে হয়! কিন্তু
সত্যি বলতে হালকা সোয়েটার হয়েও অতি শীত নিয়ন্ত্রক  এরকম ব্যবস্থা খুব দুর্লভ হলেও,সম্প্রতি জিনজিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক তা সম্ভব করে তুলেছেন!আর অদ্ভুত হলেও সত্যি পুরো প্রক্রিয়াটা অনুকরন করা হয়েছে পোলার ভাল্লুকের পশমের আদলে!

আর, এই সোয়েটারে ব্যবহার করা হয়েছে, আরোজেল কোটেট ফাইবার! ওয়েইওয়েই গাও এবং উনার সহকর্মীদের দ্বারা আগের এক গবেষণায় বিশদ বিবরণ পাওয়া যায় যে, এই পাতলা অথচ অন্তরক উপাদানটি এক-পঞ্চমাংশ পুরু হওয়া সত্ত্বেও ডাউন জ্যাকেটের উষ্ণতার সাথে মেলে! শুধু তাই নয়, সোয়েটারে ফ্রিজ-স্পিনিং দ্বারা অনুপ্রাণিত একটি কৌশল অনুকরন করা হয়, যা দ্বারা তারা ভালুকের পশমের অভ্যন্তরীণ কাঠামোর প্রতিলিপি তৈরি করেন, যা কিনা  ফাইবারের স্থায়িত্ব এবং নমনীয়তা বাড়ায়।

এই সোয়েটারের সুবিধা হচ্ছে, অনেক ভারি ডাউন কোটেড জ্যাকেটের তুলনায়, অ্যারোজেল-কোটেড ফাইবার প্রসারিত, ধুয়ে এবং রঙ্গিন করার পরেও তার তাপ নিরোধক বজায় রাখে।  -২০° সেলসিয়াস তাপমাত্রায়ও একটি ডাউনকোট  এর চেয়ে এই সোয়েটার বেশি কার্যকরী

Science Bee TG

19 Nov, 14:07


সম্প্রতি BMJ রিপোর্টসে প্রকাশিত একটি রিপোর্টও ডাক্তাররা সতর্ক করেছেন যে কোমরে নিয়মিত আঁটসাঁট করে পেটিকোট পরার ফলে হতে পারে স্কিন ক্যান্সার।যারা দৈনন্দিন কাজে শাড়ি পড়েন,বিশেষত ভারতের গ্রামীন মহিলারা শাড়ির অভ্যন্তরে সাধারণত পেটিকোট পরেন;যা কিনা দড়ির সাহায্যে কোমরে বেধে রাখা হয়।এই শক্ত করে পেটিকোট পড়ার ফলে ত্বকে চাপ পরে এবং কাপড়ের সাথে ত্বকের ঘর্ষণের সৃষ্টি হয়।তাছাড়া ঘাম জমার ফলে জায়গাটা স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে যায় যা ত্বকে অস্বস্তির কারণ হয়।ত্বকের উপর বছরের পর বছর এই চাপ প্রযুক্ত হওয়ার ফলে মারজোলিন আলসার ও অন্যান্য নানা ত্বকের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।যা ত্বকের ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।

Science Bee TG

17 Nov, 05:54


পূর্বের গবেষণা অনুসারে বলা হতো টি-রেক্সের কামড়ে চাপ পড়তো ৮০০০ থেকে ১৩৪০০ নিউটন পর্যন্ত। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিলো যে টি-রেক্সের আয়তন অনুযায়ী এই বলের পরিমাণ আরও হতে পারে আরও বেশি।

ইউনিভার্সিটি অব লিভারপুল এর মাস্কুলোস্কেলিটাল বায়োলজি ডিপার্টমেন্টের গবেষক ফকিংহাম-ই শুরুর দিকে এরূপ ধারণা প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে "বায়োলজি লেটার্স' এ উঠে আসে যে রহস্যউদঘাটনে বিজ্ঞানীরা পূর্বের ডাইনোসরদের দৌড়ানোর গতি গণনায় ব্যবহৃত হওয়া পদ্ধতির বদৌলতে এক প্রকার বিকশিত কম্পিউটার মডেল তৈরি করেন। মূলত একটি প্রাণির কামড়ের শক্তি যেহেতু তাদের চোয়ালের আকারের ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল, তাই বিজ্ঞানীরা কম্পিউটার মডেলে এর উপর ভিত্তি করে চাপ পরিমাপের চেষ্টা চালান। অসম্পূর্ণ ও কিছু ত্রুটিপূর্ণ মার্জিন ফ্যাক্টর করার পরেও মডেলটি বিজ্ঞানীদের ধারণার সত্যতা তুলে ধরে। এতে দেখা যায় প্রেডিক্টেড সর্বনিম্ন কামড়ের বল ছিল ২০০০০ নিউটন ও সর্বোচ্চ বল ছিল প্রায় ৫৭০০০ নিউটন, যা মাটিতে বসে থাকা মাঝারি আকারের হাতির চাপের সমতুল্য।

Subha Mahmud Niti
Team Science Bee

Science Bee TG

16 Nov, 16:28


"বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়াই,
কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই,"

রজনীকান্ত সেনের কবিতায় বাবুই আর চড়ুই পাখির কথোপকথন। মানবসৃষ্ট অট্টালিকায় থেকে বিরাট খুশি চড়ুই। রোদ, বৃষ্টি ঝড়ে নেই বিপদ। আর তাই শুনে পাখি জগতের শিল্পী বাবুই বলে,

“সন্দেহ কি তাই?
কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়।'

তিলোত্তমা নগরী থেকে দূষণের শহরে পরিণত হয়ে যাওয়া ঢাকায় বসে "স্বাধীনতার সুখ" হয়তো পেলেও পেতে পারেন আপনি। কিন্তু বাবুই আর চড়ুই? তারা কোথায়?
ঢাকাবাসীর মতে আশংকাজনক হারে কমছে পাখির সংখ্যা। সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে উঠে এসেছে এই চিত্র। সায়েন্স বী'র নিজস্ব প্রতিবেদনের লেখায় ফুটে উঠে পাখিদের বৃদ্ধি ব্যহত ও হারিয়ে যাবার অন্যতম এক কারণ ''শব্দ দূষণ''। বিস্তারিত পড়ুন:

News link:

https://www.sciencebee.com.bd/daily-science/%E0%A6%B6%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6-%E0%A6%A6%E0%A7%82%E0%A6%B7%E0%A6%A3/

Science Bee TG

16 Nov, 06:10


জাপানের গবেষকদের তৈরি পৃথিবীর প্রথম কাঠের প্যানেলযুক্ত উপগ্রহকে মহাকাশে পাঠানো হয়েছে। উপগ্রহটি চাঁদ এবং মঙ্গল গ্রহের মতো জায়গায় নবায়নযোগ্য কাঠামো হিসেবে কাঠের উপযুক্ততা যাচাই করবে!

জাপানের গবেষকদের তৈরি মাত্র ৯০০ গ্রাম ওজনের ক্ষুদ্র উপগ্রহটি স্পেসএক্স মিশনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের দিকে পাঠানো হয়েছে। এটিকে এরপর পৃথিবীর ওপরে কক্ষপথে ছেড়ে দেওয়া হবে।এক ধরনের ম্যাগনোলিয়া গাছ থেকে উপগ্রহটির কাঠের তৈরি প্যানেলগুলো স্ক্রু বা আঠা ছাড়া একটি ঐতিহ্যগত কৌশল ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। কিটোয়া ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এটি তৈরি করেছেন এবং তারা আশা করছেন ভবিষ্যতে কাঠের সাথে মহাকাশ অনুসন্ধানে ব্যবহৃত কিছু ধাতু প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হবে।

Science Bee TG

15 Nov, 16:02


Same same but different 🫠

Meme From: Nafisa Shamim Kotha, এই পোস্টে বিজ্ঞান কই?

Science Bee TG

15 Nov, 13:03


সময় কিন্তু ফুরিয়ে যাচ্ছে! আপনি আবেদন করেছেন তো?

"সাইন্স বী"- র 'নিউজ টিম ৭.০' তে নিউজ রিসার্চার হিসেবে আবেদনের জন্য আর মাত্র ৫ ঘন্টা বাকি। আপনি যদি আবেদন না করে থাকেন, তবে আর দেরী না করে এখনই কমেন্টে দেয়া ফর্ম টি ফিলাপ করে ফেলুন!

আবেদনের জন্য নিচে ফর্মটি ফিলাপ করুন। https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSeRLRWDVI9ULm20ka6kGEci2ZLOGnRGDP0mT7PPxoIH8QXnIA/viewform

Science Bee TG

15 Nov, 11:15


পেঙ্গুইন দলবদ্ধভাবে থাকে। একটি কলোনীতে ২০০০ এর ও বেশি পেঙ্গুইন ছানা থাকতে পারে। প্রায় একইরকম দেখতে প্রতিটি ছানার মধ্য থেকে নিজের ছানা কে খুঁজে বের করতে পেঙ্গুইন এর জন্য অসাধ্য হয়ে যেত যদি না প্রত্যেক পেঙ্গুইন ছানার একটি "অনন্য ডাক" (ভয়েস) না থাকতো। বাবা পেঙ্গুইন যখন তার ছানার জন্য খাবার (মাছ, স্কুইড) শিকার করে আনে তখন তার চারপাশে হাজার হাজার পেঙ্গুইন ছানা ভিড় করতে থাকে খাবারের জন্য, বাবা পেঙ্গুইন তাই ছোট ছোটো দলে ভাগ করে প্রতি দল থেকে ডেকে নিজের ছানা কে খুঁজতে থাকে। ভিড়ের মধ্যে ছানা তার বাবাকে দেখলে বা ডাক শুনলে শরীর ঠেলে তার দিকে এগিয়ে আসে এবং পরবর্তীতে আবার ছানার ডাক শুনে সুনিশ্চিত হয়ে ছানাকে খাবার প্রদান করে।

পেঙ্গুইন সাধারণত একটি বা দুটি ছানা জন্ম দেয়। পেঙ্গুইন ছানার বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে মা-বাবা উভয় পেঙ্গুইন সমান ভূমিকা পালন করে। যখন একজন প্যারেণ্ট ছানাদের জন্য খাদ্য সংগ্রহে বের হয় তখন অন্য প্যারেণ্ট তাদের দেখাশোনা করে।

Rafia Ruhi
Team Science Bee

Science Bee TG

14 Nov, 15:25


২০২০ সালে ইতি আক্রান্ত শনাক্ত হোন, যেটা ছিল স্টেজ-থ্রি পর্যায়ের। এর পূর্বেও তার ক্যান্সার ধরা পড়েছিল। যার কারণে তার বাম পাশের স্তন অপসারণ করে ফেলতে হয়েছিল। এর ফলে নতুন করে আবার কেমোথেরাপি নেওয়ার মত ক্ষমতা তার আর ছিল না।

এমন অবস্থায় সাধারণ কোনো মানুষ হাল ছেড়ে দিলেও, তিনি ছাড়েননি৷ আর যাই হোক তিনি নিজেই এক বিজ্ঞানী। তাই হাঁটলেন সম্পূর্ণ এক অবৈধ পথে৷ সিদ্ধান্ত নিলেন নিজেই নিজের চিকিৎসা করবেন। যা ভাবা তাই কাজ। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে কিন্তু তিনি ল্যাবে সৃষ্ট ভাইরাস থেকে ইনজেকশন তৈরি করে সেই ইনজেকশন নিজের উপরেই প্রয়োগ করেন! গবেষণায় যা অনৈতিক কার্যকলাপ বলেই গণ্য। স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসায় তার আবিষ্কৃত নতুন পদ্ধতিকে বলা হচ্ছে Oncolytic Virotherapy (OVT). এই পদ্ধতিতে ইনজেকশনের মাধ্যমে টিউমারের উপর সরাসরি প্রয়োগ করা মিজলেস ভাইরাস ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করার পাশাপাশি রোগ-প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে উদ্দীপ্ত করে। ফলে আগের চেয়ে স্তন ক্যান্সার নিরাময়ে সফলতার হার উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে। এমন আবিষ্কারে বিশ্বজুড়ে প্রশংসায় ভাসছেন University of Zagreb এর এই ভাইরাসবিদ। বিগত ৪ বছর ধরে তিনি ক্যান্সার মুক্ত।

Science Bee TG

14 Nov, 10:34


Mem From: Mahbub Islam
-এই পোস্টে বিজ্ঞান কই?

Science Bee TG

14 Nov, 09:46


আপনি অনলাইনে এমন প্রশ্ন করতে পারেন না!

#হারপিক

Science Bee TG

14 Nov, 05:30


Collected From: Infinitiq
এই পোস্টে বিজ্ঞান কই?

Science Bee TG

13 Nov, 15:11


একটা পদার্থ কি একসঙ্গে কঠিন ও তরল হতে পারে? সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এমন এক অদ্ভুত পদার্থ যা একই সঙ্গে কঠিনের মতো শক্ত কাঠামো ও তরলের মতো প্রবাহমান গুণাবলী দেখায়। এই অদ্ভুত বৈশিষ্ট্যের জন্য বিজ্ঞানীরা একে বলছেন ‘সুপারসলিড’। এটি পদার্থবিজ্ঞানের জগতে এক বিরল আবিষ্কার!

এই গবেষণায় অস্ট্রিয়ার ইনসব্রুক বিশ্ববিদ্যালয়ের(University of Innsbruck) বিজ্ঞানীরা ‘কোয়ান্টাইজড ভোর্টেক্স’ বা ক্ষুদ্র টর্নেডোর মতো ঘূর্ণন পর্যবেক্ষণ করেন, যা এই পদার্থের সুপারফ্লুইড বা তরলপ্রবাহ বৈশিষ্ট্যের প্রমাণ দেয়। সুপারসলিডের বিশেষ গুণ হলো, এটি তরলের মতো প্রবাহিত হতে পারে আবার কঠিনের মতো নির্দিষ্ট আকারেও থাকতে পারে। গবেষক দল সুপারসলিড ঘূর্ণনের জন্য অত্যন্ত সূক্ষ্ম চুম্বকীয় ক্ষেত্র ব্যবহার করে। তারা একটি দ্বিমাত্রিক সুপারসলিড তৈরি করে এবং এতে ঘূর্ণন সৃষ্টির মাধ্যমে সুপারফ্লুইডিটি প্রমাণ করতে সক্ষম হন। এতে তারা দেখতে পান যে, এই পদার্থ তরলের মতো প্রবাহিত হওয়ার পাশাপাশি কঠিনের মতোও আচরণ করে, যা বিজ্ঞানীদের জন্য বিস্ময়কর।

Science Bee TG

12 Nov, 06:27


কারা কারা জীবনেও ATM থেকে টাকা তুলেননি?😃
ক্রেডিটঃ এই পোস্টে বিজ্ঞান কই?