আরিফ আজাদ কহেন @arif_azad Channel on Telegram

আরিফ আজাদ কহেন

@arif_azad


এটি আরিফ আজাদ ভাইয়ের একটি Fan Channel. উনার পোস্ট ও Article গুলো পেতে সাথেই থাকবেন আশা রাখি।

আমাদের অন্যান্য channel গুলোঃ

বাছাইকৃত ইসলামিক বই
@islamicbookbangla
বাছাইকৃত ওয়াজ শর্ট ক্লিপ
@wazShortClip
ইসলামিক বাংলা Podcasts
@podca5t
@quranicAyat

আরিফ আজাদ কহেন (Bengali)

আরিফ আজাদ কহেন নামের এই চ্যানেলটি একটি আদরণীয় স্থান তৈরি করেছেন আরিফ আজাদ ভাই। এখানে তার পোস্ট এবং লেখাগুলি পেতে থাকলে আপনি প্রচুর মজা পেয়ে থাকবেন। তার সাথে থাকলে সবাই তার ভেলুকি সম্পর্কে অনেক কিছু শিখতে পারবে।nnআমাদের অন্যান্য চ্যানেলগুলি হলো:nn- বাছাইকৃত ইসলামিক বইn- @islamicbookbanglann- বাছাইকৃত ওয়াজ শর্ট ক্লিপn- @wazShortClipnn- ইসলামিক বাংলা Podcastsn- @podca5tnnতুলনামূলকভাবে ভালো এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের জন্য চ্যানেলগুলি অনুসরণ করতে ভুলবেন না।

আরিফ আজাদ কহেন

23 Nov, 03:04


অস্থিরতা এসে ভর করলে, জীবনটাকে ভীষণ উদ্দেশ্যহীন মনে হলে সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রলিং করবেন না। সোশ্যাল মিডিয়াগুলো এমনভাবে ইঞ্জিনিয়ারিং করা যে এগুলো আপনার মস্তিষ্কের ডোপামিন খরচ করে সাময়িক বিনোদনের বিনিময়ে আপনাকে আরো বেশি অস্থির আর উদ্দেশ্যহীন করে রাখবে।

সোশ্যাল মিডিয়ার চাইতে বড় কোনো ডিস্ট্রাকশান সৃষ্টিকারী টুলস প্রযুক্তি তৈরি করতে পারেনি।

জীবনের অস্থির আর উদ্দেশ্যহীন সময়গুলোতে বেশি করে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার কাছে ফিরে যান। জায়নামাযে সময় কাটান বেশি। যিকিরে নিমগ্ন হোন এবং বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করুন, কুরআনের অনুবাদ পড়ুন কিংবা বেশি বেশি তিলাওয়াত শুনুন।

আরিফ আজাদ কহেন

21 Nov, 03:04


সুনান ইবন মাজাহ এর একটা হাদিসে পাওয়া যায়,

একবার আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহার কাছে একজন মহিলা তার দুই মেয়েকে সাথে নিয়ে আসলেন। আম্মাজান আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা মহিলার হাতে তিনটি খেঁজুর দিলেন যাতে তারা তিনজন খেতে পারে।

তিনটি খেঁজুর থেকে মহিলা তার দুই মেয়ের হাতে দুইটি খেঁজুর দিলেন এবং একটা রাখলেন নিজে খাওয়ার জন্য।

মেয়েরা নিজেদের ভাগে পাওয়া খেঁজুর দুটো খেয়ে আবার খেঁজুর চাইলে, নিজের জন্য রাখা খেঁজুরটা দুই ভাগ করে মহিলা তার দুই মেয়ের মাঝে সমানভাবে ভাগ করে দেন।

এই ঘটনাটা আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে বিস্মিত করে এবং নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘরে ফিরলে তাঁকে ঘটনাটা জানান।

ঘটনা শুনে আল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘অবাক হচ্ছো কেন? এই কাজটার জন্য উক্ত মহিলা জান্নাতে প্রবেশ করবে’।


কতো ছোট ছোট কাজের বিনিময়েই যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বান্দাদের জান্নাত দিয়ে দেন! আল্লাহু আকবার!


একটা খেঁজুর নিজে না খেয়ে, নিজের আপন বাচ্চাদের মাঝে ভাগ করে দিয়েছে। শুধু এতোটুকুই। একজন মা তার নিজের সন্তানের প্রতি দয়া দেখিয়েছে। শুধু একটা ছোট্ট খেঁজুর নিজে না খেয়ে বাচ্চাদের খেয়ে দিয়েছে—এতোটুকুই।

তাহলে, যারা নিজের সবটুকু দিয়ে বাবা-মা’র সেবাযত্ন করে, যারা সর্বোচ্চটুকু দিয়ে ভাই-বোন আর  আত্মীয়স্বজনের হক আদায় করে, যারা প্রতিবেশির হক আদায়ে সর্বোচ্চ সতর্ক, তাদের বিনিময়টা কতো বিশাল হবে?

বিপদে, আপদে, দূর্যোগ দূর্ভোগের সময়ে যারা মানুষকে সাহায্য করার জন্য ছুটে যায়, বন্ধুর বিপদে যারা সহযোগিতার হাত বাড়ায়, যারা মানুষের মাঝে দ্বন্ধ দূর সম্পর্ক জোড়া লাগায়, যারা ভালো কাজের উৎসাহ দেয় আর মন্দ কাজ হতে মানুষকে বিরত থাকার আহ্বান জানায় জীবনভর—তাদের বিনিময় কেমন হবে?

একটা ছোট্ট খেঁজুরের বিনিময়ে যেখানে জান্নাত পাওয়া যায়, দুনিয়ার কোন সে প্রতিবন্ধকতা যা আপনাকে এই জান্নাত লাভ থেকে দূরে সরিয়ে রাখছে?
.

রেফারেন্স:
(১) সুনান ইবন মাজাহ, ৩৬৬৮

আরিফ আজাদ কহেন

19 Nov, 03:04


আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা কতো অসীম দয়ালু, সেটা কুরআনের পাতায় পাতায় পাওয়া যায়।

হাদিসে পাওয়া যায়, আল্লাহ তাঁর দয়াকে একশো ভাগে ভাগ করেছেন৷ তন্মধ্যে শুধু একভাগ দয়া উনি সমস্ত সৃষ্টিরাজির মধ্যে বন্টন করে দিয়েছেন৷ ওই এক ভাগের বদৌলতেই মা তার সন্তানকে ভালোবাসে। জীবজন্তু তাদের সন্তানাদির প্রতি মায়া দেখায়।

শুধু এক ভাগ দয়ার কারণে যদি সৃষ্টিজগত একে অন্যের প্রতি এতোটা দয়াদ্র হয়, যে নিরাব্বই ভাগ দয়া আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা নিজের জন্য রেখে দিয়েছেন, তাঁর দয়ার সীমানাটা তাহলে কেমন চিন্তা করে কূলানো সম্ভব?

সেই পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা কুরআনে স্পষ্ট ঘোষণা করেছেন—বান্দার সকল গুনাহ তিনি ক্ষমা করে দিতে রাজি, শুধু শিরকের গুনাহ ছাড়া।

এতো দয়া আর ক্ষমার আধার যিনি, যিনি সমস্ত গুনাহকে ক্ষমা করে দেবেন বলে ঘোষণা করেন, তিনি কেন এটাও স্পষ্ট বলে দেন যে—শিরকের গুনাহ তিনি ক্ষমা করবেন না?

আপনার কি একবারও মনে হয়েছে, সেই মহান রব কেন শিরকের গুনাহকে অমার্জনীয় অপরাধ হিশেবে রেখে দিয়েছেন?

কারণ, শিরক সরাসরি আল্লাহর একত্ববাদকে আঘাত করে। বান্দার কৃত আর কোনো অপরাধ এতোটা সীমালঙ্ঘন করে না, যতোটা শিরক করে। আল্লাহ সবকিছু ক্ষমা করবেন, সবকিছু মেনে নিবেন, কিন্তু অন্য কাউকে তাঁর সমকক্ষ বানালে সেই অপরাধ তিনি ক্ষমা করবেন না।

আল্লাহকে বাদ দিয়ে বা আল্লাহর পাশাপাশি অন্য কাউকে ডাকা, অন্য কারো কাছে নিজের মস্তক সঁপে দেওয়াকে আল্লাহ ঘৃণা করেছেন। যুগে যুগে যতো নবি আর রাসুল দুনিয়ায় এসেছেন, তাদের সকলের দাওয়াতের মূল দাবিই ছিল এটা—তাওহিদ তথা একত্ববাদ৷ আল্লাহ ব্যতীত অন্য সকল ইলাহ মিথ্যা৷ আল্লাহ ছাড়া অন্য সকল উপাস্য ত্যাজ্য।

যে জিনিসটাকে আমাদের রব স্বয়ং ঘৃণা করেন, যে জিনিসটাকে আল্লাহর নবি রাসুলেরা ঘৃণা করেছেন, সেই জিনিসটাকে অন্তর থেকে ঘৃণা করা আমাদেরও ঈমানের দাবি।

আল্লাহ কিন্তু শিরককে ঘৃণা করেন, কিন্তু কোনো মুশরিকের জন্য তিনি সূর্যের আলো, বৃষ্টির পানি, বাতাসের অক্সিজেন বন্ধ করে দেন না। তিনি তাদেরকেও রিযিক দেন। তাদের জীবিকারও বন্দোবস্ত করেন।

কারণ, তিনি ‘আর রহমান’। সমস্ত সৃষ্টিকূলের ওপরে তিনি দয়াদ্র। সে যতো পাপী, তাপী, সীমালঙ্ঘনকারীই হোক—তাকে তিনি বঞ্চিত করেন না। তার সাথে হিশেবাদি তিনি চুকোবেন আখিরাতে, কিন্তু দুনিয়ার জীবনে তার চেষ্টার ফল, তার পরিশ্রমের বিনিময় তিনি প্রদান করেন।

যারা শিরক করে তাদের সাথে আমাদের সম্প্রীতি থাকবে৷ সম্প্রীতি মানে আমাদের দ্বারা তাদের কোনো ক্ষতি হবে না। সম্প্রীতি মানে তাদের স্বাভাবিক জীবন আমাদের জন্য কঠিন হয়ে উঠবে না৷ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যেমন তাদেরকে আলো, হাওয়া, অক্সিজেন থেকে বঞ্চিত করেন না, আমরাও তাদেরকে তাদের মৌলিক অধিকার, ধর্ম পালনের অধিকার, নিরাপদে বেঁচে থাকার অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারি না।

কিন্তু, সম্প্রীতির নামে তাদের সংস্কৃতির মাঝে নিজেদের ডুবিয়ে ফেলা, তারা যে শিরক করে সেই শিরকের মধ্যে নিজেদেরকেও অন্তর্ভুক্ত করে ফেলা—সেটা যেকোনোভাবেই হোক, তারা যে শিরক করে সেই শিরককে নিজের জন্য ঘৃণা না করা, এসব স্পষ্ট বিচ্যুতি।

‘আমরা আল্লাহর রঙ গ্রহণ করেছি। আর, আল্লাহ অপেক্ষা কার রঙ অধিক সুন্দর? আমরা তাঁরই ইবাদাতকারী’— আল বাকারা, ১৩৮

আরিফ আজাদ কহেন

17 Nov, 04:03


সুন্দরভাবে আল্লাহর কাছে চাইতে না পারার কারণে নয়, অনেকসময় আপনার অনেক দোয়া কবুল হয় না আপনার গোনাহর কারণেও।

আরিফ আজাদ কহেন

15 Nov, 10:01


'গোটা সৃষ্টিজগতে এমন একটা বিন্দু, এমন একটা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বস্তুকণা নেই যা তাঁর দৃষ্টির অন্তরালে। সাগরের বুকে তৈরি হওয়া একটা ছোট্ট ঢেউ, সেই ঢেউয়ের আরো ভিতরে তৈরি হওয়া কম্পন, সেই কম্পনে ছিঁটকে যাওয়া একবিন্দু জল— সেই ঘটনাচিত্রও আল্লাহর দৃষ্টির আড়াল হতে পারে না।

গভীর সাগরতলে যে ক্ষুদ্র নুড়িকণা, সেই নুড়িকণার নিচে তার চেয়েও ক্ষুদ্র যে প্রাণী, সেই প্রাণীর গায়ে থাকা তারচেয়েও ক্ষুদ্র বালিকণা— সেটাও আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা দেখেন।

ঘন গহীন অরণ্য, যেখানে আজতক কোন মানুষের পদচিহ্ন পড়েনি, গাছেদের ডালপালার ঘনত্বকে ফুঁড়ে যেখানে পৌঁছাতে পারে না সূর্যের প্রখর রশ্মি, প্রকাশ্য দিবালোকেও অন্ধকারে ডুবে থাকা সেই জঙ্গলের একেবারে অবহেলিত কোণে বেড়ে উঠা একটা ছোট্ট আগাছা, যার ডগায় আজ নতুন একটা কুঁড়ি বের হয়েছে, যে কুঁড়ির সন্ধান হয়তো কোনোদিন কোন মৌমাছি পাবে না, যে কুড়ি থেকে প্রস্ফুটিত ফুলে কোনোদিন বসবে না কোন প্রজাপতি— সেই অজানা, অবহেলিত ফুলও আল্লাহর দৃষ্টির অন্তরালে নেই।


—‘কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ’ বই থেকে।

আরিফ আজাদ কহেন

20 Sep, 04:37


জুমার দিনে হাদিসে বর্ণিত ১০টি করণীয়

সপ্তাহের সেরা দিন- জুমার দিন। এ দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল— জুমার নামাজ। নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদিসে এ দিনে ১০টি করণীয় উল্লেখ করেছেন।

১. গোসল করা (বুখারি: ৮৭৭)
২. মিসওয়াক করা (ইবনে মাজাহ: ১০৯৮)
৩. উত্তম পোশাক পরিধান করা (আবু দাউদ: ৩৪৩)
৪. সুগন্ধি ব্যবহার করা (বুখারি: ৮৮০)
৫. মসজিদে প্রবেশের পর অন্য মুসল্লিদের ফাঁক করে বা গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যাওয়া (বুখারি: ৯১০, ৮৮৩)

৬. কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা (বুখারি: ৯১১)
৭. নামাজের জন্য কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা, যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যাবে সেখানেই নামাজ আদায় করা (আবু দাউদ: ৮৬২)
৮. নির্ধারিত নামাজ আদায় করা। এমনকি ফরজ নামাজের আগে ও পরে দুই-চার রাকাত করে নফল নামাজ আদায় করা (বুখারি: ৯৩০)
৯. গায়ে তেল (লোশন) ব্যবহার করা (বুখারি: ৮৮৩)
১০. পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া (মুসলিম: ১৪০০)

উপরোক্ত কাজগুলো যথাযথ পালনের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির জন্য এ জুমা ও তার পূর্ববর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে।

-(আবু দাউদ: ৩৪৩)

আরিফ আজাদ কহেন

03 Sep, 04:24


‘হঠাৎকরে আপনার সন্তানের আচরণের পরিবর্তন ঘটছে কি না, নজর রাখুন। যেমন সে হঠাৎ করে আগের বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে মিশছে না, খানিকটা একা হয়ে গেছে—নতুন নতুন বন্ধু তৈরি হয়েছে, কথাবার্তা কম বলছে, স্বভাবটি চাপা হয়ে গেছে, পুরোনো বইপত্র, গানের সরঞ্জাম ফেলে দিয়ে নতুন নতুন বইপত্র পড়া শুরু করেছে ইত্যাদি।


নিজস্বসংস্কৃতির চর্চায় শিশুকে উৎসাহিত করুন। নববর্ষ, জাতীয় দিবস ইত্যাদিতে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করুন। তার নাট্যচর্চা, নাচ, গানকে উৎসাহিত করুন। বাংলা গান, কবিতাকে ব্যঙ্গ করবেন না—ধর্মের নামে এই দেশীয় সংস্কৃতির চর্চাকে বাধা দেবেন না।

‘আমার সন্তান নেশা করে না, প্রেম করে না—কেবল একটু বেশি বেশি ধর্মচর্চা করে’ এই ভেবে আত্মতৃপ্তি পাবেন না। মাদকের নেশা ছাড়াও তার মধ্যে জঙ্গিবাদের নেশা থাকতে পারে। বিষয়টি মাথায় রাখুন।’


উপরের অংশটুকু নেওয়া হয়েছে প্রথম আলোর ‘আপনার সন্তান জঙ্গি হচ্ছে না তো?’ নামের একটা আর্টিকেল থেকে। আর্টিকেলটা প্রকাশ হয় ২০ জুলাই, ২০১৬ সালে।

মুসলমানের ছেলেপেলেদের ধর্মচর্চা, ধর্মের প্রতি নিবিষ্টতাকে জঙ্গিপনা হিশেবে যারা বয়ান তৈরি করেছে, প্রথম আলো সেই তালিকার সম্মুখ সারির পত্রিকা। তাদের সেই বয়ানের ওপর ভিত্তি করেই  দাড়িওয়ালা নামাযি ছেলেদের জীবনকে বিষিয়ে তোলা হয়েছিল এতোগুলো বছর৷ ক্যাম্পাসে, স্কুলে আর কলেজে দাড়ি রাখার কারণে যে সকল ছেলেদের জেল, মামলা, হত্যা, খুন আর গুম হতে হয়েছে, তার দায় আওয়ামিলীগের যতোটুকু, ঠিক ততোটুকু প্রথম আলোরও।

আরিফ আজাদ কহেন

21 Aug, 13:16


অতিবৃষ্টি বন্ধের দুআ

اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا ولَا عَلَيْنَا، اللَّهُمَّ علَى الآكَامِ والظِّرَابِ، وبُطُونِ الأوْدِيَةِ، ومَنَابِتِ الشَّجَرِ

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা হাওয়া-লাইনা ওয়ালা 'আলাইনা; আল্লাহুম্মা 'আলাল আ-কামি ওয়াজ্‌ জিরাব, ওয়া বুতুনিল আওদিয়াহ; ওয়া মানাবিতিস শাজার।

অর্থ: হে আল্লাহ! আমাদের আশপাশে বৃষ্টি দিন, আমাদের ওপরে নয়। হে আল্লাহ! পাহাড়-টিলা, খাল-নালা এবং গাছ-উদ্ভিদ গজানোর স্থানগুলোতে বৃষ্টি দিন।

[সহিহ বুখারী ১০১৪; আধুনিক প্রকাশনীঃ ৯৫৩;  ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৯৫৯]